۱۴ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۲۴ شوال ۱۴۴۵ | May 3, 2024
রেওয়ায়েতে বর্ণিত নওহা খানী
মাওলামা মাসুম আলী গাজী নাজাফী

হাওজা / ইমাম জাফর সাদিক্ব (আঃ) নিজেই শোক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করেছেন এবং ইমাম হোসায়েন (আঃ)-এর শোকে কবিতা আবৃত্তি করার আদেশও দিয়েছেন।

হুজ্জাতুল ইসলাম মাওলামা মাসুম আলী গাজী নাজাফী

عَنْ اَبِیْ ھٰارُوْنَ الْمَکْفُوْفِ قَالَ : دَخَلْتُ عَلٰی اَبِیْ عَبْدِاللّٰهِ عَلَیْهِ السَّلاٰمُ فَقَالَ لِیْ: اَنْشِدْنِیْ فَانْشَدْتُهُ فَقَالَ: لَا۔ کَمَا تُنْشِدُوْنَ وَ کَمَا تَرْثِیْهِ عِنْدَ قَبْرِہِ

আবু হারুন মাকফুফ বলেন : "আমি ইমাম জাফর সাদিক্ব (আঃ)-এর খেদমতে উপস্থিত হই। তিনি আমাকে কবিতা আবৃত্তি করতে বললেন। আমি কবিতা আবৃত্তি করলাম কিন্তু তিনি বললেন, এরকম নয়! বরং যেভাবে তুমি নিজের জন্য কবিতা আবৃত্তি কর এবং যেভাবে তুমি ইমাম হোসায়েন (আঃ)-এর কবরে গিয়ে মর্সিয়া পাঠ কর।"

উল্লেখিত হাদীস থেকে বোঝা যায় যে, আযাদারীতে কবিতা আবৃত্তি করার মধ্যে কোন বাধ্যবাধকতা নেই। বরং এটি অনুভূতিগুলিকে আরও তীব্র করে তোলে। তাছাড়া, ইমাম জাফর সাদিক্ব (আঃ) নিজেই শোক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করেছেন এবং ইমাম হোসায়েন (আঃ)-এর শোকে কবিতা আবৃত্তি করার আদেশও দিয়েছেন।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .