۱۴ مهر ۱۴۰۳ |۱ ربیع‌الثانی ۱۴۴۶ | Oct 5, 2024
৩০০০০ এর অধিক গাযাবাসী শহীদ যাদের বেশীরভাগই নারী ও শিশু এবং ৭০০০০ এর অধিক আহত এবং ২০ লাখেরও বেশি শরণার্থী
৩০০০০ এর অধিক গাযাবাসী শহীদ যাদের বেশীরভাগই নারী ও শিশু এবং ৭০০০০ এর অধিক আহত এবং ২০ লাখেরও বেশি শরণার্থী।

হাওজা / ৩০০০০ এর অধিক গাযাবাসী শহীদ যাদের বেশীরভাগই নারী ও শিশু এবং ৭০০০০ এর অধিক আহত এবং ২০ লাখেরও বেশি শরণার্থী হয়েছেন ইসরাইলের বর্বর আক্রমণ , হামলা ও আগ্রাসনে ।

রিপোর্ট: মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, ৩০০০০ এর অধিক গাযাবাসী শহীদ যাদের বেশীরভাগই নারী ও শিশু এবং ৭০০০০ এর অধিক আহত এবং ২০ লাখেরও বেশি শরণার্থী হয়েছেন ইসরাইলের বর্বর আক্রমণ , হামলা ও আগ্রাসনে ।

মাযুরা (মার্কিন) প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলেছে : ইসরাইল ২৫০০০ বেশী নারী ও শিশুকে হত্যা করেছে।

অতএব

ইসরাইল নরঘাতক ও মানব হত্যাকারী ।

ইসরাইল গণহত্যা কারী ।

ইসরাইল শিশু ও নারী হত্যাকারী।

ইসরাইল যুদ্ধাপরাধী এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ কারী এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী । আর সব ধরনের যুদ্ধাপরাধ ইসরাইল গাযায় করছে।

ইসরাইলের এই বর্বর আক্রমণ , হামলা ও আগ্রাসনে পূর্ণ সমর্থন , সাহায্য ও সহযোগিতা কারী মাযুরা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) , যুরা (যুক্তরাজ্য) , ফ্রান্স , জার্মানি সহ গোটা পাশ্চাত্য ।

এ কারণে ইসরাইলের সকল যুদ্ধাপরাধ, অপকর্ম, দুষ্কর্ম ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সমূহে মাযুরা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) , যুরা ( যুক্তরাজ্য) , ফ্রান্স, জার্মানি ও পাশ্চাত্য শরীক এবং এক সমান অপরাধী। তাই মাযুরা ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) যুরা( যুক্তরাজ্য) , ফ্রান্স, জার্মানি ও গোটা পাশ্চাত্য ইসরাইলের মতো যুদ্ধাপরাধী , মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধকারী ও মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী।

ইসরাইল যে সব অপরাধ করেছে ও করে যাচ্ছে সেজন্য যেমন আগেও সন্ত্রাসী ও সন্ত্রাসবাদী ছিল ঠিক তেমনি এখনও সন্ত্রাসী ও সন্ত্রাসবাদী আছে। আর মাযুরা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র), যুরা (যুক্তরাজ্য) , ফ্রান্স, জার্মানি ও গোটা পাশ্চাত্য সন্ত্রাসী ও সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র ইসরাইলকে পূর্ণ সমর্থন, সাহায্য ও সহযোগিতা করে সন্ত্রাসী ও সন্ত্রাসবাদী ।

তাই পাশ্চাত্যের মুখে মানবাধিকার , নারী অধিকার , শিশু অধিকার , ন্যায় ইত্যাদি সংক্রান্ত শ্লোগান ও বুলি মোটেও শোভা পায় না। এ সব কিছু হচ্ছে পাশ্চাত্যের কপটতা ( নিফাক ও মুনাফিকী ) ।

এই গাযা - ইসরাইল যুদ্ধের মাধ্যমে পাশ্চাত্যের রক্তপিপাসু রক্তচোষা মানবতাবিরোধী ভ্যাম্পায়ার ড্রাকুলা চরিত্র ও চেহারা একদম সুস্পষ্ট হয়ে গেছে।

এরপরও কি ইসরাইল সহ পাশ্চাত্যকে ধিক্কার দেওয়া ও নিন্দা করা যাবে না ?!!

অপরাধী পাশ্চাত্যের মুখ সেলাই করে দেওয়া উচিত যাতে করে মানবাধিকার, নারী অধিকার, শিশু অধিকার, মানবতাবাদের ফাঁকা বুলি আর আওড়াতে না পারে।

বাবুল মান্দাব প্রণালীর সংকটটাও মাযুরা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) , যুরা ( যুক্তরাজ্য) ও ইসরাইলই সৃষ্টি করেছে গাযায় বর্বর আগ্রাসন , গণহত্যা ও প্রজন্ম হত্যাকাণ্ড চালিয়ে ও সব ধরণের যুদ্ধাপরাধ করে। এর জন্য হুথীরা দায়ী নয় । হুথীরা যদি দায়ী হয় তাহলে তারা কেন সৌদি আরবের বিরুদ্ধে তাদের দীর্ঘ ৭ বছরের যুদ্ধে সৌদি আরবের বিরুদ্ধে বাবুল মান্দাব প্রণালী - লোহিত সাগরে সৌদি সামুদ্রিক জাহাজ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দেয় নি । যদি এখন তারা মযলূম গাযাবাসীদের স্বার্থে ইসরাইলের ওপর এমন নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে তাহলে নিজেদের স্বার্থে ঐ ৭ বছর যুদ্ধ চলাকালে সৌদিদের ওপর এমন অবরোধ ও নিষেধাজ্ঞা আরোপের সামর্থ্য তাদের (হুথীদের) ছিল। কিন্তু তারা তা ব্যবহার করে নি । এখানেই হুথীদের ও ইয়ামানের মহত্ত্ব ও উদারতা প্রমাণিত হয় । হুথীরা কেবল ইসরাইলের সাথে সংশ্লিষ্ট জাহাজসমূহের ওপরই অবরোধ ও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। কিন্তু মাযুরা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) ও যুরা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইসরাইলের পক্ষে ইয়ামানের বিরুদ্ধে গায়ে পড়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে পুরো বিশ্ব বাণিজ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত ও অনিরাপদ করে ফেলেছে। এ জন্য হুথীরা ও ইয়ামান মোটেও দায়ী নয় বরং মূলতঃ মাযুরা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) , যুরা (যুক্তরাজ্য) , ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ইসরাইল দায়ী তাদের আগ্রাসন , দুষ্কর্ম ও যুদ্ধাপরাধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য ।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .