হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, খবরে বলা হয়েছে, তুরস্কের দূতাবাসের সামনে এই জঘন্য কাজটি করা হয়েছিল, যা মুসলিমরা তীব্র নিন্দা জানিয়েছে এবং অবিলম্বে ইউরোপে ইসলামফোবিয়া ও ঘৃণার অবসানের দাবি জানিয়েছে।
চরমপন্থী এডউইন ওয়াগেনসোল্ড, যিনি পূর্বে পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া এবং তারপর হল্যান্ডের হেগে পবিত্র কোরআনের অবমাননা করেছিল, গতকালও একই কাজ করেছে।
পবিত্র কোরআনের অপবিত্রতার বিরুদ্ধে ইরান ও পাকিস্তানসহ অনেক দেশ এর প্রতিবাদ ও নিন্দা করেছে, অন্যদিকে ইসলামী সহযোগিতা সংস্থা বাকস্বাধীনতার নামে পবিত্র কোরআন ও অন্যান্য ধর্মীয় গ্রন্থের পবিত্রতা ক্ষুণ্ন করার সকল প্রচেষ্টার নিন্দা করেছে। তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এ ধরনের উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
ওআইসি জোর দিয়েছিল যে মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধের সাথে ব্যবহার করা উচিত।
সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান জানিয়ে ওআইসি সদস্য দেশগুলোকে সুইডেন ও ডেনমার্কসহ যেসব দেশে কুরআনের অবমাননা করা হচ্ছে তাদের সঙ্গে তাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে যথাযথ সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বিবেচনা করার আহ্বান জানিয়েছে।
উল্লেখ্য যে, এ ধরনের আচরণ বন্ধ না করে ইউরোপীয় দেশগুলো মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অজুহাতে একে প্রচার করছে, একই দেশে ইহুদিবাদী শাসন ও অনৈতিক বিষয়ের বিরুদ্ধে উত্থাপিত প্রতিটি আওয়াজই শ্বাসরোধ করে যাচ্ছে।