۱۵ مهر ۱۴۰۳ |۲ ربیع‌الثانی ۱۴۴۶ | Oct 6, 2024
ইসরাঈলের ইহুদী বসতি স্থাপনকারী সবাই বহিরাগত
ইসরাঈলের ইহুদী বসতি স্থাপনকারী সবাই বহিরাগত

হাওজা / ইসরাঈলের ইহুদী নাগরিক যারা বসতি স্থাপনকারী বাসিন্দা বা অভিবাসী বলে অভিহিত ( Jewish settlers ) তারা সবাই বহিরাগত ।

মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, ইসরাঈলের ইহুদী নাগরিক যারা বসতি স্থাপনকারী বাসিন্দা বা অভিবাসী বলে অভিহিত ( Jewish settlers ) তারা সবাই বহিরাগত । এরা ১৯৪৮ সালের আগে ও পরে ইউরোপ , আমেরিকা , অস্ট্রেলিয়া ও অন্যান্য দেশ ( মধ্য প্রাচ্য ও আফ্রিকার দেশ সমূহ ) থেকে আগত ।

ইউরোপ ও আমেরিকা থেকে আগত ইহুদী বসতি স্থাপন কারী ও অভিবাসীদের ইসরাইলের নাগরিকত্বের পাশাপাশি ঐ সব দেশেরও নাগরিকত্ব আছে এমনকি যে সব ইহুদী মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার দেশ সমূহ থেকে আগত তারা ও তাদের সন্তানরাও ইউরোপীয় ও আমেরিকার দেশ সমূহের নাগরিকত্ব নিয়েছে। এর করণ এই যে এ সব ইহুদী অভিবাসী ও বসতি স্থাপনকারীরা ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে ফিলিস্তিনিদের অন্যায়ভাবে বলপূর্বক উচ্ছেদ করে ও ফিলিস্তীন থেকে পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে তাড়িয়ে দিয়ে তাদের ( ফিলিস্তীনীদের ) জায়গা জমি বাড়ীঘর সব দখল করে সেখানে বসবাস করছে। এ কারণে তারা সবাই জবরদখলকারী জালেম ।

এ সব বহিরাগত ইহুদী অভিবাসী বাড়ীঘর ও জায়গাজমি দখল করার সময় বহু ফিলিস্তীনীকে হত্যা করেছে ।

তাই এরা জানে যে পরিস্থিতি এক রকম যাবে না । ফিলিস্তীনীরা হয়তো কোন এক দিন প্রতিশোধ নিতে পারে । সেজন্য তারা ইউরোপীয় , মার্কিন ও অন্যান্য পশ্চিমা দেশগুলোর নাগরিকত্ব বহাল রেখেছে যেখান থেকে তারা এসেছে। এ জন্য তাদের অধিকাংশের দ্বৈত নাগরিকত্ব আছে এবং সংকটের সময় যেন তারা ইসরাইল ছেড়ে সহজে বাইরের দেশগুলোতে পালাতে পারে। এর আগের গাযা ও লেবাননের হিজবুল্লাহর সাথে ইসরাইলের যুদ্ধগুলো চলাকালে বহু অগণিত ইসরাইলী নাগরিক স্থায়ীভাবে ইসরাইল ত্যাগ করে বাইরে চলে গেছে। আর এ বার ৭ - ১০ - ২০২৩ এই তূফানুল আকসা অভিযানের প্রথম দিনেই ৬০০০০ ইহুদী ইসরাইলী

ইসরাইল ত্যাগ করেছে ! আরো হাজার হাজার ইসরাইলী দেশ ত্যাগের জন্য ইসরাঈলের এয়ারপোর্ট সমূহে ভীড় জমিয়েছে। কিন্তু ফ্লাইট বন্ধ থাকার কারণে তারা ইসরাইল ত্যাগ করতে পারছে না।

আর এ সব বেসামরিক ইসরাইলী ( যারা সবাই বহিরাগত অভিবাসী তারা ) প্রকৃত অর্থে বেসামরিক নয় । এরা সবাই সামরিক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত এবং সশস্ত্র । কারণ এরা এখনও ইসরাইলী পুলিশ, নিরাপত্তা বাহিনী ও সেনাবাহিনীর ছত্রছায়ায় ফিলিস্তীনী মহল্লা আক্রমণ করে ফিলিস্তীনীদের জায়গা জমি বাড়ীঘর দখল করে , ফিলিস্তীনীদের গুলি করে হত্যা করে । এরা ( বহিরাগত ইহুদী অভিবাসী ও বসতি স্থাপনকারীরা ) যেমন আগেও সন্ত্রাসী ছিল এখনও সন্ত্রাসী আছে। এরা মসজিদুল আকসায় যখনতখন বলপূর্বক মসজিদুল আকসায় প্রবেশ করে , মুসলিম মুসল্লীদের গালিগালাজ ও মারধর করে , মসজিদের ভিতরে ঢুকে নাচগান করে মসজিদুল আকসার অবমাননা করে। গত এক মাসেরও বেশি সময় ধরে এরা মসজিদুল আকসায় নিয়মিত অবমাননাকর ও উস্কানিমূলক কুকাজ করেছে , মুসল্লীদের মসজিদে প্রবেশে বাঁধা দান , মারধর ও গালিগালাজ করেছে।

বহু ফিলিস্তীনীকে যারা ইসরাইলের নাগরিক তাদের গুলি করে হত্যা করেছে। হামাস ও সকল ফিলিস্তীনী সংগ্রামী গ্রুপ ও দল সমূহ বারবার ইসরাঈলকে এ সব বিষয়ে সতর্ক করছিল । কিন্তু ইসরাইল এ সব হুঁশিয়ারিতে কর্ণপাত করেনি। এ বছরের শুরু থেকে এই ৭ - ১০ - ২০২৩ পর্যন্ত ইসরাইল গুলি করে ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত প্রতিবাদী ফিলিস্তীনীদেরকে এমন কি ফিলিস্তীনী নারী শিশুকে হত্যা করেছে যাদের সংখ্যা ২৪০ জন ছাড়িয়ে গিয়েছিল যাদের মধ্যে ৪০ জন শিশুও ছিল। হামাস ও অন্য সকল ফিলিস্তিনি সংগঠন এই হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে সতর্ক করে দিচ্ছিল যে ইসরাইল ২০২১ সালের যুদ্ধবিরতির চুক্তি লঙ্ঘন অনবরত করছে । কিন্তু শক্তির গর্বে অন্ধ ইসরাইল এ সব হুঁশিয়ারি মোটেও পাত্তা দেয় নি । আজ ১৭ বছর ধরে গাযার অধিবাসীদের ওপর চরম অন্যায়ভাবে জলে স্থলে অন্তরিক্ষে বিশ্বের ইতিহাসের সবচেয়ে কঠোর অবরোধ আরোপ করে রেখেছে ইসরাইল এবং গাযার মতো অতি ক্ষুদ্র ভূখণ্ড ২২ লাখ ফিলিস্তীনীর জন্য এক কারাগারে পরিণত হয়েছে। এই ধরণের সার্বিক কঠোর অবরোধের কারণে গাযার অর্থনীতি সম্পূর্ণ ভেঙে গেছে এবং গাযায় বেকারত্ব চূড়ান্ত আকার ধারণ করেছে । ২০০৯ - ২০২১ পর্যন্ত ইসরাইল গাযা বাসীদের ওপর ৫ টা যুদ্ধ চাপিয়ে নির্বিচারে বোমাবর্ষণ করে হাজার হাজার মযলূম নিরীহ গাযাবাসীকে হত্যা করেছে যাদের এক বিরাট অংশ নারী ও শিশু। প্রতিবার যুদ্ধে নির্দয় ও নৃশংস ভাবে নির্বিচারে বোমাবর্ষণ ও তোপের গোলা নিক্ষেপ করে গাযার মযলূম ফিলিস্তীনী জনগণের মসজিদ, স্কুল , বাড়ীঘর , হাসপাতাল এবং অবকাঠামো ধ্বংস করেছে । হামাস এবং সকল ফিলিস্তীনী সংগ্রামী গ্রুপ ও সংগঠন এ গাযা বাসীর ওপর ইসরাইলের চাপিয়ে দেয়া জঘন্য কঠোর অমানবিক এ অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান ও দাবি জানান সত্তেও ইসরাইল তা তোলে নি বরং দিন দিন তা কঠোর থেকে কঠোরতর করেছে ।

ফলে এই তূফানুল আকসা অভিযান অগত্যা বাধ্য হয়েই হামাস ও অন্য সকল ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গ্রুপ ও সংগঠনকে শুরু করতে হয়েছে। এর জন্য সার্বিক ভাবে দায়ী ফিলিস্তীন জবরদখল কারী যায়নবাদী ইসরাইল। ফিলিস্তীনীদের এ ধরণের অভিযান ও যুদ্ধের সম্পূর্ণ হক রয়েছে।

আসলে এই ভূখণ্ডের নাম ইসরাইল নয় । এটা ফিলিস্তীন এবং এটা ফিলিস্তীনীদের ভূখণ্ড ও জন্মভূমি। আর ইসরাইল রাষ্ট্রটি হচ্ছে সম্পূর্ণ অবৈধ , মেকি , কৃত্রিম দখলদার হানাদার রাষ্ট্র ।

ইসরাইল রাষ্ট্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে জোর যার মুল্লুক তার - এ অবৈধ অনৈতিক সূত্র ও রীতির ওপর ।

কিন্তু যালেম ইসরাইল পশ্চিমাদের বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র , ব্রিটেন, ফ্রান্স তথা পাশ্চাত্যের প্রত্যক্ষ মদদ ও পৃষ্ঠপোষকতায় অবৈধ ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ৭৫ বছর আগে ১৯৪৮ সালে এবং অতীতের সকল সময়ের মত এখনও এই দখলদার যালেম অত্যাচারী হানাদার অপরাধী গণহত্যাকারী , মানবাধিকার লঙ্ঘন কারী ইসরাইলকে অকুণ্ঠ সমর্থন ও সাহায্য করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ফ্রান্স তথা গোটা পাশ্চাত্য। আর এদের আস্কারা , মদদ এবং সার্বিক সমর্থন , সাহায্য ও সহায়তা পেয়েই ইসরাইল গত ৫ দিন ধরে গাযার নিরীহ নিরপরাধ জনগণকে বেপরোয়া নির্বিচারে বোমাবর্ষণ করে হত্যা করছে । এ পর্যন্ত ১০৫০ জনের অধিক গাযাবাসী শহীদ ( যাদের প্রায় ৫০% অর্থাৎ অর্ধেক ই হচ্ছে নারী ও শিশু ) এবং ৫০০০ এর অধিক আহত হয়েছেন । ইসরাইলের বেপরোয়া নির্বিচারে নৃশংস বোমাবর্ষণ থেকে স্কুল , মসজিদ, হাসপাতাল, বাড়ীঘর কোনো কিছু রেহাই পাচ্ছে না। গাযার বহু আবাসিক মহল্লা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। ১৫০০০০ লক্ষাধিক মানুষ উদ্বাস্তুতে পরিণত হয়েছে। শহীদ , আহত ও উদ্বাস্তুদের সংখ্যা প্রতি মূহুর্তে বাড়ছে। এ সব জঘন্য অন্যায় ও অপরাধ ইসরাইল সবার চোখের সামনে নির্দ্বিধায় ও নির্লজ্জ ভাবে করছে । পশ্চিমা দেশগুলোতো ইসরাইলের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বন্ধু ও পৃষ্ঠপোষক । তাই তারা সব প্রকাশ্যে ইসরাইলের সমর্থন করে যাচ্ছে। কিন্তু দুঃখজনক হচ্ছে ইরান , সিরিয়া , ইয়েমেন , ইরাক আলজেরিয়া, উত্তর কোরিয়া ও ভেনেজুয়েলা ব্যতীত মুসলিম দেশগুলোর সরকার গুলো নীরব নিরপেক্ষ দর্শকের ভূমিকা পালন করছে এবং তারা হামাস ও ইসরাইলকে আত্মসংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানাচ্ছে । ইসরাইল পানি , বিদ্যুত বন্ধ করে দিয়েছে এবং এমনকি খাদ্য , ওষুধ ও জ্বালানি সরবরাহ করতে দিচ্ছে না। যুদ্ধের ময়দানে পরাজিত ও ব্যর্থ হয়ে তার প্রতিশোধ নিচ্ছে পোড়ামাটির নীতি অবলম্বন করে নিরীহ বেসামরিক মযলূম গাযাবাসীদের ওপর । ইসরাইল নিষিদ্ধ ফসফরিক বোমা

ফেলছে গাযায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলে সামরিক সাজ সরঞ্জাম , গোলাবারুদ ও অত্যন্ত শক্তিশালী ধ্বংসাত্মক বোমা প্রেরণ করেছে এবং বাইডেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রীকে বলেছে : " খুব দৃঢ়তার সাথে মারুন ও বোমাবর্ষণ করুন !! "

খুবই ন্যাক্কারজনক পরিস্থিতি। আজ ইসরাইল ও পশ্চিমাদের মুখোশ খুলে প্রকৃত কুৎসিত হিংস্র কালো চেহারা স্পষ্ট হয়ে গেছে। আর সেই সাথে মুসলিম দেশগুলোর কর্ণধারদেরও প্রকৃত চেহারা ও স্বরূপ উন্মোচিত হয়েছে । কিন্তু মুসলিম জাতি সমূহ এবং বিশ্বের স্বাধীনচেতা বিবেকবান সকল মানুষ মযলূম গাযাবাসীদের সাথে আছে এবং ইসরাইলের এ পাশবিকতার নিন্দা জানাচ্ছে । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলকে রক্ষা করার জন্য তার নৌবহর ও বিমানবাহী যুদ্ধ জাহাজ জিরাল্ড ফোর্ড ইসরাইলের কাছে আনছে। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে যে ইসরাইল ফিলিস্তিনী মুজাহিদদের সাথে যুদ্ধ ব্যর্থ হয়েছে এবং পেরে উঠছে না এবং এ কারণে ইসরাইলকে বাঁচাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার নৌবহর পাঠিয়েছে। আসলে ইসরাইল পতনশীল রাষ্ট্র যা অচিরেই এ দুনিয়া থেকে চির বিদায় নেবে । কারণ এ রাষ্ট্রটির প্রতিষ্ঠা জুলুম, অন্যায় , অত্যাচার , অপরাধ ও মিথ্যাচারের ওপর । আর অন্যায়ের ওপর প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্রের স্থায়িত্ব নেই। ইসরাইলের নির্বিচারে বেপরোয়া বোমাবর্ষণ ও হামলায়

গাযাবাসীরা যদি সম্পূর্ণ শহীদ ও নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় তারপরও ইসরাইলের পতন ও বিলুপ্তি অনিবার্য এবং বীর গাযা ও ফিলিস্তীন অবশ্যই বিজয়ী । কিন্তু মহান আল্লাহর ফযলে গাযাবাসী ও ফিলিস্তিন বিজয়ী হবেই এবং ইসরাইলই চরম ভাবে অপমানিত,লাঞ্ছিত ও ধিকৃত হবে ।

আজ গাযার রাফাহ থেকে ফিলিস্তীনী প্রতিরোধ সংগ্রামীরা গাযা থেকে উত্তর দিকে ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ইসরাইলের অন্যতম বৃহত্তম বন্দর ও শিল্প নগরী হাইফায় আর - ১৬০ মিসাইল নিক্ষেপ করলে তা হাইফা বন্দর নগরীতে গিয়ে আঘাত হেনেছে। এ মিসাইলের ওজন ৫০০ কিলোগ্রাম এবং এর বিস্ফোরক ভর্তি ওয়ার হেডের ওজন ১৮০ কিলোগ্রাম। অর্থাৎ এটা একটা ভারী মিডিয়াম রেঞ্জের বড় মিসাইল। এই মিসাইল ইসরাইলের রাজধানী তেল আর-রবী ( তেল আবীব ) , এবং এর বহু সেনাঘাটি , বহু অ্যান্টি মিসাইল ব্যাটারি যেমন : আয়রন ডোম , আরাম , বারাক , অ্যারো এবং হাইফার বড় একটা সামরিক ঘাঁটি এবং সেখানকার অ্যান্টি মিসাইল ব্যাটারিসমূহের ওপর দিয়ে উড়ে গিয়ে হাইফার ইস্পিত লক্ষ্যের ওপর আঘাত হেনেছে। হাইফার লোকসংখ্যা ১০ লক্ষ । সমগ্র শহর জুড়ে সাইরেন বেজে উঠলে হাইফার অধিবাসীরা আশ্রয়কেন্দ্র সমূহে আশ্রয় নেয়। কত ক্ষয় ক্ষতি যে হয়েছে তা এখনো জানা যায় নি। কার্যত: ইসরাইলের অত্যাধুনিক অ্যান্টি মিসাইল সিস্টেম গুলো কাজ করে নি , কাজ করলে এই মিসাইলটা ঠেকাতে পারত । শনিবারে ফিলিস্তীনী ইসলামী প্রতিরোধ যোদ্ধারা ইসরাইলের অ্যান্টি মিসাইল হ্যাক করে বিকল করার ৫ দিন গত হয়ে যাওয়ার পরেও ঠিক হয় নি বা ঠিক মত কাজ করছে না । আর আজ গাযা থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত হাইফায় মিসাইল নিক্ষেপের মাধ্যমে ফিলিস্তিনি ইসলামী সংগ্রামী প্রতিরোধ আন্দোলনের তূফানুল আকসা অভিযানের দ্বিতীয় পর্যায়ের শুরু হল ।

ইসরাইলের সর্বশেষ ঘোষণা মোতাবেক নিহত ইসরাইলীদের সংখ্যা ১৩০০ এ উন্নীত হয়েছে ; আহত ইসরাইলীদের সংখ্যা: ৩১৯২ এবং এদের মধ্যে ৬৪ জনের অবস্থা অত্যন্ত গুরুতর ও আশঙ্কাজনক । আর ৮০০ ইসরাইলী এখনো নিখোঁজ।

ইসরাইলের সিকিউরিটি সিস্টেম হ্যাক হওয়ার পর থেকে ইসরাইলে উল্টা পাল্টা ও যখন তখন ভুলভাবে সাইরেন বেজে উঠছে এবং এর ফলে ইসরাইলী জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে পড়ছে এবং নার্ভাস হয়ে অনেকে আশ্রয় কেন্দ্রের দিকে ছুটে যায় !

تبصرہ ارسال

You are replying to: .