হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, ইমাম জাফর সাদিক (আ.) বলেন, আমার পিতামত রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন,
مَلْعُونٌ مَلْعُونٌ مَنْ يَظْلِمُ بَعْدِي فَاطِمَةَ اِبْنَتِي وَ يَغْصِبُهَا حَقَّهَا وَ يَقْتُلُهَا ثُمَّ قَالَ يَا فَاطِمَةُ اَلْبُشْرَى فَلَكِ عِنْدَ اَللَّهِ مَقَامٌ مَحْمُودٌ تَشْفَعِينَ فِيهِ لِمُحِبِّيكِ وَ شِيعَتِكِ فَتُشَفَّعِينَ يَا فَاطِمَةُ لَوْ أَنَّ كُلَّ نَبِيٍّ بَعَثَهُ اَللَّهُ وَ كُلَّ مَلَكٍ قَرَّبَهُ شَفَعُوا فِي كُلِّ مُبْغِضٍ لَكِ غَاصِبٍ لَكِ مَا أَخْرَجَهُ اَللَّهُ مِنْ اَلنَّارِ أَبَداً.
“অভিশপ্ত সেই ব্যক্তি, অভিশপ্ত সেই ব্যক্তি- যে আমার পরে আমার কন্যা ফাতিমা’র (আ.) উপর যুলুম করবে, তাঁর অধিকার জবরদখল করবে এবং তাঁকে হত্যা করবে। অতঃপর বলেন, হে ফাতিমা! সুসংবাদ তোমার জন্য যে আল্লাহর নিকট তোমার একটি প্রশংসনীয় উচ্চ মাকাম রয়েছে যাতে তুমি তোমার মুহিব্বিন ও অনুসারীদের (শিয়া) সুপারিশ করতে পারবে এবং তা কবুলও করা হবে। (এররপর তিনি বলেন) হে ফাতিমা! যদি আল্লাহর প্রেরিত প্রত্যেক নবী (আ.) এবং আল্লাহর নিকটবর্তী প্রত্যেক ফেরেশতা তোমার প্রত্যেক শত্রু এবং জবরদখলকারীর জন্য সুপারিশ করে, (তবুও) মহান আল্লাহ তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিবেন না।”
[বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড- ৭৩]