কবি: হুজ্জাতুল ইসলাম মাওলানা জাহিদ আব্বাস নাজাফী
ইয়া ফাতেমা ইয়া যাহরা ইয়া ফাতেমা ইয়া যাহরা (২বার)
বাবা অসহায় আছে, তোমার দুখিনী যাহরা।
ইয়া ফাতেমা যাহরা ইয়া ফাতেমা যাহরা (২বার)
ইয়া ফাতেমা যাহরা ইয়া ফাতেমা যাহরা (৪বার)
(১)
বাবা তোমার পরে, এমন সময় এসেছে ।
মজবুর হয়ে যাহরা , দরবারে গিয়েছে ।
খোদা কেমন মুসিবত যাহারার উপর এসেছে।
পাপী দের দরবারে গিয়েছে হায় যাহরা ।
ইয়া ফাতেমা যাহরা ইয়া ফাতেমা যাহরা (২বার)
(২)
জ্বলন্ত দরজা ,আমার উপর ফেলেছে।
দেওয়াল দরজার মাঝে, যাহরা পিশে গিয়েছে।
বাবা মহসিন আমার, আর নেই বেচেঁ ।
আওয়াজ দেয় আমি, মদত করো ফিজ্জা।
ইয়া ফাতেমা যাহরা ইয়া ফাতেমা যাহরা (২বার)
(৩)
আলীর গলায় বেঁধেছে , দড়ি মুসলমানেরা।
পারিনি করতে মদত , তোমার দুখিনী যাহরা।
আমি বলি আলী কে, ছেড়ে দাও তোমরা।
বাবা আমার কথা, শুনেও শুনিনি তারা।
ইয়া ফাতেমা যাহরা ইয়া ফাতেমা যাহরা (২বার)
(৪)
বাবা যাহরার শরীরের, সব হাড় ভেঙেছে।
শ্বাস নিতে গিয়ে যাহরা , খুব ই কষ্ট পেয়েছে।
তোমার পরে যাহরা, বহু কষ্ট সয়েছে।
আমাকে দুখ্য দিয়েছে তোমার উম্মতেরা।
ইয়া ফাতেমা যাহরা ইয়া ফাতেমা যাহরা (২বার)
(৫)
খোদা কেমন মুসিবত , যাহরার উপর হয়েছে।
আঠারো বয়সে , লাঠি হাতে ধরেছে।
খোদা যাহরার মাথার, চুল সাদা হয়েগেছে।
ইয়া নবী দেখো একবার, কষ্ট তে আছে যাহরা।
ইয়া ফাতেমা যাহরা ইয়া ফাতেমা যাহরা (২বার)
(৬)
বাবা তোমার মাজার , সুন্দর ভাবে রেখেছে।
বাবা আমার মাজার , খোলা আকাশের নীচে।
বাবা বলো যাহরা, কী ভূল এমন করেছে।
আমাকে শান্তি দেয়নি, মৃত্যুর পরে তারা।
ইয়া ফাতেমা যাহরা ইয়া ফাতেমা যাহরা (২বার)
(৭)
কেঁদে কেঁদে লিখেছে, জাহিদ তোমার নওহা।
কেঁদে বয়ান করে, কামাল তোমার বেদনা।
তোমার কষ্ট শুনে ,সবাই অঝরে কাঁদে।
তোমার যিয়ারাতে ,ডাকো আমাদের যাহরা।
ইয়া ফাতেমা যাহরা ইয়া ফাতেমা যাহরা (২বার)