۱۴ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۲۴ شوال ۱۴۴۵ | May 3, 2024
নবীবিদ্বেষী
হযরত মুহাম্মদ (আ:)

হাওজা / নবীবিদ্বেষী নূপূর শর্মাদের বিরুদ্ধে মুসলমানরা আক্রোশে ঝাপিয়ে পড়েছে ...সেটা আমরা স্ব-চোখে দেখলাম সবাই ৷

মুস্তাক আহমদ

নূপূর শর্মারা চিহ্নিন্ত নবীবিদ্ধেষী ৷ নবীবিদ্বেষী নূপূর শর্মাদের বিরুদ্ধে মুসলমানরা আক্রোশে ঝাপিয়ে পড়েছে ...সেটা আমরা স্ব-চোখে দেখলাম সবাই ৷

এখন দেশ বিদেশে সমাজের অলি গলিতে সবার মুখে প্রশ্ন উঠেছে ...আচ্ছা ! নবী বিদ্বেষী কাকে বলে ??

প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে তখন মুসলমানরা বলছেন কেন নূপূর শর্মার কথা শোনেন নি ??

এ ক্ষেত্রে আমরা বুঝলাম নবী সঃএর বিরুদ্ধে নূপূর শর্মাদের দেওয়া তথ্য বা তাদের ভাষাটি ছিলো নবী বিদ্বেষী ৷ আর নবীবিদ্বেষীদের শাস্তি অনিবার্য ৷ সেই জন্য মুসলমানরা নূপূর শর্মাদের শাস্তির দাবীতে আন্দোলনে শামিল হয়েছে ৷

১৪০০ বছর হয়ে গেলো ......মুসলমানরা আজ পর্যন্ত জানতো না 'নবী বিদ্বেষীদের' শাস্তি হওয়া দরকার ৷ এই বিষয়টিকে ১৪০০ বছর ধরে মুসলমানরা এড়িয়ে গেছে৷ 'নবী বিদ্বেষীদের' অথবা 'নবীর শত্রুদের' শাস্তি দিতে হবে ....এটাকে মুসলমনদের জ্ঞান ছিলো না, এজন্য যুগে যুগে হাজার হাজার নবীবিদ্বেষীদের কিছুই বলে নি ৷

এই পৃথিবীতে এমন কিছু নবীবিদ্বেষী জন্ম নিয়েছে যে নবী (সঃ)-এর কথাকে 'শয়তানের কথা' বলে আখ্যা দিয়েছে, সে 'স্ট্যানিক ভার্শেস' নামে একটি কিতাবও লিখেছে ৷ কিন্তু মুসলমনরা তাকে কিছুই বলে নি, যেভাবে এখন নূপূর শর্মার বিরুদ্ধে বলছে ৷

নবীপাক(সঃ) উম্মাতের নাজাতের জন্য গুরূত্বপূর্ণ নসিহত লেখার জন্য 'কাগজ কলম' চায়লেন ....এমন সময় নবী-বিদ্বেষী হিসাবে কিছু লোক নবীকেই পাগল বললেন এবং কিছুতেই কাগজ কলম দিলেন না ৷ নবী সঃ তখন হায়াতে জিন্দেগীতে ছিলেন৷ এমন নবী বিদ্বেষীদের নবীপাক নিজেই তাদের নিজ গৃহ থেকে বিতাড়িতও করেছিলেন ৷

কিন্তু এমন নবী বিদ্বেষীদের তখনকার মুসলমান শাস্তি দেন নি ৷

তবে এখন 'নবীবিদ্বেষীদের' শাস্তি দিতে হবে ...এ ব্যাপারে মুসলমানরা সচেতন হয়েছেন ৷ এই সচেতনতা দেরী হলেও এখন ধীরে ধীরে হচ্ছে ৷

যাক ভালো কথা ! এ যাবতকাল যত নবী বিদ্বেষীর জন্ম হয়েছে সেই সব সকল নবীবিদ্বেষী শাস্তির দাবী রাখছি ৷

দ্রষ্টব্য: হাওজা নিউজে প্রকাশিত সমস্ত নিবন্ধ লেখকদের ব্যক্তিগত মতামতের উপর ভিত্তি করে। হাওজা নিউজের নীতি লেখকের মতামতের সাথে একমত হওয়া জরুরী নয়।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .