۲۲ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۳ ذیقعدهٔ ۱۴۴۵ | May 11, 2024
আফগান নাগরিকের কর্তিত মাথার খুলির বরাবরে নিজের উত্থিত পুরুষাঙ্গ ( লিঙ্গ ) প্রদর্শন করে   ছবি তুলেছে

হাওজা / পাশ্চাত্যের গুটিকতক মুষ্ঠিমেয় হাতেগোনা লোকজনের প্রতিবাদ ও ক্ষোভ প্রকাশ থেকে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া ঠিক হবে না যে পাশ্চাত্যবাসীদের অধিকাংশই এ সব নোংরা গর্হিত বিষয়ে উষ্মা ও অসন্তোষ প্রকাশ করেছে বা করে।

হাওজা নিউজ এজেন্সি বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, পর্ব ২- যদিও কেউ কেউ বলতে পারে যে জার্মানিতে এ খবর প্রকাশিত হলে অনেক জার্মান এর নিন্দা করেছে । কতিপয় জার্মান বিবেক বোধ থাকার কারণে যে নিন্দা করেছে  তা ভালো কথা ।

 কিন্তু অধিকাংশ জার্মান নাগরিক হয় এ ব্যাপারে নিস্পৃহ নির্বিকার ও নির্লিপ্ত নতুবা এ ব্যাপারে খুশী হয়ে থাকবে । কারণ গর্হিত নোংরা অমানবিক এ কাজের মাধ্যমে ইসলাম ও মুসলমানদের চরম হেয় , অবমাননা , অবজ্ঞা করা হয়েছে ।

 তাই কতিপয় জার্মানের এ ব্যাপারে উষ্মা প্রকাশের ফায়দাটা কী ? বাংলাদেশ সহ এতসদৃশ  দেশ সমূহের সেনাবাহিনী বিদেশে শান্তি রক্ষার দায়িত্ব পালন কালে এ ধরণের বেআদাবী  , বদমাইশি ও কুরুচিপূর্ণ অশালীন আচরণ  করেনি বরং তা করার দুর্নাম ও অতীত রেকর্ডও তাদের নেই ।

এ গুলো কেন পাশ্চাত্যের লোকজনদের থেকে বের হয় ও তাদের কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করা যায় ? ইরাকের কুখ্যাত আবূ গুরাইব কারাগারে ইরাকী যুদ্ধবন্দী দের উপর যৌন নির্যাতন চালিয়েছে আমেরিকান নারী সৈন্যরাও এবং অশালীন কুরুচিপূর্ণ জঘন্য আচরণ ও অসভ্যপনা প্রদর্শন করার ক্ষেত্রে এমনকি আমেরিকান নারী সৈন্যরাও পিছিয়ে ছিল না !! তাই এ ধরণের ন্যাক্কারজনক আচরণ পাশ্চাত্যের আম ( সর্বজনীন ) সমস্যা ।

পাশ্চাত্যের গুটিকতক মুষ্ঠিমেয় হাতেগোনা লোকজনের প্রতিবাদ ও ক্ষোভ প্রকাশ থেকে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া ঠিক হবে না যে পাশ্চাত্যবাসীদের অধিকাংশই এ সব নোংরা গর্হিত বিষয়ে উষ্মা ও অসন্তোষ প্রকাশ করেছে বা করে। অল্প কিছু ভালো মানুষ তো সব জায়গায় আছে এবং তারা আমাদের সমালোচনার বাইরে বরং তাদেরকে আমরা সাধুবাদ ও ধন্যবাদ জানাই ।

কিন্তু কথা হচ্ছে সংখ্যাগরিষ্ঠ পাশ্চাত্য বাসীদের নিয়ে । কই তারা তো  তাদের তথাকথিত গণতান্ত্রিক সরকার গুলোকে পৃথিবীর দেশে দেশে জঘন্য অপরাধ , অপকর্ম , দুষ্কর্ম , দুর্নীতি , অন্যায় অত্যাচার ও হত্যাকাণ্ড সমূহ থেকে বিরত রাখে নি বা বাধাও দেয়নি এবং প্রতিবাদও করেনি । তারা ছিল নির্বিকার । তাই এ সব জারিজুরি শুনিয়ে লাভ নেই ।

পাশ্চাত্যের অধিকাংশ জনগণই তাদের সরকারসমূহের অন্যায় , অপরাধ ও অপকর্মে সমান অংশীদার । তবে সব জায়গায় কিছু ব্যতিক্রম তো থাকেই । কিন্তু তারা ( ব্যতিক্রমধর্মীরা ) পাশ্চাত্যে চরম সংখ্যালঘু ও অপাংক্তেও ।

লেখা: মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান

تبصرہ ارسال

You are replying to: .