কারবালার শহীদদের যিয়ারত করার প্রতিদান ও সওয়াব
ইমাম জাফর সাদিক (আ.) বলেন,
منْ زَارَ الْحُسَیْنَ مُحْتَسِباً لَا أَشَراً وَ لَا بَطَراً وَ لَا رِیَاءً وَ لَا سُمْعَةً مُحِّصَتْ عَنْهُ ذُنُوبُهُ کَمَا یُمَحَّصُ الثَّوْبُ بِالْمَاءِ فَلَا یَبْقَى عَلَیْهِ دَنَسٌ وَ یُکْتَبُ لَهُ بِکُلِّ خُطْوَةٍ حِجَّةٌ وَ کُلِّ مَا رَفَعَ قَدَماً عُمْرَةٌ.
যে ব্যক্তি সওয়াব ও পূণ্য পাওয়ার আশায় ইমাম হোসাইন (আ.)-এর যিয়ারত করতে যায় (অহম ও অহংকার এবং কপটতা ও লোক দেখানোর উদ্দেশ্য ব্যতীত) তার গুনাহগুলো এমনভাবে পরিশুদ্ধ (ক্ষমাপ্রাপ্ত) হয়ে যায়, যেভাবে একটি পোশাক পানি দিয়ে (ধৌত করলে) পরিষ্কার ও পবিত্র হয়ে যায়; ফলে (যিয়ারতকারীর আর) কোনো প্রকার অপবিত্রতা ও স্খলন (গুনাহ) অবশিষ্ট থাকে না এবং সে (কারবালার দিকে) যত কদম পা বাড়ায়, তার আমলনামায় একটি (কবুল) হজ্জের সওয়াব দেওয়া হয় এবং যতবার সে জমিন থেকে তার পা তুলে, (প্রতিবার) তার জন্য একটি ওমরার সওয়াব দেয়া হয়।
[কামিলুয যিয়ারত, পৃষ্ঠা- ১৪৪]