হুজ্জাতুল ইসলাম মাওলানা মাসুম আলী গাজী (নাজাফ ইরাক)
عَنْ اَبِیْ بَصِیْرٍ قَالَ دَخَلْتُ عَلٰی اُمِّ حَمِیْدَةَ اُعَزِّیْهَا بِاَبِیْ عَبْدِ اللّٰهِ عَلَیْهِ السَّلامُ فَبَکََتْ وَ بَکَیْتُ لِبَکَآئِهَا ثُمَّ قَالَتْ یَا اَبَا مُحَمَّدٍ لَوْ رَاَیْتَ اَبَا عَبْدِ اللّٰهِ عَلَیْهِ السَّلامُ عِنْدَ الْمَوْتِ لَرَاَیْتَ عَجَبًا فَتَحَ عَنَیْهِ ثُمَّ قَالَ اِجْمَعُوْ لِیْ کُلَّ مَنْ بَیْنِیْ وَ بَیْنَه قَرَابَةٌ قَالَتْ فَلَمْ نَتْرُك اَحَداً اِلَّا جَمَعْنَاهُ قَالَتْ فَنَظَرَ اِلَیْهِمْ ثَمَّ قَالَ اِنَّ شَفَاعَتَنَا لاتَنَالُ مُسْتَخِفًّا بِالصَّلٰوةِ
"শেখ সাদুক্ব (রহঃ) বিখ্যাত সাহাবী জনাব আবু বাসির থেকে বর্ণনা করেছেন যে, আমি ইমাম জাফর সাদিক্ব (আঃ)-এর শাহাদাত উপলক্ষ্যে সমবেদনা জানাতে উম্মে হামিদার কাছে যাই। কিন্তু তিনি আমাকে দেখা মাত্রই কাঁদতে আরম্ভ করেন, তাঁকে কাঁদতে দেখে আমিও কাঁদতে লাগলাম। তারপর তিনি বললেন : হে আবু মুহাম্মদ! (আবু বাসির) আপনি যদি ইমাম জাফর সাদিক্ব (আঃ)-কে মৃত্যুর সময় দেখতেন তবে আপনি একটি অদ্ভুত দৃশ্য লক্ষ্য করতেন। ইমাম (আঃ) নিজের চোখ খুললেন এবং বললেন, ওই সমস্ত ব্যক্তিকে একত্রিত কর, যাদের সাথে আমার আত্মীয়তার সম্পর্ক আছে। তাই আমরা তাঁর সকল আত্মীয়-স্বজনকে তাঁর কাছে একত্রিত করলাম। সুতরাং তিনি (আঃ) তাদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করলেন এবং বললেন :
“যে ব্যক্তি নামাযকে হালকা বা গুরুত্বহীন মনে করবে আমাদের শেফায়াত তার পর্যন্ত পৌঁছাবে না।"
ইক্বাবুল আ'মাল পৃষ্ঠা ২৮২...
আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মদ ওয়া আ'লে মুহাম্মদ ওয়া আজ্জিল ফারাজাহুম ওয়াহ শুরনা মাআহুম ওয়াল আন আদুওয়াহুম।