۱۸ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۲۸ شوال ۱۴۴۵ | May 7, 2024
আর্থিক দৃষ্টিকোণ থেকে কুরবানী
আর্থিক দৃষ্টিকোণ থেকে কুরবানী

হাওজা / আল্লাহর এই একটি নির্দেশ পালনে একটি দেশ যতটা উপকৃত হয়। তার ধারণা করা যায় না।

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, কোরবানির ঈদে (ঈদুল আযহা) একটি হিসাব অনুযায়ী, গরুর ব্যবসা হয় ৭.৫০ কোটি টাকার বেশি, কসাইরা আয় করে প্রায় ২৩ কোটি টাকা মজুরি হিসেবে, তিন কোটির ও বেশি টাকা পশুখাদ্যর ব্যবসা হয়। ভারতীয় ব্যবসার জগতে, কোরবান ঈদে প্রচুর ব্যবসা হয়।

ফলাফল: গরীবরা মজুরি পায়, কৃষকদের খাদ্য বিক্রি হয়, গ্রামাঞ্চলে পশুর ভাল দাম পায়, যারা গাড়িতে করে পশু নিয়ে আসে তারা কোটি কোটি টাকা উপার্জন করে, তারপর দরিদ্ররা বিনামূল্যে দামি মাংস খেতে পায়। চামড়া বিক্রি হয় কয়েকশ কোটি টাকায়, যারা চামড়া কারখানায় কাজ করেন তারা ভালো চাকরি পান। যে এত টাকা আয় করেছে, যখন সে তার প্রয়োজনে খরচ করে, তখন আবার কত শত শত কোটি টাকার ব্যবসা হয় সে জানে না...

এই কোরবানি শুধু গরীবদের মাংস খাওয়ায় না, সারা বছরই দরিদ্রদের কর্মসংস্থান ও মজুরি প্রদান করে, বিশ্বের যে কোন দেশ যদি ধনীদের ট্যাক্স দিয়ে গরীবদের মধ্যে অর্থ বন্টন শুরু করে, তবুও গরীব এবং দেশটি এত উপকৃত হয়নি। আল্লাহর এই একটি নির্দেশ পালনে একটি দেশ যতটা উপকৃত হয়। তার ধারণা করা যায় না।

অর্থশাস্ত্রের ভাষায়, সম্পদের সঞ্চালনের এমন একটি চক্র শুরু হয় যে হিসাব করতে গিয়ে ইন্দ্রিয় স্তব্ধ হয়ে যায়...

দ্রষ্টব্য: হাওজা নিউজে প্রকাশিত সমস্ত নিবন্ধ লেখকদের ব্যক্তিগত মতামতের উপর ভিত্তি করে। হাওজা নিউজের নীতি লেখকের মতামতের সাথে একমত হওয়া জরুরী নয়।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .