۶ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۱۶ شوال ۱۴۴۵ | Apr 25, 2024
ইরানের সামরিক শক্তি
ইরানের সামরিক শক্তি

হাওজা / ইরানের সামরিক শক্তি অপ্রচলিত ও অপ্রথাসিদ্ধ রণকৌশল ও কৌশলগত স্থান সমূহে (অধিষ্ঠিত) প্রক্সি সমূহের মাধ্যমে জোরদার ( ও সমৃদ্ধ ) হয় ।

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা: শুষ্টারের ধারণা মতে ইরানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক ব্যাপক ও বিশাল কলেবরে হামলার শুরুতেই ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষার সাইটগুলো খুব সম্ভবত দুর্বল হয়ে যাবে ।

কিন্তু ইরান তা জানে এবং এ কারণেই ইরান তার নিজস্ব উন্নত ও অগ্রসর ভ্রাম্যমান ( মোবাইল ) আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উদ্ভাবন করেছে । তা সমম্বিত ও সংহত (ইনটেগ্রেটেড ) রাডার ও মিসাইলে সজ্জিত যা সবচেয়ে উঁচুতে উড্ডয়নরত মার্কিন যুদ্ধ বিমান ও উড়জাহাজকে টার্গেট ( তাক করে আঘাত ) করতে সক্ষম ।

আইআইএসএস বলছে : সেভভোমে খোর্দাদ নামের মিসাইল সিস্টেম ব্যবহার করেই ইরান ২০১৯ সালের জুন মাসে একটি মার্কিন ড্রোন ( অত্যাধুনিক ও সবচেয়ে দামী ২৩০ মিলিয়ন ডলারের গ্লোবাল হক ড্রোন ) ভূপাতিত করে ।

২০১৭ সাল থেকে রাশিয়ার সরবরাহ কৃত দূর পাল্লার ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য SA-20c ক্ষেপণাস্ত্র ইরানের অধিকারে রয়েছে । ২০১৯ সালে ইরানের সামরিক শক্তির মূল্যায়ন (মিলিটারি অ্যাসেসমেন্ট ) কালে মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা এজেন্সির ( ডিআইএ ) মতে রাশিয়ার সরবরাহ করা এ সিস্টেম ইরানের সমম্বিত (ইন্টেগ্রেটেড )আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সবচেয়ে বেশী কার্যকর উপাদান ( component ) ।

অনুবাদ: মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান

تبصرہ ارسال

You are replying to: .