۱۸ شهریور ۱۴۰۳ |۴ ربیع‌الاول ۱۴۴۶ | Sep 8, 2024
আহলে বাইত (আ.)-এর সম্মানে কবিতা পাঠের সওয়াব
আহলে বাইত (আ.)-এর সম্মানে কবিতা পাঠের সওয়াব

হাওজা / আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের কলমগুলোকে আহলে বাইতের (আ.) ফজিলত লেখার এবং কন্ঠগুলোকে তাঁদের শান ও মাকাম গাওয়ার উপযোগী করে তুলুক।

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার নিকট রাসুলুল্লাহ'র (সা.) পবিত্র আহলে বাইতের (আ.)-এর শান, মান ও মাকাম এতটাই উচ্চাসিন যে তাঁদের ফযিলত ও প্রশংসা গাঁথা বর্ণনা করে, তাঁদের খুশিতে খুশি হয়ে এবং তাঁদের দুঃখ-কষ্টে কান্না ও আহাজারি করেও মানুষ নিজের পাপ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। তাঁদের জন্য কবিতা (মানকাবাত, নওহা, নাত, শোকগাথা ইত্যাদি) লেখার মাধ্যমেও নাজাত পেতে পারেন, বেহেশতের উচ্চতর মাকামে আরোহন করতে পারেন।

ইমাম জাফর সাদিক (আ.) বলেছেন,

مَنْ قالَ فينا بَيْتَ شِعْرٍ بَنَى اللّه ُ تَعالى لَهُ بَيتا فِى الْجَنَّةِ.

অর্থ: যে ব্যক্তি বলবে আমাদের কাছে [আহলে বাইতকে (আ.) নিয়ে এবং তাঁদের জন্য লেখা বা গাওয়া] কবিতার একটি শ্লোক আছে, মহান আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর তৈরি করবেন। অর্থাৎ যে কেউ আহলে বাইতের (আ.) পথ অনুসরণে এবং তাঁদের জন্য কবিতার একটি শ্লোক লিখবে, গাইবে; আল্লাহ তার জন্য স্বর্গে একটি ঘর তৈরি করবেন।

[ওয়াসায়েলুশ শিয়া, খন্ড- ১০, পৃষ্ঠা- ৪৬৭]

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের পবিত্র আহলে বাইতের (আ.) শান-মান, মাকাম, ফযিলত বর্ণনা করে কবিতা, মানকাবাত, নওহা, শোকগাথা লেখা ও গাওয়ার তাওফিক দান করুক। আমিন ইয়া র'ব্বাল আলামিন।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .