۱۵ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۲۵ شوال ۱۴۴۵ | May 4, 2024
ঈদে গাদীরের দিনে আহার করানোর গুরুত্ব ও ফযিলত!
ঈদে গাদীরের দিনে আহার করানোর গুরুত্ব ও ফযিলত!

হাওজা / ঈদে গাদীর দিবসে দ্বীনি ভাই-বোন ও আত্মীয়স্বজনদের আহার করানোর গুরুত্ব ও ফযিলত অপরিসীম।

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, আমিরুল মু'মিনিন আলী (আঃ) এর বেলায়েতের অভিষেক দিবসে অর্থাৎ ঈদে গাদীর দিবসে দ্বীনি ভাই-বোন ও আত্মীয়স্বজনদের আহার করানোর গুরুত্ব ও ফযিলত অপরিসীম।

আমিরুল মু'মিনিন আলী (আঃ) বলেন,

'من افطر مؤمنا فی لیلة فکانما افطر فئاما'

অর্থঃ কেউ যদি গাদীর দিবসে রোজা রাখা ব্যক্তিকে ইফতার করালো, সে যেন (فئاما) ১০০ হাজার পয়গাম্বর, সিদ্দিকীন ও শহীদকে ইফতার করালো।

 [المراقبات، ص- 256]

ইমাম রেযা (আঃ) বলেন,

'من اطعم مؤمنا کان کمن اطعم جمیع الانبیاء و الصدیقین.'

অর্থঃ যে ব্যক্তি ঈদে গাদীরের দিন কোনো মুমিন ব্যক্তিকে আহার করালো, সে যেন সমস্ত নবীগণ ও সিদ্দিকীনদের আহার করালো৷

[بحارالانوار، ج- ۹۵، ص- ۳۲۲]

ইমাম জাফর সাদিক (আঃ) বলেন,

'و اطعم اخوانک.'

অর্থঃ গাদীর দিবসে নিজের দ্বীনি ভাইদের আহার করাও!

ঈদে গাদীর দিবসে খাওয়ানোর গুরুত্ব ও ফযিলত এত বেশি যে ইমাম জাফর সাদিক (আঃ) এই দিবসকে 'আহার দিবস' হিসাবে অভিহিত করেছেন।

[بحارالانوار، ج- ۹۵، ص- ۳۰۲]

আল্লাহুম্মা ছ'ল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ...

অনুবাদঃ রাসেল আহমেদ রিজভী

تبصرہ ارسال

You are replying to: .