۱ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۱۱ شوال ۱۴۴۵ | Apr 20, 2024
মাওলানা মাসুম আলী গাজী নাজাফী
মাওলানা মাসুম আলী গাজী নাজাফী

হাওজা / আমার পিতা ইমাম মুহাম্মদ বাক্বির (আঃ) আমাকে বলেন : হে জাফর! আমার সম্পদের মধ্যে থেকে কিছু অংশ নওহা খানদের জন্য উৎসর্গ কর, যাতে মানুষ হজ্জের সময় মেনার ময়দানে দশ বছর যাবৎ শোক পালন করতে পারে।

হুজ্জাতুল ইসলাম মাওলানা মাসুম আলী গাজী নাজাফী

قَالَ الصَّادِقُ : قَالَ لِیْ اَبِیْ : یٰا جَعْفَرُ! اَوْقِفْ لِیْ مِنْ مٰالِیْ کَذَا وَکَذَا النَّوٰادِبَ تَنْدُبُنِیْ عَشْرَ سِنِیْنَ بِمِنٰی اَیَّامَ مِنٰی

ইমাম জাফর সাদিক্ব বলেছেন :

"আমার পিতা ইমাম মুহাম্মদ বাক্বির (আঃ) আমাকে বলেন : হে জাফর! আমার সম্পদের মধ্যে থেকে কিছু অংশ নওহা খানদের জন্য উৎসর্গ কর, যাতে মানুষ হজ্জের সময় মেনার ময়দানে দশ বছর যাবৎ শোক পালন করতে পারে।"

উল্লেখিত হাদীস অনুসারে, আপনি যদি শোকের জন্য ব্যয় করতে চান, তাহলে দ্বিধান্বিত করবেন না। তাই সর্বপ্রথম ইমাম (আঃ) নিজেই আযাদারী ও নওহা খানদের জন্য কিছু অর্থ উৎসর্গ করে বলেছেন যে, ইমাম হোসায়েন (আঃ)-এর স্মরণে অর্থ ব্যয় করতে আপনি কৃপণতা করবেন না। কেননা আযাদারী হল এবাদত এবং এবাদতে কৃপণতা করা যায় না। আর এবাদতের উপর ব্যয় করলে মূল্যবান পুরস্কার পাওয়া যায়। আর এই সম্পদ কিয়ামতের দিন অবশ্যই কাজে আসবে।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .