۱ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۱۱ شوال ۱۴۴۵ | Apr 20, 2024
ইরানের সামরিক শক্তি
ইরানের সামরিক শক্তি

হাওজা / ইরানের সামরিক শক্তি অপ্রচলিত ও অপ্রথাসিদ্ধ রণকৌশল ও কৌশলগত স্থান সমূহে (অধিষ্ঠিত) প্রক্সি সমূহের মাধ্যমে জোরদার ( ও সমৃদ্ধ ) হয় ।

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, অপ্রচলিত অপ্রথাসিদ্ধ শক্তি ও প্রক্সি সমূহ :

৩রা জানুয়ারি ২০২০ মার্কিন আক্রমণে ইরান নিজ সীমান্তের বাইরে অর্থাৎ বিদেশের ভূমিতে সামরিক অভিযান পরিচালনা কারী কম্যান্ডারকে ( জেনারেল কাসেম সুলাইমানী) হারালেও সোলাইমানী কর্তৃক সংগঠিত ও প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত মিত্র ও প্রক্সিদের বিশাল ব্যাপক নেট ওয়ার্কের কাউকেই হারায় নি ইরান ।

মার্কিন ডিআইএ অনুসারে এরা ( এই মিত্র ও প্রক্সিরা ) হচ্ছে লেবানন ও অন্যত্র বিদ্যমান হিযবুল্লাহ , ইয়েমেনে হুসিরা , ইরাকে শিয়া মিলিশিয়ারা , আফগানিস্তানে তালেবান , বাহরাইনে জঙ্গীরা এবং অন্যান্যরা ।

ডিআইএ বলছে : এরা সবাই ইরানের মাধ্যমে রাইফেল থেকে শুরু করে রকেট ও ড্রোন পর্যন্ত সব ধরণের অস্ত্র শস্ত্র ও হাতিয়ারে সজ্জিত ( রয়েছে )।

আর কতিপয় বিশ্লেষকের মতে এরা ( এ সব মিত্র ও প্রক্সি ) তেহরানকে যে কোনো আঞ্চলিক সংঘাতে প্রাধান্য ও শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী (upper hand ) করে থাকে।

ইরান যেমন ভাবে ইরাক থেকে মার্কিন দখলদার বাহিনী ও আল - কায়দা ও দায়েশের ( আইসিস ) মতো কুখ্যাত সন্ত্রাসীদেরকে এবং সিরিয়া থেকে আল-কায়েদা , আইসিস ( দায়েশ )

মতো কুখ্যাত জঙ্গী সন্ত্রাসীদের কে বের করে দিয়েছে ও পরাস্ত করেছে ঠিক তেমনি ইরান , আফগানিস্তান থেকেও দখলদার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বহিষ্কার করেছে এবং এ কারণেই তালিবান শিরোনামে নয় বরং আফগানিস্তানে মার্কিন দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে সকল সংগ্রামী মুক্তি যোদ্ধাদেরকে সব ধরণের প্রয়োজনীয় সাহায্য করেছে , দিক নির্দেশনা ও প্রয়োজনীয় শিক্ষা - প্রশিক্ষণ দিয়েছে যা লেখক ব্র্যাড লেন্ডেনও এ লেখায় ( ৯-১-২০২০ ) স্বীকার করেছেন আফগানিস্তান থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো জোটের বের হয়ে যাওয়ার ঠিক এক বছর ৮ মাস আগেই ! আর বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আফগানিস্তান ত্যাগ করলে দেশটিতে তীব্র খাদ্য ও অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির সংকটের সময় খাদ্য , ওষুধ , পরিশোধিত জ্বালানি তেল ইত্যাদি সরবরাহ করে দুর্দিনে ভ্রাতৃপ্রতিম আফগান জাতির পাশে দাঁড়িয়েছে ইরান ।

অনুবাদ: মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান

تبصرہ ارسال

You are replying to: .