হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, ইউরোপের বহু দেশে দুই ডোয্ ভ্যাক্সিন নেওয়ার পরও অনেকেই করোনা ওমিক্রোনে আক্রান্ত হচ্ছে । কেন? কারণ দুই ডোয্ নেওয়ার পরও দেহে পর্যাপ্ত ইমিউনিটি তৈরি হচ্ছে না অথবা খুব অল্প সময়ের জন্য হয়তো ইমিউনিটি তৈরি হয়েই শেষ হয়ে যাচ্ছে ।
আর এই উভয় অবস্থায় বুস্টার ডোয্ কেন ৪র্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম ডোয্ এমনকি কয়েক বছর ব্যাপী ১৪ টি ডোয্ পর্যন্ত ভ্যাক্সিন নিতে হবে! শুধু ভ্যাক্সিনের উপর নির্ভরশীল না হয়ে আরো অন্যান্য কার্যকর পদ্ধতিও কাজে লাগানো উচিত করোনা কন্ট্রোলে ।
এত ঘন ঘন ভ্যাক্সিনেশন যেমন এক দিকে স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হয়ে দেখা দিতে পারে ঠিক তেমনি মুহুর্মুহু ভ্যাক্সিনেশন নি:সন্দেহ অত্যন্ত ব্যয়বহুল (costly ) এবং পৃথিবীর সকল অধিবাসীর কাছে সঠিক ও অল্প সময়ের মধ্যে উৎপাদন করে সাপ্লাই দেওয়া (সরবরাহ করা )ও অত্যন্ত কষ্ট সাধ্য কাজ বা তা হয়তো সম্ভব নয় ।
আর নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্টের প্রাদুর্ভাবের জন্য ইউরোপের স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা ব্যবস্থাই যেন ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে । কেন?
এ ধরণের প্রশ্ন সমূহের সদুত্তর দিতে হবে সংশ্লিষ্ট সকল মহলকে ।
মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান