হাওজা নিউজ বাংলা এজেন্সির মতে, গত ১৯৮০-এর দশকে ফ্রান্স ইরানে এইডস , হেপাটাইটিস সি তে দুষিত কয়েক হাজার রক্ত ও ব্লাড প্রোডাক্ট রপ্তানী করে ইরানে এইডস ও হেপাটাইটিস সি সংক্রমণ ও মহামারী ঘটিয়েছিল যারফলে বেশ কয়েক হাজার ইরানী ঐ সব রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় এবং কয়েক দশ সহস্র ( tens of thousands ) লোক ঐ সব রোগে আক্রান্ত হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল ।
পরে ফ্রান্স ভুল হয়ে গেছে - শুধু এতটুকু বলেই ক্ষান্ত হয়েছে । এখন জাপানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১.৬ মিলিয়ন কন্টামিনেটেড মডার্ণা ভ্যাক্সিন পাঠিয়েছে !! জাপানের সাথে যদি এমন আচরণ করতে পারে তাহলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র , ফ্রান্স , ব্রিটেন ইত্যাদির মতো পশ্চিমা দেশসমূহের তৈরি ভ্যাক্সিন ইরান বা যে কোনো অপশ্চিমা দেশ আমদানি করলে তা কি নিরাপদ ( safe ) হবে ?!!
পশ্চিমা দেশগুলো ভ্যাক্সিনের ভেতরে এমন দূষণ মিশিয়ে দিতে পারে যারফলে আমদানি কারক এ সব দেশে ভবিষ্যতে মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ গোপন ঐ দূষণের শিকার হয়ে বন্ধ্যা হয়ে গেলে বা মৃত্যু বরণ করলে করার কিছুই থাকবে না ।
আর আমদানি কারক এ সব দেশ জাপানের মতো এ সব দূষণ ও মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সমূহ ঠিক মত বুঝতে ও পরীক্ষা করে বের করতেও পারবে না মূলতঃ দুটো কারণে : ১. এ ধরণের পরীক্ষা ও টেস্ট করার গরজ নেই এ সব দেশের এবং ২. দূষণ ও মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সমূহ টেস্ট করে শনাক্ত করার পর্যাপ্ত প্রযুক্তিও নেই এবং থাকলেও যেহেতু বহুত ব্যায়বহুল সেহেতু অর্থনৈতিক কারণে এ সব পরীক্ষা করতে আগ্রহীও হবে না এ সব আমদানি কারক দেশ ।
প্রথমে করোনা ছড়িয়ে তারপর একরকম বাধ্যতামূলক করোনা ভ্যাক্সিন প্রয়োগ করে পাশ্চাত্য কর্তৃক বিশ্বব্যাপী জনসংখ্যা হ্রাসের যে গোপন প্রোজেক্ট ও ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে যে অভিযোগ প্রচলিত আছে তা জাপানে কন্টামিনেটেড ( দূষিত ) মডার্না ভ্যাক্সিন রপ্তানী প্রসঙ্গ এবং কন্টামিনেটেড ( দূষিত ) মডার্না ভ্যাক্সিন নেয়ার পর দু জন জাপানীর মৃত্যু থেকে শক্তিশালী হয়েছে ।
বিভিন্ন দেশে ভ্যাক্সিন নেয়ার কারণে বেশ কিছু ( উল্লেখযোগ্য ) সংখ্যক ব্যক্তির মৃত্যুর খবর বিশ্বের প্রধান প্রধান সংবাদ মাধ্যমে ছাপা ও প্রচারিত হচ্ছে না বরং কঠোরভাবে সে সব সংবাদ সেন্সর করা হচ্ছে এবং অপ্রধান ও স্থানীয় মিডিয়ায় প্রকাশিত ভ্যাক্সিনেশনের মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও মৃত্যু সংবাদ গুলোকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিচ্ছে বিশ্বের এ সব প্রধান সংবাদ মাধ্যম ।
অতএব যুক্তিবুদ্ধির দাবি হচ্ছে এ ব্যাপারে সঠিক চিন্তাভাবনা করা , সুক্ষ্ম বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ এবং পরীক্ষা নিরীক্ষা করা ও সতর্ক থাকা ।
যেখানে পাশ্চাত্যের অতীত রেকর্ড ভালো নয় এবং ওষুধ ও ভ্যাক্সিনেশনের মাধ্যমে আফ্রিকা , এশিয়ায় পশ্চিমা দেশগুলোর মানবতাবিরোধী নাশকতামূলক কার্যকলাপের বহু নযীর রয়েছে সেখানে বর্তমান পরিস্থিতিতে
পাশ্চাত্যকে চোখকান বন্ধ করে অন্ধ বিশ্বাস ও তাদের প্রতি আস্থা রাখা নেহায়েত বোকামি ( আহমকি ) ছাড়া আর কিছু কি ?!!!!
মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান