হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, আল্লাহর মারেফত এবং মহানবী (সা:) - এর ভালবাসা ও শাফায়াত লাভের জন্য আলীর মর্ম অনুসরণ করা, তাকে ভালোবাসা এবং তার বেলায়েতকে মেনে চলা দরকার ...
গাদীর সর্বশক্তিমান আল্লাহর নেয়ামতের শুকরিয়া আদায় করার একটি মহান দিন।
আলী ইবনে আবী তালিবের (আ:) বেলায়েত ও ইমামতের চেয়ে বড় নিয়ামত আর কী হতে পারে! এটি সেই মহান নিয়ামত যার জন্য সর্বশক্তিমান স্বয়ং 'বাল্লিগ' আয়াতটি নাজিল করেছেন এবং আমাদেরকে নিজেদের দায়িত্ব পালনের জন্য এবং রাসূলের (স:) নির্দেশে আনন্দ করার আদেশ দিয়েছেন।
ঈদে-গাদীরের বরকতময় দিনটি আনন্দ ও খুশি প্রকাশের দিন।
ঈদে-গাদীর ঈমানদারদের জন্য আনন্দের বহিঃপ্রকাশ, এবং মুনাফিকদের জন্য দুঃখ, শোক এবং আশ্চর্য হয়ে অভিভূত হওয়ার দিন ...
'বাল্লিগ' এই আয়াতটি স্পষ্টতা এবং পরিপূর্ণতা ইঙ্গিত দেয় যে আলীর (আ:) বেলায়েত ঘোষণা কেবল এই শব্দটি তেলাওয়াতকারী মুসলমানদের জন্যই ছিল না, বরং মানবজাতির বিকাশ ও দিকনির্দেশনের জন্য ছিল।
وَلَوْلاَ فَضْلُ اللَّهِ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَتُهُ لاَتَّبَعْتُمُ الشَّيْطَانَ لاِلاَّ قَلِيلاً... অতএব এই আয়াতের পরিপ্রেক্ষিতে সমস্ত মানবজাতিকে ঈদে-গাদীরের খুশি মানানো দরকার।
লেখা: হুজ্জাতুল ইসলাম মাওলানা তাকী আব্বাস রিজভী