হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, সৈয়দ সালেহি ব্যাখ্যা করেছেন যে তেহরান-কারবালা ট্রেনটি এমনভাবে ভ্রমণ করবে যে তেহরান থেকে ছেড়ে যাওয়া ট্রেনটি যাত্রী ও জিয়ারতকারীদের সীমান্ত শহর শালামচে নিয়ে যাবে, যেখান থেকে যাত্রীদের সড়কপথে বাসরা ইরাক এবং বাসরা থেকে আবার কারবালা নিয়ে যাবে।
সৈয়দ মিয়াদ সালেহি বলেন, আমরা শামালচে ও বাসরার মধ্যে রেললাইন স্থাপনের পরিকল্পনা করছি।
তিনি বলেন, এটি ৩২ কিলোমিটার দূরত্ব এবং শিগগিরই এ অংশে রেললাইন বসানো হবে।
তিনি বলেন, এই সেবা চালু হওয়ার পর ইরানি জিয়ারতকারীরা সহজেই ইরাকে যেতে পারবে এবং ইরাকি জিয়ারতকারীরা ইরানে যাতায়াত করতে পারবে এবং মালবাহী ট্রেনও এই পথ দিয়ে যাবে।
সৈয়দ মিয়াদ সালেহী বলেন, শালমচে থেকে বাসরা পর্যন্ত রেললাইন স্থাপনের জন্য খনি অপসারণ, জমি অধিগ্রহণ ও আরভান্দ নদীর ওপর সেতু নির্মাণসহ অনেক কাজ করতে হবে।
তিনি বলেন, প্রতিটি বিষয় আলাদাভাবে পর্যালোচনা করা হয়েছে এবং বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।