۲۸ فروردین ۱۴۰۳ |۷ شوال ۱۴۴۵ | Apr 16, 2024
মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান
মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান

হাওজা / পুরো রজব মাসে ১০০০ বার বলা ( পড়া ): أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ ذَا الْجَلَالِ وَ الْإِکْرَامِ مِنْ جَمِیْعِ الذُّنُوْبِ وَ الْاٰثَامِ

সংগ্রহ ও অনুবাদ : মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, আমি মহান ও দয়ালু আল্লাহর কাছে সকল পাপ ও অন্যায় থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করছি ।

আরেকটি আমল : সাইয়েদ ইকবাল নামক গ্রন্থে হযরত রাসূলুল্লাহ (সা) থেকে রজব মাসে সূরা -ই ইখলাস ১০০০০ বার অথবা ১০০০বার অথবা ১০০ বার পড়ার অনেক ফযীলত বর্ণনা করেছেন এবং তিনি ( সাইয়েদ) বর্ণনা করেছেন যে যে ব্যক্তি রজব মাসে জুমার দিনে ১০০ বার সূরা -ই ইখলাস পড়বে তার জন্য কিয়ামত দিবসে এমন এক নূর ( আলো ) হবে যা তাকে বেহেশতের দিকে নিয়ে যাবে।

সূত্র : মাফাতীহুল জিনান , পৃ : ২৫১-২৫২

সাইয়েদ রিওয়ায়ত করেছেন হযরত রাসূলুল্লাহ (সা) থেকে যে যে ব্যক্তি রজব মাসে জুমার দিবসে ( শুক্রবার) যোহর ও আসরের নামাযের মাঝখানে ৪ রাকাত নামায আদায় করবে এভাবে যে সে প্রতি রাকাতে একবার সূরা -ই ফাতিহা , ৭ বার আয়াতুল কুরসি ৫ বার সূরা -ই ইখলাস এবং ১০ বার আস্তাঘ্ফিরুল্লাহাল্লাযী লা ইলাহা ইল্লা হুওয়া ওয়াল আস'আলুহুত্ তাওবাহ্ [ আমি মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি যিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই এবং তাঁর কাছে আমি তওবা চাচ্ছি ( প্রার্থনা করছি ) ] পড়বে যেদিন সে এ নামায আদায় করেছে সেদিন থেকে যে দিন সে মৃত্যু বরণ করবে সে দিন পর্যন্ত প্রতি দিন তাকে ১০০০ পূণ্য দেওয়ার জন্য মহান আল্লাহ লিখে দেবেন ( নির্ধারণ করবেন ) এবং ঐ নামাযে যে আয়াত সমূহ সে পড়েছে সেগুলোর প্রতিটির বিনিময়ে বেহেশতে লাল ইয়াকূত নির্মিত একটি শহর ও প্রতিটি হরফের বিনিময়ে শ্বেত মুক্তা নির্মিত একটি প্রাসাদ তাকে প্রদান করবেন , তাকে সুনয়না হূরদের সাথে বিবাহ দেবেন এবং কোনো ক্রোধ ছাড়াই তিনি তার (ঐ ব্যক্তি) প্রতি সন্তুষ্ট থাকবেন এবং তাকে ( ঐ ব্যক্তি ) ইবাদতকারীদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং সৌভাগ্য ও মাগফেরাতের মাধ্যমে তাকে তার অন্তিম পরিণতি দান করবেন মহান আল্লাহ পাক । ( হাদীস )

সূত্র: মাফাতীহুল জিনান, পৃ : ২৫১

تبصرہ ارسال

You are replying to: .