۱۶ آذر ۱۴۰۳ |۴ جمادی‌الثانی ۱۴۴۶ | Dec 6, 2024
ব্রিটিশ জনগণ কি পোকামাকড় কীট পতঙ্গ খাবে
ব্রিটিশ জনগণ কি পোকামাকড় কীট পতঙ্গ খাবে

হাওজা / ব্রিটেনের ওয়েল্সে প্রাথমিক স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদেরকে অল্টারনেটিভ প্রোটিন সোর্স হিসেবে পোকামাকড় , কীট পতঙ্গ খাওয়ানোর কার্যক্রম নেওয়া হয়েছে।

মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান (বাংলাদেশ)

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, ব্রিটেনের ওয়েল্সে প্রাথমিক স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদেরকে অল্টারনেটিভ প্রোটিন সোর্স হিসেবে পোকামাকড় , কীট পতঙ্গ খাওয়ানোর কার্যক্রম নেওয়া হয়েছে এবং এ প্রোজেক্ট সফল হলে সমগ্র ব্রিটেনের স্কুলগুলোতে পোকামাকড় খাওয়ানোর কার্যক্রম চালু করা হবে । কী কারণে ব্রিটেনে এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে অথচ

ব্রিটেন হচ্ছে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি ও পঞ্চম বৃহত্তম সামরিক পরাশক্তি ?

অল্টারনেটিভ প্রোটিন সোর্স ( প্রোটিন বা আমিষের বিকল্প উৎস্য ) হিসেবে পোকামাকড় খাওয়া মানে কী ? তার মানে প্রোটিন বা আমিষের আসল উৎস্য অর্থাৎ মাছ , মুর্গী , ছাগল ভেড়া , দুম্বা , গরু ইত্যাদি প্রাণীজ প্রোটিনের উৎস্যের অভাব বা ঘাটতির কারণেই কি ব্রিটেন বাসীদের পোকামাকড় ও কীট পতঙ্গ খাওয়ার অভ্যাস করতে হচ্ছে ? আর তা না হলে পোকামাকড় কে অল্টারনেটিভ প্রোটিন সোর্স বলা হত না । তাহলে এ অভাব বা ঘাটতি কেন হল বিশ্বের ৫ম বৃহত্তম অর্থনীতি ও ৫ম‌ বৃহৎ পরাশক্তির ?

প্রাক করোনা অর্থনৈতিক মন্দা , করোনা কালীন লক - ডাউনে সেই মন্দার আরো ব্যাপকতা ও গভীরতা এবং করোনা উত্তর ইউক্রেন সংকটে বোধ হয় তা আরো তীব্র ও কঠিন আকার ধারণ করার কারণে কনভেনশনাল প্রচলিত আসল প্রাণীজ প্রোটিন উৎস্যের ঘাটতি বা অভাব হওয়াতেই ব্রিটেন হয়তো স্বীয় জনগণকে অল্টারনেটিভ প্রোটিন সোর্স ( পোকামাকড় কীট পতঙ্গ ) ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ , উৎসাহিত ও অভ্যস্ত করার উদ্যোগ নিচ্ছে !!!

পাশ্চাত্য বস্তুবাদ বিজ্ঞান , প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান মনস্কতার দোহাই দিয়ে মানব জাতিকে পোকামাকড় , কীট - পতঙ্গ , প্রস্রাব পায়খানার মতো হারাম , খবীস, নোংরা , অপবিত্র , অখাদ্য - কুখাদ্য খাইয়েই ছাড়বে ! কারণ এ সব জিনিসে নাকি অনেক পুষ্টি , ভিটামিন , উপকারী মিনারেল ( খনিজ ) আছে বিধায় এ সব জিনিস খাওয়া বিজ্ঞান সম্মত হবে !!! এখন একদল পোষ্য হারামী হারামখোর তথাকথিত পুষ্টি বিজ্ঞানীদের দিয়ে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ বলাচ্ছে যে এ সব পোকামাকড় , কীট - পতঙ্গ অত্যন্ত পুষ্টিকর যেমন ১০০ বছর আগে এ ধরণের পোষ্য বেতনভুক বিজ্ঞানীদের দিয়েই ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ বলিয়েছিল : টমেটো গরীব মানুষের আপেল ( Tomato is poor men's apple ) এবং তা বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানের পাঠ্য পুস্তকে ঢুকিয়েও দেওয়া হয়েছিল যা আমরা ছোট বেলায় পড়েছি ।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .