۱۵ مهر ۱۴۰۳ |۲ ربیع‌الثانی ۱۴۴۶ | Oct 6, 2024
News ID: 371868
1 ستمبر 2021 - 01:55
কারবালা
কারবালা

হাওজা / পরিচিতি -- ইসলামি ইতিহাসের সবথেকে কুৎসিত কালো অধ্যায় হিসেবে পরিচিত হচ্ছে - শীমার বিন যুলজাওশান । তার উপনাম আবু সাবেগা , সে ছিল হাওয়াযান উপজাতীয়দের অনুগামী ।

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, শীমার কারবালা প্রান্তরে ইমাম হুসাইনের (আঃ) বিরূদ্ধে কুফার ঈয়াযিদী সেনাবাহিনীর প্রধানের দ্বায়িত্বে ছিল ।

বংশ পরিচয় -

শীমার বিন যিল জাওশান ছিল যাবাব বিন কালাব গোত্রের বণি আমের বিন সাআসাআ বংশের লোক । আর এ কারণে তাকে আমেরি , যাবাবি এবং কালাবি বংশের সাথে সম্পৃক্ত করা হয়ে থাকে ।

সূত্র - ইনসাবুল আশরাফ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৪৮২ / তারিখে মাদিনাতুদ দামেস্ক, খন্ড ২৩, পৃষ্ঠা ১৮৬ / আকাদুল ফারিদ, খন্ড ৩, পৃষ্ঠা ৩১৮, ৩২০ ।

বিভিন্ন অভিধান গ্রন্থে তার নাম “শামের” বলে উল্লেখ করা হয়েছে । কিন্ত সাধারণ মানুষের কাছে সে “শীমার” নামে পরিচিত ।

প্রকৃতপক্ষে শীমার হচ্ছে একটি ইবরি কথা যার যা শামের থেকে নেয়া হয়েছে । যার অর্থ হচ্ছে“কাল্পনিক গল্প বলার স্থান” অন্য অর্থে “রাতে একত্রে বসে গল্প করাকে” বুঝানো হয়েছে ।

সূত্র - ওয়াকেআতুত তাফ, পৃষ্ঠা ১২৪ ।

ইতিহাসে শীমারের জন্ম তারিখ সম্পর্কে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয় নাই । তার পিতার নাম ছিল শুরাহবিল বিন আওয়ার বিন আমরু ।

সূত্র - তাবাকাত, খন্ড ৬, পৃষ্ঠা ৪৬ ।

তার যুল জোওশান নামকরণের বিভিন্ন কারণ উল্লেখ করা হয়েছে যেমন - তার প্রসারিত বুকের অধিকারি হওয়ার কারণে তাকে যুলজোওশান বলা হত । আরেক মতে আরবের প্রথম পুরুষ যে যুদ্ধের সাঁজোয়া পোষাক পরিধানের কারণে তাকে যুলজোওশান বলা হত এবং অন্য মতে তার নাম ছিল জওশান বিন রাবি ।

সূত্র - তারিখে মাদিনাতুদ দামেস্ক, খন্ড ২৩, পৃষ্ঠা ২৪৩ / তাবাকাত, খন্ড ৬, পৃষ্ঠা ৪৬ / আল কামুসুল মুহিত, অধ্যায় জাশন ।

শীমারের ইসলাম ধর্ম গ্রহণ -

শীমার রাসুলের (সাঃ) দাওয়াতে ইসলাম ধর্ম কবুল করে নাই ।

বরঞ্চ সে মক্কা বিজয়ের পরে বাধ্য হয়ে জীবন বাঁচানোর জন্য ইসলাম ধর্ম কবুল করে ।

সূত্র - তারিখে মাদিনাতুদ দামেস্ক, খন্ড ২৩, পৃষ্ঠা ১৮৮ / তাবাকাত, খন্ড ৬, পৃষ্ঠা ৪৭৪৮ ।

ঐতিহাসিকদের দৃষ্টিতে শীমারের জন্মদাত্রী জননী সৎ চরিত্রের নারী ছিল না । কেননা ইতিহাসে উল্লেখ করা হয়েছে যে , তার মা ছাগল চরানোর সময় ব্যভিচারী গুনাহে লিপ্ত হয় এবং এর ফলে শীমার জন্মগ্রহণ করে । আর এ কারণেই কারবালাতে ইমাম হুসাইন (আঃ) তাকে উদ্দেশ্যে করে বলে , "তুমি হচ্ছো এক রাখাল মেয়ের সন্তান" ।

সূত্র - আল ইরশাদ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৯৬ / ইনসাবুল আশরাফ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৪৮৭ ।

ইমাম আলীর (আঃ) যুগে শীমার -

শীমার বিন যুলজওশান ছিল ইমাম আলীর (আঃ) সেনাবাহিনীর বেতনভুক্ত একজন সেনাসদস্য ছিল । সিফফিনের যুদ্ধে সে ইমাম আলীর (আঃ) পক্ষ থেকে যুদ্ধ করে । যুদ্ধকালীন সময়ে আদহাম বিন মোহরায বাহেলির তরবারির আঘাতে তার চেহারায় দাগ পড়ে যায় ।

সূত্র - তারিখে তাবারি, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ২৮ / ওয়াকেয়াতুস সিফফিন, পৃষ্ঠা ২৬৮ ।

কিন্ত ইমাম আলীর (আঃ) শাহাদাতের পরে সে আহলে বাইতের (আঃ) একজন চরম শত্রুতে পরিণত হয় । রাসুলের (সাঃ) ৫১ বছর বয়সি সাহাবি হুজর বিন উদায়ের বন্দি হওয়ার পরে সে যিয়াদ বিন আবিহর কাছে হুজর বিন উদায়ের সম্পর্কে মিথ্যা সাক্ষী দেয় যে , হুজর বিন উদায় মুরতাদ হয়ে গেছে এবং সে শহরের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে । কারবালাতে ইমাম হুসাইনের (আঃ) শাহাদতের ক্ষেত্রেও তার যথেষ্ট ভুমিকা ছিল ।

সূত্র - তারিখে তাবারি, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ২৬৯, ২৭০ ।

কুফার দ্বায়িত্বে শীমার -

যখন মুসলিম বিন আকিল (আঃ) কুফাতে বিপ্লব আনয়নের আপ্রাণ চেষ্টা করেন তখন ইবনে যিয়াদ শীমারকে নির্দেশ দেয় , সে যেন মুসলিমের আশেপাশের লোকদেরকে সরিয়ে দেয় । সে প্রথমে মুসলিমকে উত্তেজনা সৃষ্টিকারি বলে উল্লেখ করে এবং পরে কুফাবাসিদেরকে শামবাসিদের ভয় দেখায় ।

সূত্র - আল কামেল ফি তারিখ, খন্ড ৪, পৃষ্ঠা ৩০৩১ / আল আখবারুত তেওয়াল, পৃষ্ঠা ২৩৮, ২৩৯ / ওয়াকেয়াতুত তাফ, পৃষ্ঠা ১২৩, ১২৪ ।

যখন ইমাম হুসাইন (আঃ) কারবালাতে পৌঁছান তখন সে ইমাম হুসাইনের (আঃ) বিরূদ্ধে ইবনে সাদকে যুদ্ধ করতে অনুপ্রানিত করে ।

সূত্র - আল আকদুল ফারিদ, খন্ড ৪, পৃষ্ঠা ৩৫৫ / তারিখে তাবারি, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৪১৪ / ইনসাবুল আশরাফ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৪৮২ / ওয়াকাতুত তাফ, পৃষ্ঠা ১৮৭, ১৮৮ / আল ইরশাদ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৮৮ ।

ইবনে যিয়াদের পত্রবাহি -

৬১ হিজরি ৯ মহরমে শীমার ইবনে যিয়াদের পত্র ও চার হাজার সৈন্য নিয়ে কারবালাতে উমর বিন সাদের সেনাদলে যোগ দেয় । তখন তাকে একটি বড় সেনাদলের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত করা হয় ।

সূত্র - কিতাবে আল বুরসান ওয়াল উরজান ওয়াল উমইয়ান ওয়াল হুলান, পৃষ্ঠা ১২৯ / তাযকেরাতুল খাওয়াস, পৃষ্ঠা ২২৩, ২২৪ / কিতাবুল ফুতুহ, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৮৯, ৯০ / তারিখে তাবারি, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৪১৪, ৪১৫ / ইনসাবুল আশরাফ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৪৮৩ ।

ঈয়াযীদের বামদিকের সেনাবাহিনীর সেনাপতি -

আশুরার দিন শীমার ইবনে সাদের বামদিকের সেনাপতির দ্বায়িত্বে ছিল । যখন ইমাম হুসাইন (আঃ) আহলে বাইতের (আঃ) তাবুগুলোর চারিপাশে পরিখা খনন করেন এবং তাতে জ্বালানী কাঠ দ্বারা আগুল প্রজ্বলিত করেন । তখন শীমার তাঁকে উদ্দেশ্যে করে অবাঞ্চিত কথার্বাতা বলতে থাকে।

সূত্র - আল ইরশাদ, খন্ড ২ , পৃষ্ঠা ৯৬ / ইনসাবুল আশরাফ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৪৮৭ / ওয়াকাআতুত তাফ, পৃষ্ঠা ২০৫ ।

ইমাম হুসাইন (আঃ) যখন কুফাবাসিদেরকে উদ্দেশ্যে করে বক্তব্য দেয়া শুরু করেন তখন শীমার ইমাম হুসাইনের (আঃ) কথাকে কেটে দেয়ার চেষ্টা করলে হাবিব ইবনে মযিাহির তাকে দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেয় ।

সূত্র - কিতাবুল ফুতুহ, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৯৬, ৯৭ / তারিখে তাবারি, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৪২৫ ।

অনুরূপভাবে যোহাইর বিন কাইন যখন কুফাবাসিদের উদ্দেশ্যে করে ইমাম হুসাইনকে (আঃ) সাহায্যের জন্য আহবান জানায় তখন শীমার যোহাইর বিন কাইনকে উদ্দেশ্যে করে তীর নিক্ষেপ করে এং তাকে অবমাননা করে ।

সূত্র - ইনসাবুল আশরাফ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৪৮৮, ৪৮৯ / তারিখে তাবারি, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৪২৬ ।

যখন আব্দুল্লাহ বিন উমাইর কালবির স্ত্রী তাঁর শাহাদতের পরে তার শিয়রে বসে ক্রন্দন করছিল তখন শীমার তার গোলাম রুস্তমকে নির্দেশ দেয় যেন সে আব্দুল্লাহ বিন উমাইর কালবির স্ত্রীকে হত্যা করে ।

সূত্র - ইনসাবুল আশরাফ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৪৯৩ ।

নাফে বিন হেলালের হত্যাকারী -

যখন শীমারের সাথে নাফে বিন হেলালে জামালির কঠিন যুদ্ধ শুরু হয় এবং এক পর্যায়ে তাঁর দুই বাহু ভেঙ্গে যায় তখন শীমার তাকে বন্দি করে এবং অবশেষে তাঁকে শহিদ করে দেয় ।

সূত্র - তারিখে তাবারি, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৪৪১, ৪৪২ ।

যখন ঈয়াযিদী সেনারা ইমাম হুসাইনের (আঃ) তাবুর দিকে অগ্রসর হয় তখন শীমার বলে যে , হুসাইনের (আঃ) তাবুতে আগুন লাগিয়ে দাও ।

সূত্র - তারিখে তাবারি, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৪৩৮ / ইনসাবুল আশরাফ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৪৯৩ ।

আশুরার বিকাল বেলায় শীমার ইমাম হুসাইনের (আঃ) তাবুতে এবং তাঁর পরিবার পরিজনের তাবুতে হামলা করেতে চায় । কিন্ত ইমাম হুসাইন (আঃ) তাকে তাড়িয়ে দেয় । তখন শীমার তার তীরন্দাজদের নির্দেশ দেয় তারা যেন , ইমাম হুসাইনকে (আঃ) উদ্দেশ্যে করে তীর নিক্ষেপ করে।

সূত্র - আল ইরশাদ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ১১১, ১১২ / মাকাতেলুত তালেবিন, পৃষ্ঠা ১১৮ / তারিখে তাবারি, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৪৫০ / ইনসাবুল আশরাফ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৪৯৯ ।

ইমাম হুসাইনের (আঃ) হত্যাকারী -

ইতিহাসে ইমাম হুসাইনের (আঃ) পবিত্র দেহ থেকে তাঁর মাথা আলাদাকারি সম্পর্কে একাধিক মতামত বর্ণিত হয়েছে । যেমন ওয়াকেদির বর্ণনা মতে শীমার ইমাম হুসাইনের (আঃ) মাথাকে তাঁর শরীর থেকে আলাদা করে দেয় এবং নিজের ঘোড়ার মাধ্যেমে তাঁর শরীরকে পদদলিত করে।

সূত্র - জামহারাতু আনসাবিল আরাব, পৃষ্ঠা ২৮৭ / মাকাতেলুত তালেবিন, পৃষ্ঠা ১১৯ / তারিখে খালিফা ইবনে খাইয়াত, পৃষ্ঠা ১৪৬ ।

কিছু রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে যে , শীমার নিজে ইমাম হুসাইনের (আঃ) বুকে চেপে বসে এবং তার দেহ থেকে মাথাকে কেটে ফেলে ।

সূত্র - ইনসাবুল আশরাফ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৫০০, ৫০১ / তারিখে তাবারি, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৪৫৩ / তারিখে ইসলাম, পৃষ্ঠা ১৪ / হাওয়াদেস ওয়া ওফায়াত, পৃষ্ঠা ৫৮০ / মাকতালুল হুসাইন, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৪১, ৪২ ।

ইমাম জয়নুল অবেদিনকে (আঃ) শহীদ করার উদ্দেশ্যে শীমার -

ইমাম হুসাইনের (আঃ) শাহাদত এবং তাবু সমূহে আগুন লাগানোর পরে শীমার ইমাম জয়নুল আবেদিনকে (আঃ) হত্যা করতে চায় । কিন্ত হযরত জয়নাব (সাঃআঃ) তাকে প্রচন্ড বাধা প্রদান করেন ।

সূত্র - আল ইরশাদ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৫০৩ / তারিখে তাবারি, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৪৫৩ / আল তাবাকাত, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ২১২ ।

কারবালার সকল শহীদদের কাটা মাথার দ্বায়িত্বে শীমার -

৬১ হিজরির ১১ই মহরম ইবনে সাদ কারবালার ৭২ শহীদদের মাথাকে কেটে শীমার এবং আরও কয়েকজন সেনাপতির তত্বাবধানে কুফাতে ইবনে যিয়াদের কাছে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেয় ।

সূত্র - তারিখে তাবারি, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৪৫৬ / ইনসাবুল আশরাফ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৫০৩ ।

যে সকল গোত্র সমূহ কারবালাতে ইমাম হুসাইনের (আঃ) বিরূদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল তারা ইবনে যিয়াদের সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে উক্ত মাথাগুলোকে নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নেয় । হাওয়াযান গোত্রটি শীমারের নেতৃত্বে ২০টি মাথা ইবনে যিয়াদের কাছে নিয়ে যায় ।

সূত্র - আল লাহুফ ফি কাতলিল তাফুফ, পৃষ্ঠা ৬২- ৬৩ / তারিখে তাবারি, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৪৬৮ / ইনসাবুল আশরাফ, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৫০৪ ।

উবাইদুল্লাহ ইবনে যিয়াদ ঈয়াযীদের কড়া নির্দেশে উক্ত মাথাগুলোকে শীমার এবং তার সঙ্গি সাথিদের নেতৃত্বে শামে প্রেরণের নির্দেশ দেয় ।

সূত্র - আখবারুত তেওয়াল, পৃষ্ঠা ২৬০ / তারিখে তাবারি, খন্ড ৫, পৃষ্ঠা ৪৬০ ।

কারবালার মর্মান্তিক হত্যাযজ্ঞের প্রতিশোধ গহনকারী মোখতারের বিরূদ্ধে শীমারের অবস্থান -

৬৬ হিজরিতে মোখতারের বিরূদ্ধে যুদ্ধে শীমার অংশগ্রহণ করে । কিন্ত এক পর্যায়ে যুদ্বে পরাজিত হয়ে সে কুফা থেকে পলায়ণ করে ।

সূত্র - তারিখে তাবারি, খন্ড ৬, পৃষ্ঠা ১৮, ২৯, / ইনসাবুল আশরাফ, খন্ড ৬, পৃষ্ঠা ৫৮- ৫৯ ।

দীর্ঘ প্রচেষ্টার পরে অবশেষে মুখতারের বিশেষ সেনাদল শীমারকে ঘিরে ফেলে এবং তাকে হত্যা করে তার মাথাকে মুখতারের কাছে প্রেরন করে এবং তার শরীরকে সেখানকার বন্য কুকুরদের জন্য ফেলে রেখে যায় ।

সূত্র - আল আখবারুত তেওয়াল, পৃষ্ঠা ৩০২, ৩০৫ / তারিখে তাবারি, খন্ড ৬, পৃষ্ঠা ৫২- ৫৩ / ইনসাবুল আশরাফ, খন্ড ৬, পৃষ্ঠা ৬৫- ৬৬ ।

অতঃপর মুখতার শীমারের কাটা মাথা দেখার পরে তা মোহাম্মাদ ইবনে হানাফিয়ার উদ্দেশ্যে প্রেরণ করে ।

সূত্র - আল আখবারুত তেওয়াল, পৃষ্ঠা ৩০৫ ।

পাঠক , সার সংক্ষেপে এটাই হচ্ছে কুলাঙ্গার এবং জারজ শীমারের ঘটনা ।

লেখা: সাকিল আহমেদ

تبصرہ ارسال

You are replying to: .