হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, নারী অধিকারের দাবিদাররা কেন আফগান মেয়েদের নিষ্পাপ রক্ত দেখতে পাচ্ছে না? একদিকে আফগানিস্তানে মার্কিন মদদপুষ্ট সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর হাতে বহু নিরীহ মেয়ে নিহত হচ্ছে, নারী অধিকারের মিথ্যা দাবিদারদের কোনো প্রতিক্রিয়া ছাড়াই! এমন পরিস্থিতিতে নারী অধিকারের দাবি কি পশ্চিমা দেশগুলো মেনে নেয়?
হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন সৈয়দ ইব্রাহিম রাইসি "ইসার ও শাহাদাতের সংস্কৃতির প্রচার ও বিকাশ" শিরোনামে অনুষ্ঠিত সুপ্রিম কাউন্সিলের চতুর্থ অধিবেশনে ভাষণ দিতে গিয়ে বলেন, ত্যাগ ও শহীদের সংস্কৃতির প্রতি মনোযোগ দেওয়া সমাজের অপরিহার্য প্রয়োজন।
রাষ্ট্রপতি সকল প্রশাসনিক প্রতিষ্ঠানে শহীদ ও শহীদদের পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন সংক্রান্ত আইনের কঠোর ও পূর্ণাঙ্গ প্রয়োগের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, আইন বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সম্ভাব্য অসুবিধাগুলো এর বাস্তবায়নে বাধা হয়ে দাঁড়াবে না, বরং আইন বাস্তবায়নে বিদ্যমান বাধাগুলো দূর করতে হবে।
সৈয়দ ইব্রাহিম রাইসি পবিত্র প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত কিছু পদক্ষেপ যেমন রাহিয়ানে নূর কাফেলার মুক্তি বা শহীদদের উইল পাঠে জাতীয় মিডিয়ার পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, পবিত্র প্রতিরক্ষার সংস্কৃতি গড়ে তোলার ক্ষেত্রে আমরা এখনও কাঙ্ক্ষিত অবস্থান এবং লক্ষ্য থেকে অনেক দূরে।
সাম্প্রতিক দাঙ্গাকে দেশের অগ্রগতি ঠেকাতে শত্রুর নতুন ষড়যন্ত্র হিসেবে বর্ণনা করে রাষ্ট্রপতি বলেন, ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান যখন তার অর্থনৈতিক সমস্যা কাটিয়ে উঠছিল এবং এই অঞ্চলে এবং সমগ্র বিশ্বে আরও সক্রিয় হয়ে উঠছিল, তখন শত্রুরা তাকে বিশ্বে বিচ্ছিন্ন করার উদ্দেশ্য নিয়ে ময়দানে প্রবেশ করেছিল, কিন্তু আল্লাহর রহমতে এই ষড়যন্ত্রও ভেস্তে গেছে।