۱۵ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۲۵ شوال ۱۴۴۵ | May 4, 2024
ওয়াসিম রিজভী
ওয়াসিম রিজভী

হওজা / ইউপি শিয়া সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান ওয়াসিম রিজভী যিনি আবারও চেয়ারম্যানের পদ দখলের স্বপ্ন দেখছেন।

হওজা নিউজ এজেন্সি বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, ইউপিতে শিয়া সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ডের নির্বাচনের ক্ষেত্রে বিধি বিধানের বিষয়টি এখন আদালতের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে। এ বিষয়ে এলাহাবাদ হাইকোর্ট ইউপি সরকারের কাছে জবাব তলব করেছে।

হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ ইউপি সরকারকে জবাব দেওয়ার জন্য পাঁচ সপ্তাহ সময় দিয়েছে।  ইউপি সরকারকে আদালতের কাছে ব্যাখ্যা করতে হবে যে কেন তিনি দশ বছরেরও বেশি পুরানো ভোটার তালিকার ভিত্তিতে মুতাওয়াল্লি কোটা নির্বাচন পরিচালনা করেছিলেন।

কেন এক দশকেরও বেশি সময় থেকে ওয়াকফ সম্পত্তির নিরীক্ষা করা হয়নি। যদি দশ বছর ধরে নিরীক্ষন না হয়ে থাকে, তাহলে বর্তমানে কিভাবে ওয়াকফ সম্পত্তিগুলির বার্ষিক আয় এক লাখ টাকার বেশি হবে এবং তাদের মুতাওয়াল্লি ভোটার এবং প্রার্থী হওয়ার যোগ্য।

যদি ভোটার তালিকা নিজেই ভুল হয় তবে কীভাবে নির্বাচনকে বৈধ বলে বিবেচনা করা যেতে পারে। হাইকোর্টের বিভাগীয় বেঞ্চ ২৩ আগস্ট এ বিষয়ে আবার শুনানি করবে।

যদিও আদালত পরবর্তী নির্বাচন প্রক্রিয়া স্থগিত করেনি, তবে তার সিদ্ধান্তে এটি অবশ্যই বলেছে যে নির্বাচন প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে গেলে তার ফলাফল এই আবেদনের সিদ্ধান্ত সাপেক্ষে হবে।

 ওয়াসিম রিজভী আবারও মুতাওয়াল্লি কোটা থেকে সদস্য নির্বাচিত হলেও তার সদস্য হওয়ার আবেদন করা মামলায় সর্বাধিক আপত্তি উঠেছে।

আল্লামাহ জামীর নাকভী ও অন্যদের দায়ের করা আবেদনে ইউপি শিয়া কেন্দ্রীয় ওয়াকফ বোর্ডের নির্বাচনের জন্য এই বছরের ২৪ শে মার্চ ইউপি সরকার জারি করা নোটিফিকেশনকে চ্যালেঞ্জ জানানো হয়েছে।

এই আবেদন পত্রে মুতাওয়াল্লি কোটার মান নির্ধারণের পাশাপাশি ভোটার তালিকা তৈরি ও নির্বাচনের নোটিফিকেশনের বিধি বিধানকে আড়াল করার অভিযোগও রয়েছে। বিষয়টি বিচারপতি মনোজ মিশ্র এবং বিচারপতি জয়ন্ত বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয়েছিল।

 তবে হাইকোর্টে আবেদন দায়েরের পরই সরকার নির্বাচন প্রক্রিয়া মাঝপথে বন্ধ করে দিয়েছে। ওয়াসিম রিজভী এবং সৈয়দ ফয়জী মুতাওয়াল্লী কোটা থেকে ২০ এপ্রিল শিয়া ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .