۳۱ فروردین ۱۴۰۳ |۱۰ شوال ۱۴۴۵ | Apr 19, 2024
aa
জামাতসহ নামায পড়ার ফযিলত

হাওজা / জামাতের সহিত এক ওয়াক্তের নামায পড়া, চল্লিশ বছর বাড়িতে একাকী নামায পড়ার চেয়েও উত্তম।

হুজ্জাতুল ইসলাম মাওলানা মাসুম আলী গাজী নাজাফী

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন :

صَلاةُ الرَّجُلِ فِي جَمَاعَةٍ خَيْرٌ مِنْ صَلاتِهِ فِي بَيْتِهِ أرْبَعِينَ سَنَةً

"জামাতের সহিত এক ওয়াক্তের নামায পড়া, চল্লিশ বছর বাড়িতে একাকী নামায পড়ার চেয়েও উত্তম। (মুস্তাদরেকুল ওয়াসায়েল খন্ড ৬ পৃষ্ঠা ৪৪৬..)

দ্বীন ইসলাম সকল মুসলমানকে এক রূপ ও বর্ণে দেখতে চায়, যার সর্বোত্তম উদাহরণ হল জামাতের নামায।

এর ফলে পারস্পরিক সহানুভূতি এবং সম্প্রীতি তৈরি হয়।

একজন মোমিন আরেক মোমিনের সাথে পরিচিত হয়।

শত্রুরা মুসলমানদের শক্তি মূল্যায়ন করতে পারে।

নামাযের উপকারিতা।

মহানবী (সাঃ) বলেছেনঃ নামায হল দ্বীনের স্তম্ভ এবং এর মধ্যে দশটি গুণ রয়েছে।

১- মুখমন্ডলের সৌন্দর্য ও উজ্জ্বলতা এবং নামাযীর সম্মান।

২- হৃদয়ের জ্যোতি।

৩- শরীর ও আত্মার শান্তি।

৪- রহমতের অবতীর্ণ।

৫- আকাশের প্রদীপ, যে স্থানে নামায পড়া হয় সেই স্থান আকাশবাসীদের জন্য নক্ষত্রের মতো জ্বলজ্বল করে।

৬- আমলের দাঁড়িপাল্লা ভারী হয়।

৭- আল্লাহর সন্তুষ্টি।

৮- জান্নাতের মূল্য।

৯- কবরে সহানুভূতি।

১০- জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির উৎস।

যে সালাত কায়েম করল সে দ্বীন প্রতিষ্ঠা করল, যে সালাত ত্যাগ করল সে দ্বীনকে ধ্বংস করল।

(মোয়ায়েযুল আদাদীয়া ১০ম অধ্যায় পৃষ্ঠা ২২৪...)

আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মদ ওয়া আ'লে মুহাম্মদ ওয়া আজ্জিল ফারাজাহুম ওয়াহ শুরনা মাআহুম ওয়াল আন আদুওয়াহুম।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .