۲۶ شهریور ۱۴۰۳ |۱۲ ربیع‌الاول ۱۴۴۶ | Sep 16, 2024
হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়া মুসলিমীন মেহদী মেহদাবীপুর
কারবালার ৭২ শহীদের শোক অনুষ্ঠানে হুজ্জাতুল ইসলাম মেহদী মেহদাবীপুরের উপস্থিতি।

হাওজা / ভারতের পশ্চিমবঙ্গে প্রতি বছর ১লা মহররম থেকে ৭ই রবি-উল-আউয়াল পর্যন্ত ইমাম হোসাইন (আ.)-এর শাহাদাত পালিত হয়। পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার নারিকেলবেড়িয়া কারবালায় কারবালার ৭২ শহীদের শোক অনুষ্ঠানে অংশ নেন হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়া মুসলিমীন মেহদী মেহদাবীপুর।

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার নারিকলবেড়িয়া কারবালায় কারবালার ৭২ শহীদের শোক অনুষ্ঠানে অংশ নেন হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়া মুসলিমীন মেহদী মেহদাবীপুর।

শোক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহনকারী কয়েকজন বলেন, সেদিন তারা বেঁচে থাকলে ইমাম হোসাইন (আ.)-এর জন্য যুদ্ধ করে শহীদ হতেন। কারণ ইমাম হোসাইন (আ.) শুধুমাত্র আল্লাহ ও ইসলামের জন্য যুদ্ধ করেছিলেন।

তিনি নবী মুহাম্মদের (সা.) পথ অনুসরণ করে অত্যাচারীদের বিরুদ্ধে লড়াই করে নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। ইসলাম ধর্মকে রক্ষা করার জন্য তিনি তার জীবন উৎসর্গ করেছেন। তাঁর শাহাদাতের কারণেই প্রকৃত ইসলাম আজ জীবিত।

ইমাম হোসাইন (আ.) শিখিয়েছেন মুসলমানরা কখনো মৃত্যুকে ভয় করে না, নিপীড়নের বিরুদ্ধে মৃত্যুবরণ করতে কখনো দ্বিধা করে না।

ইমাম হোসাইন (আ.)-এর শাহাদাত উপলক্ষে প্রতি বছর ১লা মহরম থেকে ৭ই রবি আউয়াল পর্যন্ত ভারতের পশ্চিমবঙ্গে শোক অনুষ্ঠান পালিত হয়। এই উপলক্ষে ১০ মহরম ভারতে একটি সরকারি ছুটির দিন।

পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার নারিকলবাড়িয়া কারবালায় কারবালার ৭২ শহীদের শোক অনুষ্ঠানে যোগ দেন ইসলামী বিপ্লবী নেতার প্রতিনিধি হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল-মুসলিমীন মেহেদী মাহদাবীপুর।

উক্ত অনুষ্ঠানে তিনি ফারসি ভাষায় মজলিস পড়েন এবং এই মজলিসটি বাংলা ভাষায় অনুবাদ করেন মাওলানা জয়নুল আবিদীন সাহেব।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .