۱۱ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۲۱ شوال ۱۴۴۵ | Apr 30, 2024
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৭৫ টা ইরানী মিসাইল ও ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি করেছে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ৭৫ টা ইরানী মিসাইল ও ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি করেছে

হাওজা / মাযুরা ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)৭৫ টা ইরানী মিসাইল ও ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি করেছে।

রিপোর্ট: মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, মাযুরা ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)৭৫ টা ইরানী মিসাইল ও ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি করেছে। তাহলে মাযুরা ইসরাইলের সাথেই আছে ও দামেশকে ইরান দূতাবাসের কনস্যুলেট ভবনে ইরানী জেনারেল ও সামরিক কর্মকর্তাদের ( ১-৪-২০২৪ ) হত্যাকারী ইসরাইলকে সাহায্য করেছে তখন যখন ইরান ইসরাইলের এ হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ গ্রহণ ও সাজা দেওয়ার জন্য মিসাইল ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করে গত শনিবার দিবাগত রাতে (১৪ -৪-২০২৪ ) এবং এ কাজ ( ৭৫ টা ইরানী ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত) করে মাযুরা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) প্রমাণ করেছে যে ১লা এপ্রিল ২০২৪ এ ইসরাইলের ঐ অপরাধে সে ( মাযুরা অর্থাৎ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) অংশীদার ও শরীক এবং এক সমান অপরাধী। মাযুরা এ অপরাধ সহ ইসরাইলের সকল অপরাধেই ( গাযায় আগ্রাসন , গণহত্যা , প্রজন্ম হত্যা সহ যাবতীয় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতা বিরোধী অপরাধে ) ইসরাইলের সাথেই আছে এবং ঐ সকল অপরাধে শরীক । কারণ মাযুরা ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) ইসরাইলকে তার সকল অপরাধ সংঘটনে নৈতিক ,অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক , কূটনৈতিক সামরিক সাহায্য সহ সব ধরণের সাহায্য ও সহযোগিতা করছে এবং মাযুরার ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) মতো যুরা ও সমগ্র পাশ্চাত্যও এ সকল অপরাধ সংঘটনে ইসরাইলকে সাহায্য করেছে ও করছে। তাই তারাও ইসরাইলের যাবতীয় অপরাধে শরীক এবং ইসরাইলের মতো এক সমান অপরাধী। অতএব মাযুরা ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) বলতে পারে না যে সে দামেশকে ইসরাইলের ঐ অপরাধ সংঘটনে নির্দোষ এবং তা জানত না । আর অপরাধী ইসরাইলকে যখন ইরান সাজা দেওয়ার জন্য মিসাইল ও ক্ষেপণাস্ত্র আক্রমণ করছিল তখন নিজের দাবি মতো সে ( মাযুরা অর্থাৎ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ) ইরানী ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ভূপাতিত করে প্রমাণ করেছে যে সেও( মাযুরা অর্থাৎ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ) ইসরাইলের ঐ ১লা এপ্রিল ২০২৪ এ দামেশকে ইরান দূতাবাসের কনস্যুলেট ভবনে হামলা ও হত্যাকাণ্ডে অংশীদার ও শরীক । এরপর ইসরাইল যদি পাল্টা ইরান আক্রমণ করে এবং যে কোনো অপরাধ সংঘটিত করে তাহলে মাযুরা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) আর বলতে পারবে না যে সে জানত না এবং ইসরাইলের এ অপরাধের সাথে জড়িত ও সংশ্লিষ্ট নয় । কারণ মাযুরা( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) সব সময় অপরাধ করার ক্ষেত্রে অপরাধী ইসরাইলকে সর্বাত্মক সাহায্য সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতা করছে। তাই মুখে বললে হবে না বরং ইসরাইলকে সব ধরনের সাহায্য ও সহযোগিতা প্রদান বন্ধ করে তাকে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে মাযুরা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র )কে ।

এটা একটা বড় ভাওতাবাজি যে মাযুরা( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের)শুধু মুখে মুখে বলছে যে সে ইসরাইলের ঐ অপরাধের সাথে নেই। অথচ অপরাধী ইসরাইলকে ঐ অপরাধের সাজা দেওয়ার সময় তলে তলে সাহায্য করছে এবং তা পরে ঘোষণাও দিচ্ছে মাযুরা ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ) । এই একই কথা যুরা ( যুক্তরাজ্য) ও ফ্রান্সের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। তাই এখন যদি ইসরাইল ইরানকে আক্রমণ করে এবং মাযুরা যদি বলে যে সে ইসরাইলের সাথে নেই এবং এ হামলার সাথে জড়িত নয় তাহলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না বরং মাযুরাকেও ইসরাইলের ঐ হামলার দায়ভার নিতে হবে!

تبصرہ ارسال

You are replying to: .