۲۱ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۲ ذیقعدهٔ ۱۴۴۵ | May 10, 2024
অজু, নামাজ কোরআন ও হাদিসের আলোকে
অজু, নামাজ কোরআন ও হাদিসের আলোকে

হাওজা / ইসলাম ইন বাংলা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সঠিক তথ্যাবলী কোরআন ও হাদিসের আলোকে।

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, ইসলাম ইন বাংলা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সঠিক তথ্যাবলী কোরআন ও হাদিসের আলোকে।

১) অজু করার সঠিক নিয়ম কোরআন আয়াত থেকে ৫ নং সুরা মায়িদাহ আয়াত ০৬ এখনে দুটি শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে এক ধৌত করা দুই মাসহ করা, প্লিজ দেখার অনুরোধ রইলো, কারণ অজু সঠিকভাবে নাহলে নামাজ হবে না।

২) নামাজ পড়ার সময় ও নিয়ম কোরআনের আয়াত থেকে ১১ নং সুরা হুদ আয়ত- ১১৪ এইখানে তিনটি সময় বলা হয়েছে, এর মধ্যে পাঁচ টি নামাজ পড়ার জন্য বলা হয়েছে, সুরা নং ৭ আরাফ আয়াত ২৯ এইখানে আল্লাহ বলেছেন তোমরা নামাজ পড়, যেই ভাবে জন্ম গ্রহণ করেছ আর যেই ভাবে, মৃত্যু বরণ করবে, তাই বলছি আমাদের জন্ম ও মৃত্যুর সময় হাত খোলা থাকে সুতরাং হাত ছেরে নামাজ পড়া সঠিক নিয়ম, আল নূর ৪১ আয়াত গোল প্লিজ দেখার অনুরোধ রইলো।

৩) রোজা রাখার সঠিক নিয়ম কোরআনের আয়াত সুরা নং ২ বাকারা আয়াত-১৮৭ রোজা পুর্ন কর রাত পর্যন্ত আমাদের বাংলাদেশের যখন ইফতার করা হয় তখন সন্ধা হয় রাত না, আর সন্ধা সময় ইফতার করলে রোজা পুর্ন হবে না তাই অনুরোধ রইলো প্লিজ কোরআন এর আয়াত দেখার এবং বোঝার চেষ্টা করা।

৪) যাকাত ও খুমছ দেওয়া সঠিক নিয়ম কোরআন আয়াত সুরা নং ৮ আনফাল আয়াত ৪১ সারা বছরের অতিরিক্ত টাকার পাঁচ ভাগের এক ভাগ খুমছ দিতে হবে খুমছ দেওয়া ফরজ খুমছ না দিলে আমাদের কোন কিছু হালাল হবে না তাই অনুরোধ রইলো ঘুমছ কাদের ও কিভাবে দিতে হয় একটু দেখার।

৫) মাটির উপর সেজদা করা উত্তম, রাসূল সাঃ বলেছেন আল্লাহ মাটিকে আমার জন্য সেজদার জন্য বানিয়েছে রাসূল সাঃ মাটিতে সেজদা করতেন আর আমাদের ইমামরা, তাই মাটিতে সেজদা করা উত্তম,প্লিজ অনুরোধ রইল সঠিক হাদিস দেখার জন্য।

৬) আমাদের যুগের ইমাম কে চিনে ও তার হুকুম সঠিকভাবে পালন করে এই পৃথিবী থেকে বিদায় নেওয়া উচিত বা ফরজ নাহলে আমাদের মৃত্যু কাফেরি মৃত্যু হবে তাই অনুরোধ রইলো কোরআন সুরা ইসরা নং ১৭ আয়াত-৭১ বলা হয়েছে সেই দিন সবাই কে তাদের ইমাম দের সাথে ডাকা হবে তাই অনুরোধ রইলো আয়াত টি দেখার।

৭) ইমাম আলীকে আলী আঃ বা আহলে বায়াত (পাকপা “জাতন) কে কেন আঃ বলা হয়, কারণ আল্লাহ আমাদের ইমাম আলী আঃ থেকে শুরু করে ১২ ইমাম ও ১৪ মাছুম দের সমস্ত অপবিত্র থেকে দূরে রাখেন পৃথিবীতে আহলে বায়াত কে সমস্ত অপবিত্র

থেকে মুক্ত, তাই অনুরো রইল আমাদের সহি বুখারী শরীফ দেখার।

৮) আশ বিহীন মাছ খাওয়া মানুষের মাংস খাওয়া সমান তাই অনুরোধ রইলো কোরআন সুরা নং ২ বাকারা আয়াত- ৬৫ বলা হয়েছে তোমরা সবাই লাঞ্ছিত বানর হয়ে যাও, তার পর তাদের উপর আগুনে ও আযাব তাদের জ্বালিয়ে ছারখার করে ফেলেছে সেই আগুনে পুড়া টুকরা সাগরে পরে তা থেকে এই আশ বিহীন মাছ জন্ম নিয়েছে তাই এই মাছ খাওয়া হারাম, অর্থ বুঝে পড়া

জন্য অনুরোধ রইলো।

দ্রষ্টব্য: হাওজা নিউজে প্রকাশিত সমস্ত নিবন্ধ লেখকদের ব্যক্তিগত মতামতের উপর ভিত্তি করে। হাওজা নিউজের নীতি লেখকের মতামতের সাথে একমত হওয়া জরুরী নয়।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .