হুজ্জাতুল ইসলাম মাওলানা মাসুম আলী গাজী নাজাফী
قَالَ الصَّادِقُ عَلَیْهِ السَّلاٰمُ : یٰا دِعْبَلُ! اُحِبُّ اَنْ تَنْشِدَنِی شِعْراً فَاِنَّ ھٰذِہِ الْاَیَّامَ اَیَّامُ حُزْنِ کَانَتْ عَلَیْنَا اَھْلَ الْبَیْتِ عَلَیْھِمُ السَّلاٰمُ
ইমাম জাফর সাদিক্ব (আঃ) দে'বল নামক কবিকে বললেন : হে দে'বল! আমি ইমাম হোসায়েন (আঃ)-এর শোকগাঁথা পছন্দ করি। কারণ এই দিনগুলো আমরা আহলেবায়েত এর জন্য খুবই শোক ও বেদনার দিন।"
আহলেবায়েত (আঃ)-এর প্রশংসায় কবিতা আবৃত্তি করার উপর অনেক জোর দেওয়া হয়েছে এবং আবৃত্তি কারী বা গায়কের অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কিন্তু স্মরণ রাখা উচিত! আযাদারী হোক বা মাতমদারী, গদ্য হোক বা পদ্য, গানের স্টাইলে আবৃত্তি করবেন না কারণ গান হারাম। কখনও কখনও গানের কন্ঠস্বরে
নওহা পাঠ করা হয়, যা ইসলামে জায়েয নয়। এমনকি গানের কন্ঠস্বরে কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করাও হারাম। তবে কিছু মধুর কন্ঠের মানুষ আছেন, যারা এটি আবৃত্তি করে কিন্তু তা গানের কন্ঠস্বর নয়, তাই এই লোকেরা ব্যতিক্রম।