রিপোর্ট: মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান
হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, দুই রাকাত নামায প্রতি রাকাতে একবার সূরা -ই ফাতিহা , ১০ বার সূরা -ই ইখলাস এবং ১০ বার আয়াতুল কুরসী পাঠ করতে হবে এবং নামাযের পর নিম্নোক্ত দুআ পড়তে হবে । দুআটি:
اللّٰهُمَّ مَا عَمِلْتُ فِى هٰذِهِ السَّنَةِ مِنْ عَمَلٍ نَهَيْتَنِى عَنْهُ وَلَمْ تَرْضَهُ وَنَسِيتُهُ وَلَمْ تَنْسَهُ وَدَعَوْتَنِى إِلَى التَّوْبَةِ بَعْدَ اجْتِرائِى عَلَيْكَ، اللّٰهُمَّ فَإِنِّى أَسْتَغْفِرُكَ مِنْهُ فَاغْفِرْ لِى، وَمَا عَمِلْتُ مِنْ عَمَلٍ يُقَرِّبُنِى إِلَيْكَ فَاقْبَلْهُ مِنِّى، وَلَا تَقْطَعْ رَجائِى مِنْكَ يَا كَرِيمُ.
হে আল্লাহ ! যে সব কাজ (আমল ) আপনি নিষেধ করেছেন , যেগুলোয় আপনি সন্তুষ্ট ছিলেন না , যেগুলো আমি ভুলে গেছি কিন্তু আপনি ভুলেন নি এবং আপনার ওপর আমার স্পর্ধা প্রদর্শনের পর (যেগুলোর ব্যাপারে ) আপনি আমাকে তওবা ও অনুশোচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন সেগুলো থেকে যা যা আমি এ বছর করেছি সেগুলো ( অর্থাৎ আমার সকল মন্দ কাজ ) থেকে আমি আপনার কাছে ইস্তিগফার (ক্ষমা প্রার্থনা) করছি; অতএব আমাকে আপনি ক্ষমা করে দিন ; আর যে সব কাজ আমাকে আপনার নিকটবর্তী করে সেগুলো থেকে যা যা আমি করেছি সেগুলো আপনি আমার পক্ষ থেকে কবুল করে নিন । হে দয়ালু দয়াবান সত্তা( করীম ) ! আপনার প্রতি আমার আশাকে কর্তিত ও ছিন্ন করে দিয়েন না ( অর্থাৎ আপনার দয়া ও ক্ষমার ব্যাপারে আমাকে নিরাশ করেন না ) ।
যখন মুসল্লী এ দুআ পড়বে তখন শয়তান বলবে : হায় আমার জন্য আক্ষেপ ! আমি এই পুরো বছর ধরে তার ব্যাপারে যত পরিশ্রম করেছি সেগুলো সব সে খারাপ করে দিল এ কথার মাধ্যমে ; শয়তান আরো সাক্ষ্য দিবে যে বিগত বছরটা উক্ত আমলকারী ভালো ভাবে অতিবাহিত করেছে ।