۲۰ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۱ ذیقعدهٔ ۱۴۴۵ | May 9, 2024
গাদীর একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সাক্ষী
গাদীর একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সাক্ষী

হাওজা / গাদিরের নাম আমরা সবাই শুনেছি। এই স্থানটি মক্কা এবং মদিনার মাঝখানে অবস্থিত, মক্কা শহর থেকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার দূরে, জোহফে এর কাছে। এটি একটি মোড়, এখানে পৌঁছানোর পর বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা তীর্থযাত্রীরা একে অপরের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, পর্ব ৫- আপনি এখন সিদ্ধান্ত নিন

এই উজ্জ্বল ক্বারাইনদের উপস্থিতিতেও যদি কেউ সন্দেহ করে যে, হযরত আকরাম (সা.)-এর উদ্দেশ্য ইমামত ছিল না, তাহলে কি আশ্চর্যের বিষয় নয়? যারা এতে সন্দেহ পোষণ করে তাদের অন্তর কীভাবে তৃপ্ত হবে এবং মাহশারের দিনে তারা আল্লাহর কাছে কী জবাব দেবে?

নিঃসন্দেহে তাআসসুব ব্যতীত সকল মুসলিম এবং গাদীরের হাদিস অনুসন্ধান করলে তারা হৃদয় বিদারক ফলাফলে পৌঁছাবে। যদিও এই কাজটি মুসলমানদের বিভিন্ন ফিকহের মধ্যে ঐক্যের কারণ হয়ে দাঁড়াবে, ইসলামী সমাজ তা থেকে একটি নতুন রূপ লাভ করবে।

তিনটি গুরুত্বপূর্ণ হাদিস

এই নিবন্ধের শেষে, আমরা এই তিনটি গুরুত্বপূর্ণ হাদীসের দিকেও মনোযোগ দেব।

1- কার সাথে অধিকার?

নবী ইসলাম (সঃ) এর স্ত্রীগণ

অনুবাদ- আলী হকের সাথে এবং হক আলীর সাথে। এবং এই প্রতিটি জিজ একে অপরের থেকে আলাদা করা যাবে না যতক্ষণ না জোস আমার কাছে কাউসারে পৌঁছায়।

আহলে সুন্নাহর অনেক বিখ্যাত কিতাবে এই হাদীসটি রয়েছে। আল্লামা আমিনী আলগাদির তৃতীয় খন্ডে এই বইগুলো উল্লেখ করেছেন।

আহলে সুন্নাহর প্রসিদ্ধ মুফাসসির ফখরে রাজী সূরা হামদের তাফসিরের অধীনে তাফসীরে কাবীরে লিখেছেন যে, “হযরত আলী উচ্চস্বরে আলাইহিস সালাম বিসমিল্লাহ পাঠ করতেন এবং তাওতুর থেকে প্রমাণিত যে, যে দ্বীনে আলীর ইবাদত করে সে হল হিদায়াত। ইয়াফতা। এর যুক্তি হল নবী (সাঃ) এর এই হাদীছ যে আপনি বলেছেন "আল্লাহুম্মা আদরিল হাক্কা মা আলিয়ীন হাইসু দার।" অনুবাদ- হে আল্লাহ, আলী যেদিকে ফিরেছেন সেদিকে হককে ফেরান।

এই হাদীছটি উল্লেখ করার মত যা বলছে যে আলীর জাআত হকের মারকাজ (কেন্দ্রীয় বিন্দু)।

2- ভাই বানাও

নবী আকরাম (সঃ)-এর আসহাবের একটি প্রসিদ্ধ দল এই হাদীছটি নবী করীম (সঃ)-এর কাছে নকল করেছে।

“আখা রাসুলুল্লাহ (স.) ফাকালা রাসুলুল্লাহ (স.) আনতা আখি ফী আদ্দুনিয়া ওয়াল আখিরাতি।

অনুবাদ- “রাসূল (সঃ) তাঁর আসহাবের মধ্যে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন, হজরত আবুবকরকে হজরত ওমরের ভাই বানিয়েছিলেন এবং একইভাবে সবাইকে একে অপরের ভাই বানিয়েছিলেন। সেই সাথে হযরত আলী আলাইহিস সালাম হযরতের খেদমতে তাশরীফ নিয়ে এসে অনুরোধ করলেন যে, আপনি সবার মধ্যে জাত-পাতের সম্পর্ক স্থাপন করেছেন কিন্তু আমাকে কারো ভাই করেননি। হযরত আকরাম (সাঃ) বলেছেন, দুনিয়াতে এবং সর্বোপরি তুমি আমার ভাই।

আহলে সুন্নাহ গ্রন্থে অনুরূপ মাযমুনের ৪৯টি স্থানে উল্লেখ রয়েছে।

হযরত আলী আলাইহিস সালাম ও হযরত আকরাম (দ:)-এর মধ্যে সম্পর্ক কি এই সত্যের দলীল নয় যে, তিনি উম্মতের মধ্যে সবচেয়ে কার্যকর?

৩- পরিত্রাণের একমাত্র উপায়

হযরত আবুযর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু খানা-ই-কাবার হার ধারণ করে বলেছেন, যে আমাকে জানে সে জানে আর যে জানে না সে যেন জানে যে আমি আবুজর, আমি নবী আকরাম (সাঃ) থেকে শুনেছি যে তিনি বলেছেন, “মাসলু! আহলুবাইতি ফী কুম মাসলু সাফিনাতি নূহ মান রাকবাহা নাজা ওয়া মান তাখাল্লাফা আনহা ঘরকা।”

“তোমাদের মধ্যে আমার আহলে বাইতের উদাহরণ কিশতি-ই-নূহের মতো, যে এতে চড়বে সে নাজাত পাবে এবং যে তাকে তা দেবে সে ধ্বংস হয়ে যাবে।

যেদিন ঝড় নূহ পৃথিবী দখল করেছিলো সেদিন নূহ আলাইহিস সালামের নৌকা ছাড়া আর কোন উপায় ছিল না। এমনকি সেই উঁচু পাহাড় যার পিঠে নূহ (আ.)-এর পুত্র বসা ছিল তাকে বাঁচাতে পারেনি।

আহলে বাইত আলাইহিমুস সালাম-এর হাত থেকে তাঁর পরে মীমাংসা করা ছাড়া নবীর হুকুম অনুযায়ী তাদের পরিত্রাণের আর কোন উপায় আছে কি?

নম্বরগুলি আপনাকে সেই শব্দগুলির অর্থ জানতে সাহায্য করার জন্য দেওয়া হয়েছে।

[১] একটি স্থানের নাম

[২] এই স্থানটি আহ্রামের মীকাতের অন্তর্গত এবং এখান থেকে ইরাকের মাযীতে মিশর ও মদিনার মধ্য দিয়ে আলাদা হতো।

[৩] রাবিঘ এখনও মক্কা ও মদিনার মাঝখানে অবস্থিত।

[৪] সূরা মায়েদা আয়াত নং ৬৭

[৫] নবীজি অবসরের জন্য এই ছন্দটি তিনবার উচ্চারণ করেছেন যাতে পরবর্তীতে কোনো বিভ্রান্তি না হয়।

[৬] গাদীর বা ফাকাতের এই সম্পূর্ণ হাদীছ, এর প্রথম অংশ বা দ্বিতীয় অংশ এই মুসনদে এসেছে। কা-মুসনাদ উবনে হাম্বল খন্ড ১ পৃষ্ঠা নং২৫৬ - তারিখ দামেস্ক ভলিউম ৪২ পৃষ্ঠা নং. ২০৭, ২০৮, ৪৪৮ খাসাইসে নিসাই পৃষ্ঠা নং। ১৮১ আল-মোজমুল কবির খণ্ড ১৭ পৃষ্ঠা নং। ৩৯ - শ্রবণ তিরমিযী আবদ্ধ ৫ পৃষ্ঠা নং। ৬৩৩ চ- আল মুসতাদরাক আল সহীহাইন খন্ড ১৩ পৃষ্ঠা নং। ১৩৫ ছ- আল-মজমুল গড় খন্ড ৬ পৃষ্ঠা নং। ৯৫ হা- মুসনাদে আবি ইয়ালি খণ্ড ০১ পৃষ্ঠা নং। ২৮০ আল মাহাসিন ওয়াল মাসাবী পৃষ্ঠা নং। ৪১ - মানকিবে খাওয়ারজমি পৃষ্ঠা নং। ১০৪এবং অন্যান্য বই।

[৭] এই খুৎবাটি আহলে সুন্নাহর অনেক বিখ্যাত উলামায়ে কেরাম তাদের কিতাবে উল্লেখ করেছেন। লাইক ক- মুসনাদে আহমদ খণ্ড 1 পৃষ্ঠা 84,88,118,119,152,332,281,331 এবং 370 খ- সুন্নাহ ইবনে মাজাহ খণ্ড 1 পৃষ্ঠা নং। 55 ও 58 জি- আল মুস্তাদারক আল সহীহাইন হাকিম নেশাপুরী খন্ড ০৩পৃষ্ঠা নং ১১৬। ও ৬১৩ - শ্রবণ তিরমিযী খন্ড ০৫ পৃষ্ঠা নং। ৬৩৩ - ফতেহুলবাড়ী খন্ড ৭৯ পৃষ্ঠা নং। ৭৪ ছা-তারীতে খতিবে বাগদাদী খন্ড ০৮পৃষ্ঠা নং ২৯০ ছ-তারিখুল খুলফা এবং স্যুতি ১১৪ এবং অন্যান্য বই।

[৮] সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩ ও ৬৭

[৯] ওয়াফায়াতুল আয়ান ১/৬০

[১০] ওয়াফায়াতুল আয়ান ২/২২৩

[১১] তরজামা আসারুল বাকিয়াহ পৃষ্ঠা ৩৯৫ ও আলগাদির ১/২৬৭

[১২] সামারুল কুলুব৫১১

[১৩] উমর ইবনে খাত্তাবের মুবারক বদির ঘটনা আহলে সুন্নাহর বহু গ্রন্থে উল্লেখ আছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- Q-মুসনাদ ইবনে হাম্বল খণ্ড ০৬ পৃষ্ঠা নং.৪০১-আলবিদায়া বন সীমাহীন খণ্ড ০৫ পৃষ্ঠা নং.২০৯ গা-আলফাসুল মুহিমাহ ইবনে সাব্বাঘ পৃষ্ঠা নং.৪০ ফরায়দুস সিমতাইন খণ্ড ০১ পৃষ্ঠা নং.০৭১ একইভাবে আবু বকর উমর উসমান তালহা এবং জুবায়ের রাদিয়াল্লাহু আনহুম-এর মুবারক বদির ঘটনা আরও অনেক কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে। মানাকিবে আলী ইবনে আবি তালিবের মত তালিফ আহমদ ইবনে মুহাম্মাদ তাবরি আল গাদির খন্ড ১ পৃষ্ঠা নং২৭০)

[১৪] এই গুরুত্বপূর্ণ সনদটি অন্য জায়গায় উল্লেখ করা হবে।

[১৫] সনদের এই মজমুআ আলগদীরের প্রথম খণ্ডে রয়েছে যা আহলে সুন্নাহর বিখ্যাত কিতাব থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।

[16] সূরা মায়েদা আয়াত নং ০৩

[১৭] হজরত হাসানের বাণী বহু গ্রন্থে নকল করা হয়েছে, যার মধ্যে কয়েকটি হল- মানাকিবে খাওয়ারজামি পৃষ্ঠা নং. ১৩৫ মাকতালুল হুসাইন খাওয়ারযামী খণ্ড ০১ পৃষ্ঠা নং. ৪৭ ফরাইদুসমাতাইন খণ্ড ০১ পৃষ্ঠা নং৭৩ এবং ৭৪-আননুরুল মুশতাল পৃষ্ঠা নং.৫৬ -আলামনাকিবে কাউসার খন্ড ০১ পৃষ্ঠা নং। ১১৮ এবং ৩৬২।

[১৮] এই এহতেজাজ, যাকে ইস্তালাহে মুনাশেদাহ বলা হয়, হাসবে জায়েলের কিতাবে বর্ণিত আছে। প্র-মানকিবে আখতাব খাওয়ারযমী হানাফী পৃষ্ঠা নং। ২১৭ ফরায়দুসমাতাইন হামউইনি বাবায়ে ৫৮ জি- ওয়াদ্দুরুন্নাজিম ইবনে হাতেম শামী জি-আসওয়াইকুল মুহাররেকা ইবনে হাজার আসকালানী পৃষ্ঠা নং.৭৫ -আমালী ইবনে উকদাহ পৃষ্ঠা নং। ০৭ এবং ২১২ শরহে নাহজুল বালাগাহ ইবনে আবিল হাদীদ খন্ড ০২ পৃষ্ঠা নং ৬১ আল-ইসতিয়াব ইবনে আবদুল বার বই ০৩ পৃষ্ঠা নং. ৩৫ তাফসীরে তাবরি খণ্ড ০৩পৃষ্ঠা নং ৪১৭সূরা মায়েদার ৫৫ তম আয়াতের অধীনে।

[১৯] প্রঃ ফরায়দুসমাতাইন সামতে আউয়াল বাব ৫৮ কে-শরাহ নাহজুল বালাগাহ ইবনে আবিল হাদীদ খন্ড ০১ পৃষ্ঠা নং। ৩৬২ জি-আসদুলগাব্বা খণ্ড ৩পৃষ্ঠা নং. ৩০৭ এবং খণ্ড ০৫পৃষ্ঠা নং. ২০৫ জি- আল-আসাবা ইবনে হাজার আসকালানী খণ্ড ০২ পৃষ্ঠা নং। ৪০৮ এবং খণ্ড ০৪পৃষ্ঠা নং. ৮০ - মুসনাদে আহমদজিল ০১ পৃষ্ঠা ৮৪এবং ৮৮ চ- আলবিদায়া ওয়ান্নিহায়া ইবনে কাসির শামী খণ্ড ০৫ পৃষ্ঠা নং। ২১০ এবং আবদ্ধ ৭ পৃষ্ঠা নং. ৩৪৮ চ-মাজমাউজওয়াইদ হিতামী খণ্ড ০৭পৃষ্ঠা নং। ১০৬ জে-জাখাইরিল উকবা পৃ. নং ৬৭ (আলগাদির খণ্ড ০১ পৃ. নং ১৬৩ এবং ১৬৪।

[২০] কে- আসনাল মাতলিব শামসুদ্দিন শাফেয়ী তিবকে নাখলে সাখাওয়ি ফি জাউইল্লামায়ে গেলিদ খণ্ড ০৯ পৃ. ২৫৬ খ-আলবদরুত্তালিয়াহ শওকানী খণ্ড ০২ পৃ. ২৯৭ছ- শরহে নাহজুল বালাগাহ ইবনে আবিল হাদীদ খণ্ড ০২ পৃ. নং। ২৭৩ - মানাকিবে আল্লামা হানোফি পৃষ্ঠা নং। ১৩০ - বালাগাতুনসা পৃষ্ঠা নং ৭২ চ- আল-আকদুল ফরিদ খণ্ড ০১ পৃষ্ঠা নং ১৬২ চ- সবুল আশা খণ্ড ০১ পৃষ্ঠা নং ২৫৯ জে-মারুজ্জাহাব ইবনে মাসউদ শাফাই খণ্ড ০২ পৃষ্ঠা নং। ০৪৯ J-Yanabi Ul Mawddat Page No. ৪৮৬।

[২১] এই আশরাগুলো ইতিপূর্বে উদ্ধৃত করা হয়েছে।

[২২] অভিধানবিদ

[২৩] মরহুম আল্লামা আমিনী তাঁর আলগাদির গ্রন্থের দ্বিতীয় খন্ডে, পৃষ্ঠা নং. ২৫,৩০ তারিখে ১১ শিয়া উলামা এবং ২৬ জন সুন্নি উলামাকে উদ্ধৃত করে অন্যান্য আশরার সাথে এই শেরটি নকল করা হয়েছে।

[২৪] “আলাস্তু আউলা বিকুম মিন আনফুসিকুম” এই বাক্যাংশটি আল্লামা আমিনী তার বই আলগাদির, পৃষ্ঠা নং-এর প্রথম খণ্ডে উচ্চারণ করেছিলেন। ৩৭১ তারিখে, আলমে ইসলামের ৬৪ মাহদ্দেসিন এবং মুওয়াররেখিন থেকে অনুলিপি করেছেন।

[২৫] আলগাদির খন্ড ১ পৃষ্ঠা নং। ২৬,২৭,৩০,৩২,৩৩,৩৪,৪০,৪৭ এবং ১৭৬ এই অর্থটি আহলে সুন্নাহ গ্রন্থে পাওয়া যাবে যেমন সহী তিরমিযী খণ্ড ০২ পৃষ্ঠা নং। ২৯৮, আলফাসুল-মুহিমাহ ইবনে সাব্বাগ, পৃষ্ঠা নং ২৫, আলমানাকিব যে সালাহ হাফিজ আবিল ফাতুহ পৃষ্ঠা নং. ১৯ আলবিদায়াহ ওয়ান্নিহায়া ইবনে কাসির খন্ড ০৫ পৃষ্ঠা নং। ২০৯ এবং আবদ্ধ ০৭ পৃষ্ঠা নং. ৩৪৭, আসওয়াইকুল মুহাররিকাহ পৃষ্ঠা নং। ২৫, মাজমিউজওয়াইদ হিতামী খন্ড ০৯পৃষ্ঠা নং ১৬৫।

[২৬] আল্লামা আমিনী রচিত আলগাদির গ্রন্থের প্রথম খন্ড, পৃষ্ঠা নং. 43,165, 231, 232, 235 এ হাদীসের এই অংশটি ইবনে জারীরের বই আলউইলায়ত পৃষ্ঠা নং-এ উদ্ধৃত করা হয়েছে। ৩১০, তাফসীরে ইবনে কাসির খন্ড ০২ পৃষ্ঠা নং১৪, তাফসীরে দুররে মনসুর খন্ড ০২ পৃষ্ঠা নং। ২৫৯, আলতাকান খণ্ড ০১ পৃষ্ঠা নং-৩১, মিফতাহুন্নিজাহ বাদাখশী পৃষ্ঠা নং- ২২০, মা নাজাল: মিনাল কুরআন ফী আলিয়ীন আবুনাইমে ইসফাহানী, তারিখে খতিবে বাগদাদী খন্ড ৪ পৃষ্ঠা নং। ২৯০, মানকিবে খাওয়ারজমি পৃষ্ঠা নং। ৮০, আল খাসাইসুল আলউইয়া আবুল ফাতাহ নাতানজি পৃষ্ঠা নং- ৪৩, তাজকিরায়ে সিবতে ইবনে জোজি, পৃষ্ঠা নং-১৮, ফরিদুসমাতাইন বাব ১২,

[২৭] আলগাদির খন্ড ১ পৃষ্ঠা নং। ২৭০,২৮৩।

[২৮] সূরা হুজরাত আয়াত নং-১০

[২৯] এই হাদীছটি রাসূল (সাঃ) থেকে নকল করা হয়েছে। (আল-গাদীর বাঁধন ৩)

[৩০] তাফসীরে কাবীর খন্ড ১/২০৫

[৩১] আল্লামা আমিনি তাঁর আলগাদ্দির গ্রন্থের তৃতীয় খণ্ডে এই পঞ্চাশটি হাদীসের মধ্যে পঞ্চাশটি হাদীসের উদ্ধৃতিসহ উল্লেখ করেছেন।

[৩২] মুসতাদিরক আল হাকিম খণ্ড ০২/পৃষ্ঠা-১৫০ হায়দ্রাবাদ থেকে মুদ্রিত। এছাড়া আহলে সুন্নাহর অন্তত ত্রিশটি বিখ্যাত কিতাবে এই হাদীসটি নকল করা হয়েছে।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .