۱۹ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۲۹ شوال ۱۴۴۵ | May 8, 2024
মকসদ-এ-ইমাম হুসাইন (আঃ)
মকসদ-এ-ইমাম হুসাইন (আঃ)

হাওজা / আজ ১৪৪৪ হিজরীর ১০-ই মহররম, আজ মহাশোকের দিন ৷ আমরা বিশ্বব্যাপী সকল মানুষ জ্ঞাত আছি আজকের দিনে সন ৬১ হিজরির কারবালায় ইমাম হুসাইন (আঃ)সহ ৭২জনকে নির্মমভাবে শহীদ হয়েছেন ৷

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, আজ ১৪৪৪ হিজরীর ১০-ই মহররম, আজ মহাশোকের দিন ৷ আমরা বিশ্বব্যাপী সকল মানুষ জ্ঞাত আছি আজকের দিনে সন ৬১ হিজরির কারবালায় ইমাম হুসাইন (আঃ)সহ ৭২জনকে নির্মমভাবে শহীদ হয়েছেন ৷

তাই এদিন মানবিকতার দরবারে মহাশোকের দিন ৷

বিশ্বব্যাপী এখন সকল মানুষের মুখে প্রশ্ন উঠছে . .......

..কেন ইমাম হুসাইন (আঃ) কারবালায় গিয়েছিলেন ??

উপরের এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের জবাবও মানুষ গবেষণা করে পেয়ে গেছেন যে, *ইমাম হুসাইন (আঃ) কারবালায় শিশু,নারী, পরিবার নিয়ে যুদ্ধ করতে যান নি, বরং এখন মানুষ আরো গবেষণা শুরু করে দিয়েছেন, সবাই গবেষণা বুঝতে পারছেন ....

(১) তাঁর মা ফাতিমা (আঃ) মাত্র ১৮ বছর বয়সে দুনিয়া ছেড়েছেন ..কিন্তু কেন ?? — এই কেন'র উত্তর খুঁজতে খুঁজতে মানুষ বুঝে গেছেন তাঁর আম্মা মা ফাতিমা (আঃ)কে নির্মমভাবে শহীদ করা হয়েছে ৷

আর এটাও সবাই বুঝতে সক্ষম হয়েছেন যে, ইমাম হুসাইন (আঃ) কারবালার যাবার উদ্দেশ্যের মধ্যে অন্যতম আর একটি উদ্দেশ্য হলোঃ তাঁর মায়ের মজলুমিয়াত গোপন রয়ে গেছে ৷ যারা তাঁর মায়ের উপরে জুলুম করেছে, তাদের পরিচয় গোপন রয়েগেছে ৷ মানুষ ভুল করে জালেমকেই ফেরেস্তা সমতুল্য ভাবতে শুরু করেছে ৷

সেই গোপন বিষয়টি ইমাম হুসাইন (আঃ) বিশ্বব্যাপী কিয়ামত পর্যন্ত উম্মোচণ করেছেন ৷ — এটাও মকসদে ইমাম হুসাইন (আঃ) .....তাই আমাদের সম্মানিথ মার্জাগণ আইয়ামে ফাতেমিয়ার স্মরণে শোকপালন শুরু করে দিয়েছেন ৷

কিন্তু আর একটি মহাশোকের দিন বাকি রয়েগেছে, আর সেটা হলোঃ "কিছু লোক নবীপাককে লেখার উপকরণ দেন নি, বরং তাঁকেই পাগল বলে আখ্যা দিয়েছেন ৷"

সেই দিনটি ২৮-শে সফরের আগের বৃহস্পতিবার ৷ এই বৃহস্পতিবারকে লক্ষ্য রেখে বিখ্যাত সাহাবী নবীপাকের চাচাতো ভাই ইবনে আব্বাস শোকপালন করতেন ৷

ইনশাল্লাহ আমরাও এইদিনটি লক্ষ্য রেখে এইদিনকে বিশ্বব্যাপী মহাশোকের দিন হিসাবে পালন করবো ৷ কারন এটাও মকসদে ইমাম হুসাইন (আঃ) ৷

تبصرہ ارسال

You are replying to: .