۱۴ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۲۴ شوال ۱۴۴۵ | May 3, 2024
শলৎস প্রশাসন
শলৎস প্রশাসন

হাওজা / শলৎস প্রশাসন কর্তৃক জার্মান সেনাবাহিনীকে শক্তিশালী করার জন্য ১০০০০ কোটি ( ১০০ বিলিয়ন ) ইউরোর বিশেষ তহবিল ঘোষণা যা হচ্ছে আসলে জার্মানির যুদ্ধবাজ নীতিরই পরিচায়ক।

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, শলৎসের স্বপ্ন ও খ্বাহেশ : ন্যাটোর কাঠামোর মধ্যে জার্মানি শীঘ্রই ইউরোপের সবচেয়ে বড় সেনাবাহিনী পেতে চলেছে !

তবে তা ন্যাটোর কাঠামোর মধ্যে কেন ? ন্যাটোর কাঠামো মানেই ইউরোপের ওপর ইঙ্গো( অ্যাংলো ) - মার্কিন প্রভুত্ব , কর্তৃত্ব ও আধিপত্য বলয়ের মধ্যে জার্মান সেনাবাহিনী হবে সবচেয়ে বড় সেনাবাহিনী যার কন্ট্রোল ও নিয়ন্ত্রণ থাকবে ইঙ্গো - মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের হাতে । (শলৎস)

এমতাবস্থায় বিশাল জার্মান সেনাবাহিনী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আজ্ঞাবহ মার্সেনারী বাহিনীতে পরিণত হবে এবং এ বাহিনীকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে দাঁড় করানো হবে। ভবিষ্যতে ন্যাটো ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধ ও সংঘর্ষ হলে ইঙ্গো মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী চক্র বলির পাঁঠার মতো জার্মান সেনাবাহিনীকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধের সম্মুখ ভাগে প্রেরণ করবে এবং এ বাহিনী বলির পাঁঠার মতো কোরবানী হবে । জার্মানির উচিত ছিল তার সেনাবাহিনীকে ন্যাটো জোটের সর্ববৃহৎ সেনাবাহিনী না বানিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সম্মিলিত সেনাবাহিনীর বৃহত্তম অংশে পরিণত করা। এখন তো অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও সম্মিলিত ইউরোপীয় সেনাবাহিনীর চেয়ে ন্যটো জোট ও ন্যাটো বাহিনীই প্রাধান্য পাচ্ছে।

এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের চেয়ে মার্কিন আধিপত্য ও কর্তৃত্বাধীন ন্যাটো জোটই ইউরোপীয় ইউনিয়নে কার্যত: ক্রিয়াশীল । মাত্র কয়েক বছর আগে ম্যাক্রোন বলেছিল: ইউরোপীয় ইউনিয়নের ব্রেণ ডেথ্ ও কমা হয়েছে। আর এখন ম্যাক্রোণের এ উক্তি যেন বাস্তব হয়ে উঠেছে। আর ইউক্রেন সংকটে ইইউর ( ইউরোপীয় ইউনিয়ন) ব্রেণ ইনজিউরি ও হেমারেজ, কমা ও ব্রেণ ডেথ হয়েই গেছে !!! ইইউর স্থলে এখন ইউরোপে মার্কিন আধিপত্য ও কর্তৃত্বাধীন ন্যাটো জোটই যেন হচ্ছে আসল বাস্তবতা।

আবার জার্মান সেনাবাহিনীকে ন্যাটো জোটের বৃহত্তম সেনাবাহিনী করার সাধ ও স্বপ্ন কি হিটলারের আগ্রাসী হানাদার যুদ্ধবাজ নাৎসি জার্মান সেনাবাহিনীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে সমগ্র ইউরোপ বিশেষ করে রাশিয়া ও স্লাভ অঞ্চল ও ভূখণ্ড দখলের সেই আদি খ্বাহেশ নয় কি ? আর জার্মানি ও রাশিয়া তথা স্লাভ জাতির মধ্যকার ঐতিহাসিক শত্রুতা ও দ্বন্দ্ব সেই সুদূর অতীত কাল থেকেই বিদ্যমান রয়েছে।

আবার এমনও হতে পারে যে , ইউরোপ ( লাতিন বা রোমান্স ও স্লাভ অধ্যুষিত ইউরোপ ) ও বাকি বিশ্বের ওপর কর্তৃত্ব ও আধিপত্য স্থাপনের লক্ষ্যে ইঙ্গো - মার্কিন ( পাঁচ ইংরেজি ভাষাভাষী বা অ্যাংলোফোনীয় দেশের শীর্ষে অবস্থানকারী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন ) জোটের সাথে গের্মানিক বা জার্মানিক ( Germanic ) জাতি সমূহের ( জার্মান , ডাচ , হল্যান্ড , নর্ডিক বা স্ক্যান্ডিনিভিয়ান জাতিসমূহ ) গোপন আঁতাত ও প্যাক্ট হয়ে থাকতে পারে যার ফলশ্রুতিতে বর্তমান ইউক্রেন সংকটের উৎপত্তি ।

সম্ভবত: গোপন ঐ প্যাক্টের অধীনে ইউরোপে জার্মানিকে ন্যাটোর মূল শক্তিতে রূপান্তরিত করার জন্য জার্মান সেনাবাহিনীকে ন্যাটো জোটের সবচেয়ে বড় সেনাবাহিনীতে পরিণত করা হবে এবং ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও ন্যাটো বাহিনী রাশিয়ার বিরুদ্ধে সরাসরি সামরিক যুদ্ধ ও সংঘর্ষে লিপ্ত হবে এবং এ ক্ষেত্রে জার্মান সেনাবাহিনী বিশেষ মুখ্য ভূমিকা পালন করবে যদিও ইউক্রেন সংকটকে কেন্দ্র করে ন্যাটো জোট রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে অঘোষিত পরোক্ষ যুদ্ধ ও সংঘর্ষ শুরু করেই দিয়েছে । উল্লেখ্য যে ইংরেজ জাতিও ( অ্যাংলো স্যাক্সন ) মূলতঃ জার্মানিক জাতি সমূহের অন্তর্ভুক্ত । তবে তারা ব্রিটেনে আসার পর ল্যাটিন বা রোমান্স ভাষা ও সংস্কৃতি দিয়ে তীব্র ভাবে প্রভাবিত হয় যার ফলে জার্মানিক ভাষা ইংরেজির ব্যাপক পরিবর্তন সাধন হয়ে তা জার্মান বা অন্যান্য জারমানিক ভাষা থেকে ভিন্ন হয়ে ল্যাতিন বা রোমান্স ভাষাসমূহের অতি নিকটবর্তী হয় বিশেষ করে লাতিন বা রোমান্স ভাষা থেকে বিপুল পরিমাণ শব্দ ধার করার ফলে ।

প্রথম দিককার বা প্রাচীন ইংরেজি ভাষার ( অ্যাংলোস্যাক্সোনীয় ভাষা ) সাথে জার্মান বা জার্মানিক ভাষা সমূহের খুব মিল ছিল । আর আদি প্রাচীন ঐ ইংরেজি ভাষার ( Old English ) সাথে বর্তমান ইংরেজি ভাষার আকাশ পাতাল পার্থক্য রয়েছে । যা হোক , এ রকম যদি সমঝোতা বা গোপনে কিছু হয়ে থাকে তাহলে অদূর ভবিষ্যতে আমরা অ্যাংলো - মার্কিন - জার্মান নিয়ন্ত্রিত ন্যাটো ইউরোপ দেখতে পারব যেখানে ইউরোপীয় ইউনিয়ন গৌণ , অগুরুত্বপূর্ণ ও অপাংক্তেয় একটি বিষয়ে পরিণত হবে ।

আর রাশিয়াকে পদানত করতে পারলে তো রাশিয়া ও স্লাভ অধ্যুষিত এলাকা সমূহ ন্যাটো জোট বিশেষ করে প্রধানত : জার্মানি এবং নর্ডিক ও অন্যান্য জার্মানিক জাতি সমূহের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা করে দেওয়া হবে ।

এভাবে অ্যাংলোফোনীয় - জার্মানিক প্রাধান্যের ন্যাটো জোটের হাতে সমগ্র ইউরোপ চলে যাবে এবং ফ্রান্স , ইটালি , স্পেন , পর্তুগাল - পশ্চিম ও দক্ষিণ ইউরোপের এই কয়েকটি লাতিন বা রোমান্স দেশ এবং গ্রীসকে অ্যাংলোফোনীয় জার্মানিক প্রাধান্যের ন্যাটো জোটের ২য় পর্যায় ও ক্যাটাগরির সদস্য হিসেবে অ্যাংলোফোনীয় জার্মানিক চক্রের আনুগত্য করেই চলতে হবে ! আর ইউরোপের বাইরে অ্যাংলোফোনীয় ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র , ব্রিটেন , কানাডা , অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড ) এবং জার্মানিক জাতি সমূহের ( যাদের মধ্যে জার্মানি হল প্রধান ) জোট ন্যাটো আকারে অথবা ভিন্ন কলেবরে বিশ্বের অন‌ সকল দেশ ও অঞ্চলের ওপর‌ আধিপত্য ও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করবে । এ ধরণের গোপন সমঝোতা না হলে কিভাবে শলৎস স্বপ্ন দেখছে যে জার্মান সেনাবাহিনী হবে ন্যাটো জোটের সবচেয়ে বড় সেনাবাহিনী ?!! এটা একটা সম্ভবনা ।

ভবিষ্যত ঘটনাবলী ঠিক করে দেবে যে কোন্ সম্ভাবনা সঠিক । ( ( আর যদি এ সম্ভাবনা বাস্তবায়িত হয় তাহলে অ্যাংলোফোনীয় ও জার্মানিক জাতি সমূহের নিবিঢ় ভাষাগত ঐক্য , সংহতি ও নৈকট্যের জন্য বর্তমান লাতিনীকৃত ইংরেজি ভাষার মধ্যে জার্মানি করণ প্রত্যক্ষ করা যাবে যার অর্থ হচ্ছে ইংরেজি ভাষার ওপর ল্যাটিন ও রোমান্স ভাষার প্রভাব কমিয়ে জার্মানিক ভাষার প্রভাব বৃদ্ধি এবং ল্যাটিন শব্দ হটিয়ে জার্মান বা জার্মানিক শব্দ বেশি বেশি গ্রহণ করা। আর এ ভাবে ইংরেজি ভাষা যা প্রাচীন ইংরেজি থেকে ভিন্ন ধরণের হয়ে গিয়েছিল তা আবার উৎস মূলের দিকে ফিরে যাবে এবং জার্মানিক ভাষা সমূহের সাথে ইংরেজি ভাষার আরো মিল ও সাদৃশ্য বাড়বে এবং তখন অ্যাংলোফোনীয় ও জার্মানিক জাতি সমূহের মধ্যে রাজনৈতিক - সামরিক ঐক্যের পাশাপাশি ভাষাগত ও সাংস্কৃতিক বন্ধনও আরো গভীর ও মজবুত হবে।

ইউরোপীয়রা বিশেষ করে ইংরেজরা যে দেশ দখল করেছে সে দেশের ভাষা সাহিত্য ও সংস্কৃতিরও আমুল পরিবর্তন ঘটিয়েছে । ইংরেজরা বাংলা ও ভারতীয় ভাষাসমূহের আমুল পরিবর্তন ঘটিয়েছে নিজেদের সাম্রাজ্যবাদী লক্ষ্য ও স্বার্থ হাসিলের জন্য । ঠিক তেমনি সাম্রাজ্যবাদী লক্ষ্য ও স্বার্থ পূরণের জন্য যদি বর্তমান ইংরেজি ভাষায় পরিবর্তন সাধনের প্রয়োজন হয় তাহলে তারা ( ইংরেজী ভাষাভাষীরা অর্থাৎ অ্যাংলোফোনীয়রা ) তা করবেই ।

তবে এই অ্যাংলোফোনীয় ও জার্মানিক জাতি সমূহের মধ্যে ধর্মীয় ঐক্য রয়েছে । কারণ এদের অধিকাংশই প্রোটেস্ট্যান্ট। কিন্তু পক্ষান্তরে লাতিন বা রোমান্স জাতি সমূহ ক্যাথোলিক এবং গ্রীক ও স্লাভরা হচ্ছে অর্থোডক্স ধর্মাবলবম্বী । ))

শলৎসের মতে ন্যাটোর আওতায় জার্মানি যদি এ ধরণের এক সেনাবাহিনীর অধিকারী হয় তা

হলে তা হবে ইউরোপের সবচেয়ে বড় সেনাবাহিনী তাহলে নাকি জার্মানি ও তার সহযোগী দেশগুলোর নিরাপত্তার উল্লেখ যোগ্য উন্নতি হবে । আসলে নিরাপত্তার কচু উন্নতি হবে । বরং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃত্বাধীন ন্যাটো জোটের সর্ববৃহৎ সেনাবাহিনী হওয়ার সুবাদে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চাতুর্য্যের সাথে এই জার্মান সেনাবাহিনীকে রাশিয়ার মুখোমুখি দাঁড় এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ও সংঘর্ষে লিপ্ত করাবে যার ফলে জার্মানি সহ গোটা ইউরোপের নিরাপত্তাই ব্যাহত ও ভণ্ডুল হয়ে যাবে ! কারণ রাশিয়ার বিরুদ্ধে ন্যাটোর যুদ্ধ ও সংঘাতে শান্তি নিকেতন ইউরোপ মহাশ্মশানে পরিণত হলে শান্তি ও নিরাপত্তা ইউরোপ বিশেষ করে জার্মানি থেকে উবে ও উধাও হয়ে যাবে !!!

সংগত কারনেই দেশে বিদেশে ইউক্রেন সংকট সংক্রান্ত ভুল নীতির জন্যই জার্মান সরকারের সমালোচনা হচ্ছে এবং তা হবেই। কারণ , জার্মানি ও অন্যান্য ইউরোপীয় দেশের উচিত ছিল ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠিয়ে সংঘর্ষ ও সংঘাতের আগুন প্রজ্জ্বলিত না রেখে বরং ইউরোপীয় ইউনিয়ন হিসেবে এ সংকট , দ্বন্দ্ব ও সংঘাতের শান্তিপূর্ণ অবসান ও সমাধানের জন্য সবচেয়ে বেশি চেষ্টা করা । কিন্তু তাদের সে উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু কোথায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন ? ইউরোপে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমাধানকারী উদ্যোগের পরিবর্তে ন্যাটোর উদ্যোগ ও উস্কানিই আমরা প্রত্যক্ষ করছি । স্মর্তব্য যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন হচ্ছে খাঁটি ইউরোপীয় প্রতিষ্ঠান , সংস্থা ও সংগঠন কিন্তু ন্যাটো তা নয় । পক্ষান্তরে মার্কিন নেতৃত্বাধীন ন্যাটো যেন খাঁটি ইউরোপীয় সংস্থায় পরিণত হয়েছে !! অথচ ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটো সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি সত্ত্বা ।

যত গর্জে তত বর্ষে না :

যদি জার্মান সেনাবাহিনীর হাতে বাড়তি সামরিক যানের সংখ্যা খুবই কম হয় এবং ২০১০ সাল থেকে প্রতিরক্ষা খাতে ব্যায় সংকোচনের ফলে যদি এমন সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে খুব জলদি এমন যান এবং অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহ করা বেশ কঠিন হবে। বাস্তব হাল হকিকত ও অবস্থা যে সুবিধার নয় তা জার্মান চ্যান্সেলরের মুখ দিয়ে বেরিয়ে গেছে । জার্মানির যদি এ অবস্থা হয় তাহলে বাদবাকি ইউরোপীয় দেশের অবস্থা কী হবে ?

পশ্চিমা বিশ্বের প্রতি পুতিনের সাবধান বাণী উপেক্ষা করে যতদিন প্রয়োজন ততদিন ইউক্রেনকে সহায়তা প্রদান থেকে স্পষ্ট হয়ে যায় পশ্চিমাদের যুদ্ধোংদেহী চরিত্র ও যুদ্ধবাজ হবার বিষয় । কারণ , পুতিন ম্যাক্রোন ও শলৎসকে স্পষ্ট বলেই দিয়েছেন যে ইউক্রেনকে পশ্চিমা দেশগুলোর সাহায্য ও সহযোগিতার কারণে আসলে অত্র অঞ্চলের স্থিতিশীলতা এবং মানবিক সংকট আরো বিপন্ন হবার ঝুঁকি সৃষ্টি হচ্ছে । আর এ থেকে প্রমাণিত হয় যে ইউরোপ হচ্ছে সমগ্র বিশ্বে দ্বন্দ্ব , সংঘাত ও যুদ্ধের সবচেয়ে উর্বর ক্ষেত্র ও অঞ্চল এবং ইউরোপীয়রা হচ্ছে পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি কারী ।

আসলে জার্মানি সহ ইউরোপীয় দেশগুলো হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আজ্ঞাবহ দাস ও অনুগত ভৃত্য সম যাদের কোনো নিজস্ব স্বকীয়তা ও স্বতন্ত্র ইচ্ছাশক্তি নেই । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইচ্ছাই ইউরোপীয়দের ইচ্ছা অর্থাৎ তা তাদের ওপর চাপিয়ে দেয়া হয় । তাই এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জার্মানি সহ ইউরোপীয় দেশগুলোকে তো নাকে দড়ি দিয়ে ঘুড়াবেই । আর যদি ন্যাটোর সাথে রাশিয়ার সরাসরি ও প্রত্যক্ষ যুদ্ধ বাঁধে তাহলে রাশিয়া যুদ্ধে জিতুক বা হারুক যে টাই হোক না কেন ইউরোপের ভাগ্যে জুটবে কেবল ধ্বংসযজ্ঞ । এমন বলির পাঁঠা যদি ইউরোপ স্বেচ্ছায় হতেই চায় তাহলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কেন সেটার সদ্ব্যবহার করবে না ?!!

মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান

১-৬-২০২২

تبصرہ ارسال

You are replying to: .