۱۶ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۲۶ شوال ۱۴۴۵ | May 5, 2024
আজান
আজান

হাওজা / রাতলাম জেলায় লাউডস্পিকারের মাধ্যমে আজান দিতে আপত্তি জানিয়েছে হিন্দু সংগঠনের কর্মীরা। এছাড়াও, একটি ভিডিও সামনে এসেছে যাতে এক যুবক বলছেন যে তিনি মসজিদের সামনের ভবনে একটি লাউডস্পিকার লাগিয়েছেন। এখন থেকে যখনই আজান হবে, আমরাও লাউডস্পিকারে উচ্চস্বরে গান বাজাব।

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে সরকারের অবস্থানের বিপরীতে হিজাব নিয়ে প্রতিনিয়ত উত্তেজনা চলছে। অন্যদিকে নামাযের আজান নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা জোরদার হয়েছে।

রাতলাম জেলায় লাউডস্পিকারের মাধ্যমে আজান দিতে আপত্তি জানিয়েছে একটি হিন্দু সংগঠনের কর্মীরা।

এছাড়াও, একটি ভিডিও সামনে এসেছে যাতে এক যুবক বলছেন যে তিনি মসজিদের সামনের ভবনে একটি লাউডস্পিকার লাগিয়েছেন। এখন থেকে যখনই আজান হবে, আমরাও লাউডস্পিকারে উচ্চস্বরে গান বাজাব। ভিডিওটি রাতলাম জেলার রাউতি এলাকার বলা হচ্ছে। ২৯ সেকেন্ডের এই ভিডিওতে যুবক ঘৃণ্য বক্তব্য দিচ্ছেন।

যুবকরা জানান, রাবতী মসজিদে নামাযের আজান নিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করার পরও লাউডস্পিকারের মাধ্যমে নামাজের আজান দেওয়া হচ্ছে। হিন্দু সংগঠনের কর্মীরা বলেন, আমরা এর প্রতিষেধকও খুঁজে পেয়েছি।

আরো বলেন, আমরা মসজিদের সামনের ভবনে লাউডস্পিকার বসিয়েছি।যখনই নামাযের আজান হবে তখনই আমরা লাউডস্পীকারে গানটি বাজাব।

ভিডিওটি আসার পর পুলিশ পৌঁছে যায় রাওটি গ্রামে। পুলিশ মুসলমানদের লাউডস্পিকারের ভলিউম কমাতে বলে। একই সঙ্গে সামনের ভবনে স্থানীয়দের বসানো লাউডস্পিকারগুলোও সরিয়ে ফেলা হয়। একজন সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তার মতে, রাতলাম জেলার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .