۱۸ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۲۸ شوال ۱۴۴۵ | May 7, 2024
কুরআনের আলোকে কথা বলার নীতি

কথা বলার নীতি সম্পর্কে জনাব রাসেল আহমেদ রিজভী হাওজা নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী: কথা বলার নীতি সম্পর্কে জনাব রাসেল আহমেদ রিজভী হাওজা নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন:

কথা বলার পূর্বে সালাম দেয়া...! (সূরা নূর- ৬১), সতর্কতার সাথে কথা বলা (কেননা প্রতিটি কথা রেকর্ড হয়)! (সূরা ক্বফ- ১৮), সুন্দরভাবে ও উত্তমরূপে কথা বলা। (সূরা বাক্বারাহ- ৮৩(

অনর্থক ও বাজে কথা পরিহার করা। (সূরা নূর- ৩), কন্ঠস্বর নিচু করে কথা বলা। (সূরা লুকমান- ১৯, সূরা হুজুরাত- ২, )

তিনি বলেন: বুদ্ধি খাঁটিয়ে কথা বলা। (সূরা নামল- ১২৫), সঠিক কথা বলা ও পাপ মোচনের দুয়ার উন্মুক্ত করা! (সূরা আহযাব- ৭১, ৭২), গাধার মত কর্কশ স্বরে কথা না বলা। (সূরা লুকমান- ১৯), উত্তম কথা বলে শত্রুকেও বন্ধুতে পরিণত করা! (সূরা হা- মীম সাজদাহ- ৩৪), উত্তম কথায় দাওয়াত (তাবলীগ) দেয়া। (সূরা হা- মীম সাজদাহ- ৩৪)।

রাসেল আহমেদ বলেন: ঈমানদারদের কথা ও কাজ সামঞ্জস্য থাকা (এক হওয়া)। (সূরা ছ'ফ- ২), পরিবারের সদস্যদের প্রতি ক্ষমার নীতি অবলম্বন করা! (সূরা আরাফ- ১৯৯), মেয়েদের পর-পুরুষের সাথে আকর্ষণীয় ও কোমল ভাষায় কথা না বলা। (সূরা আহযাব ৩২), ছেলেদের পর-নারীর সাথে আকর্ষণীয় ও কোমল ভাষায় কথা না বলা। মূর্খ ও অজ্ঞদের সাধ্যমত এড়িয়ে চলা। (সূরা ফুরকান- ৬৩), হাসি মুখে কথা বলা।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .