হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, যদিও জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজুলেশন ২৩৩৪ অনুযায়ী, অধিকৃত অঞ্চলে সব ধরনের ইহুদিবাদী নির্মাণ কার্যক্রম অবৈধ। কিন্তু তা সত্ত্বেও দখলদার ইহুদিবাদী সরকার এই প্রস্তাব উপেক্ষা করে একদিকে ফিলিস্তিনিদের সম্পত্তি ধ্বংস করে চলেছে, অন্যদিকে অবৈধ বসতি নির্মাণে নিয়োজিত রয়েছে।
বিদেশি বার্তা সংস্থা ‘রয়টার্স’ জানায়, ফিলিস্তিনি স্কুল ভেঙে ফেলার ইসরাইলি কর্তৃপক্ষের পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
ফিলিস্তিনিদের জন্য কাজ করা ইইউ প্রতিনিধিদল তার অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টে বলেছে যে স্কুলটি ভেঙে ফেলার পদক্ষেপে তারা হতবাক।
ইইউ প্রতিনিধি দল বলেছে যে ভবনটি ধ্বংস করা আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে বেআইনি, এই পদক্ষেপটি ফিলিস্তিনি জনগণের দুর্ভোগ বাড়িয়ে তুলবে এবং উত্তেজনা আরও বাড়িয়ে তুলবে।
জেরুজালেম থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ওই স্কুলটি বেআইনিভাবে নির্মিত বলে দাবি করেছে জায়োনিস্ট আর্মি।
ফিলিস্তিনি সূত্রে জানা গেছে, স্কুলটি ভেঙে ফেলার ফলে ষাটটি ফিলিস্তিনি শিশুর লেখাপড়া ক্ষতিগ্রস্ত হবে।