۲۱ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۲ ذیقعدهٔ ۱۴۴۵ | May 10, 2024
রিপোর্ট: মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান  হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, যুরার ( যুক্তরাজ্য ব্রিটেন ) ৬০% ছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন হামলা ও আক্রমণের শিকার হয়েছে ! তাহলে যুরা অর্থাৎ ব্রিটেনের বিশ্ববিদ
যুরার ( যুক্তরাজ্য ব্রিটেন ) ৬০% ছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন হামলা ও আক্রমণের শিকার হয়েছে !

হাওজা / যুরার ( যুক্তরাজ্য ব্রিটেন ) ৬০% ছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন হামলা ও আক্রমণের শিকার হয়েছে ! তাহলে যুরা অর্থাৎ ব্রিটেনের বিশ্ববিদ্যালয় সমূহ দেশটির সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ হওয়ার পাশাপাশি যৌন ও নারী নির্যাতন কেন্দ্রও বটে।

রিপোর্ট: মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, পিশাচ , নোংরা , অসভ্য খবীস লম্পট কুরুচিপূর্ণ পাশ্চাত্য : নারী মূত্র থেকে তৈরি করছে সুস্বাদু পাউরুটি প্যারিসের বিখ্যাত এক বেকারীতে এবং ঐ পাউরুটি নাকি জনপ্রিয়তা লাভ করছে পিশাচ খবীস অসভ্য কুরুচিপূর্ণ ফরাসীদের কাছে !!

* লুইসি র‍্যাগুয়েত জানান, মানুষের শরীরের বর্জ্য নিয়ে যে ঘৃণা রয়েছে সেটি ভাঙতে চান তিনি । সেই কারণে সুস্বাদু পাউরুটি তৈরিতে মহিলাদের মূত্র ব্যবহার করা শুরু করেছেন তিনি।

* খবীস লুচ্চা ইতর বদমাইশ লুইসি র্্যাগুয়েতের মতে : নারীদের মূত্র নাকি দারুণ এক ফার্টিলাইজার। এটাকে ফুড সাইকেল হিসেবে ব্যবহার করা উচিত !!!

* ফ্রান্সের জনপ্রিয় খাদ্য প্রস্তুতকারক সংস্থা গোল্ডিলকস ব্রেড এই পাউরুটি বানাচ্ছে।

* খবরে প্রকাশ : সুস্বাদু এবং স্বাস্থ্যকর হওয়ায় নাকি এই পাউরুটিটি ফ্রান্সে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে ।

পিশাচ খবীস ইতর বদমাইশ সাক্ষাৎ শয়তান র‍্যাগুয়েত বলেন, মানুষের কাছে মূত্রকে ঘৃণ্য তরল । তাই এই বদমাইশ পিশাচ খবীসটা চাচ্ছে যে মানুষের ঘেন্না পিত্তি সব দূর হয়ে যত ধরনের অখাদ্য কুখাদ্য যেমন : পেশাব - পায়খানা, বিষ্ঠা , মল ইত্যাদি সব কিছু খাক্ । মানুষ সর্বভুক হয়ে যাক্ । কুরুচি সব রুচি ও সুরুচিতে পরিণত হোক্ মানুষের কাছে।

এই বাঁদর হতচ্ছাড়া পিশাচ খবীস র্্যাগুয়েতের মতে : নারী মূত্র নাকি একটা সোনার খনি ! কারণ ,

মূত্রে থাকে নাইট্রোজেন, পটাসিয়াম এবং আরও প্রয়োজনীয় খাদ্যগুণ যুক্ত জিনিস থাকে যা উদ্ভিদরা খাবার তৈরির সময় মাটি থেকে পায়।

--- নিউ ইয়র্ক পোস্ট। (নারী মূত্র)

র্্যাগুয়েতের মতো এই সব তথাকথিত বিজ্ঞান মনস্ক পশ্চিমা পিশাচ ইতর বদমাইশ খবীসের ভ্রান্ত ধারণা হল যে যে কোনো জিনিস তা ধর্ম ও রুচিবোধ বিশেষ করে ইসলামের দৃষ্টিতে যতই অপবিত্র ও নোংরা হোক না কেন তাতে যদি কিছু পটাসিয়াম , ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ইত্যাদি খনিজ , ভিটামিন, প্রোটিন এবং কিছু উপকারী পদার্থ থাকে ব্যস তাহলেই তা খাওয়া ও পান ( intake ) করা যাবে । এ সব তথাকথিত বিজ্ঞানমনস্ক খবীস পিশাচ আর কয়েক দিন পরে মানুষকে গু , বিষ্ঠা , মল ও পায়খানা , রক্ত বিশেষ করে নারীদের ঋতু স্রাব এবং পুরুষদের সিমেন থেকে সুস্বাদু পুষ্টিকর স্বাস্থ্যকর খাবার ও পানীয় বানিয়ে খাওয়াবে এ যুক্তি দেখিয়ে যে মানুষ ও প্রাণীর সিমেন , রক্ত , গু মলেও মূত্রের মতো বহুত উপকারী ভিটামিন , মিনারেল ও উপকারী পুষ্টিকর উপাদান যেমন: প্রোটিন ইত্যাদি আছে। ইতিমধ্যে ব্রিটেন ও ইইউতে বিভিন্ন ধরনের পোকা প্রোটিনের উৎকৃষ্ট ও সমৃদ্ধ আঁধার ও সোর্স হিসেবে শিশুদের খাওয়ানো শুরু করে দিয়েছে অবশ্য পরীক্ষা মূলক ভাবে । আবার কোনো কোনো পশ্চিমা দেশে নরমাংস ভোজনের ( ক্যানাবোলিজম cannabolism ) প্রস্তাবও দেওয়া হচ্ছে এ কারণ দেখিয়ে যে নরমাংস নাকি অতিশয় সুস্বাদু এবং স্বভাবতঃই তা প্রোটিন ও অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদানের আঁধার ও সোর্স !!!

এই পশ্চিমারা মূত্র, রক্ত ও শুক্র ( সিমেন ) পায়ী , মল - বিষ্ঠা , পোকামাকড় খেকো ও নরভোজী পিশাচ খবীসেই পরিণত হয়ে গেছে এবং রক্তচোষা ভ্যাম্পায়ার ড্রাকুলা এখন সিনেমার রূপালী পর্দায় নয় বরং কার্যত: বাস্তবে রূপ পরিগ্রহ করেছে পাশ্চাত্যে । পাশ্চাত্যের তথাকথিত বিজ্ঞান মনস্ক বস্তুবাদী ভোগবাদী নাস্তিক্যবাদী কুফুরী - শিরকী মতবাদ, সভ্যতা ও সংস্কৃতি আসলে একটা রক্তচোষা ভ্যাম্পায়ার ড্রাকুলা পিশাচ খবীস শয়তানী সংস্কৃতি ও সভ্যতায় ( আসলে অসভ্যতা ) পরিণত হয়েছে যেখানে লাজ , লজ্জা , শরম , হায়া , শালীনতা , শুচিতা, পবিত্রতা , হালাল - হারামের কোনো বালাই নেই। অবাধ বিকৃত কুরুচিপূর্ণ যৌনতা ও যৌন উম্মাদনা , যিনা - ব্যভিচার এবং তীব্র ভোগবাদে সয়লাব বস্তুবাদী পাশ্চাত্য। এর ফলে পাশ্চাত্য অর্থাৎ পশ্চিমা সমাজ ও দেশগুলোয় হারামযাদা জারজ বাস্টার্ড ( অবৈধ সন্তান )দের সংখ্যা বাড়ছে এবং বহু পশ্চিমা দেশে জারজদের সংখ্যা হালালযাদা ( বৈধ সন্তান )দের চেয়ে বেশি। তাই অল্প কয়েক দশকের মধ্যে সকল পশ্চিমা দেশের জনসংখ্যার সংখ্যা গরিষ্ঠ অংশ হারামযাদায় পরিণত হবে। অবাধ অবৈধ যৌনাচার যিনা ও ব্যভিচারের পাশাপাশি ধর্ষণ ও নারীদের ওপর এমনকি শিশু মেয়েদের ওপর যৌন অত্যাচার , নির্যাতন , নিপীড়ন , আঘাত ও আক্রমণ হু হু করে বাড়ছেই লাগামহীন ভাবে। যেমন: যুরার ( যুক্তরাজ্য ) ৬০ % ছাত্রী সে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় যৌন হামলা , আক্রমণ ও আঘাতের শিকার হচ্ছে ! যুরার (ব্রিটেন )সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি নারী বা ছাত্রীদের যৌন নিরাপত্তা না থাকে তাহলে ঐ হতচ্ছাড়া বজ্জাত খবীস পিশাচ বদমাইশ দেশটির বাকি জায়গায় নারীদের

যৌন নিরাপত্তা কেমন হবে ? যুরার ( ব্রিটেন) বিশ্ববিদ্যালয় সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ হওয়ার পাশাপাশি নারী নিগ্রহ, নির্যাতন , নিপীড়ন , উৎপীড়ন , ধর্ষণ , আঘাত ও অত্যাচারের কেন্দ্রেও পরিণত হয়েছে। যুরায় ( ব্রিটেন ) নারীর বিদ্যার্জন এবং যৌন লাঞ্ছনা ও নির্যাতন পাশাপাশি চলছে যা সত্যিই বিশ্বের সর্ববৃহৎ আশ্চর্য বলতেই হবে এবং এজন্য যুরাকে ( যুক্তরাজ্য ) কি বাহবা দেওয়া উচিত ?!!! ধর্ষণে শীর্ষ দশে যুক্তরাষ্ট্র - কানাডা - ব্রিটেন ও ভারত ( দেখুন যুগান্তর ২৬- ১০ - ২০১৬ ) । দক্ষিণ আফ্রিকা , মাযুরা ( যুক্তরাষ্ট্র ) , সুইডেন ,

, যুরা (ব্রিটেন ) , ভারত , কানাডা নিউজিল্যান্ডে, অস্ট্রেলিয়া , ডেনমার্ক ও ফিনল্যান্ড ধর্ষণে বিশ্বে শীর্ষ দশ দেশ। এ থেকে স্পষ্ট লক্ষ্যনীয় যে বিশ্বের পাঁচ অ্যাংলোফোনিয়ান ( ইংরেজি ভাষাভাষী) দেশ ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য , কানাডা , অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড ) ধর্ষণে বিশ্বে শীর্ষ দশে রয়েছে এবং ইংরেজি ভাষা সংস্কৃতি চরমভাবে ধর্ষকামী । আর দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারতও ইংরেজি ভাষা সংস্কৃতি দিয়ে অত্যন্ত প্রভাবিত। সেই সাথে ডেনমার্ক , সুইডেন ও ফিনল্যান্ডও ইংরেজি ভাষা সংস্কৃতি দিয়ে চরম ভাবে প্রভাবিত। তাই প্রকারান্তরে বলা যায় ও প্রমাণিত হয় যে ইংরেজি ভাষা সংস্কৃতির এ দশ দেশ চরম পর্যায়ের ধর্ষকামী ও ধর্ষণে বিশ্বে শীর্ষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ দশ দেশ । এখান থেকে বোঝা যায় যে বাংলা ও ভারত বর্ষে যুরা বা ব্রিটিশ শাসনের সূচনালগ্নে ভারতবর্ষের মুসলিম আলেম সমাজ কেন ইংরেজি ভাষা , সাহিত্য ও সংস্কৃতি বর্জনের ফতোয়া দিয়েছিলেন !! এই ইংরেজি ভাষা সংস্কৃতির রন্ধ্রে রন্ধ্রে রয়েছে চরম , বিকৃত ও পৈশাচিক বস্তুবাদিতা , অসভ্যতা , বর্বরতা , বিচ্যুতি , উম্মাদনাকর ধর্ষকামিতা ও উগ্র যৌনতা । অন্য সকল ইউরোপীয় ভাষা সংস্কৃতির অবস্থাও তথৈবচ - এই উন্নিশ আর বিশ । তাই এ ভাষা সংস্কৃতি কবলিত জাতি ও দেশ ধর্ষণে বিশ্বে শীর্ষ দশ না হলে কোন্ দেশ হবে তাহলে ?

যাহোক। আর সেই সাথে সম্পদের ইসরাফ ও তাবযীরের ( অপব্যয় ও অপচয়) আঁধার ও উৎস্যও হচ্ছে এই পাশ্চাত্য তাদের বস্তুবাদ ও লাগামহীন ভোগবাদের কারণে। পাশ্চাত্যে এবং পাশ্চাত্যের অনুগামী প্রাচ্যে ( ভারত , চীন , জাপান , দক্ষিণ কোরিয়া , তাইওয়ান , হংকং , সিঙ্গাপুর ইত্যাদি ) মাত্রাতিরিক্ত লাগামহীন শিল্প ও কৃষিজাত পণ্য সামগ্রীর উৎপাদন ( লাগামহীন শিল্পায়ন ও কৃষির অনিয়ন্ত্রিত সম্প্রসারণ) পৃথিবীর প্রকৃতি ও পরিবেশ এবং বায়ু মণ্ডলকে তীব্র ও মারাত্মক ভাবে দুষিত , উত্তপ্ত ও উষ্ণ করে দিয়েছে এবং দিচ্ছে যা ২০ লক্ষ বছরের মধ্যে অতি বিরল ও অভূতপূর্ব। আর এ প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকলে ধরণীর বুক থেকে আগামী ১০০০ বা একশো বা মাত্র ২০ - ২৫ বছরের মধ্যেই মানব জাতির চির বিলুপ্তি হয়ে যেতে পারে !

ফ্রান্সের নারী মূত্র দিয়ে পাউরুটি বানানো হচ্ছে ২০২০ সাল থেকে। হয়তো তা ফ্রান্স ছাড়িয়ে আরও অন্যান্য ইউরোপীয় দেশে বিস্তার লাভ করতে পারে।

তবে আশংকার বিষয় হচ্ছে যে পশ্চিমারা অদূর ভবিষ্যতে তাদের এ সব উদ্ভট অসভ্যতা ও অসভ্যপনা এলজিবিলিটি + + + + ....+ n - এর মতো আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশের মুসলিম অমুসলিম দেশ গুলোর ওপর জোর করে চাপিয়ে দিতে পারে এ সব দেশে বিদ্যমান পাশ্চাত্যপন্থী এজেন্ট ও চরদের মাধ্যমে । সমকামিতার বৈধতার স্বীকৃতি না দেওয়ার অপরাধে পশ্চিমারা উগান্ডার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল কয়েক বছর আগে। স্মর্তব্য যে উগান্ডা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ নয় । তাই মুসলিম দেশগুলোয় ঐ সব পাশ্চাত্য পন্থী যারা নারী মূত্র দিয়ে পাউরুটি বা খাবার তৈরি , বিপনন ও ভক্ষণ করতে চাইবে তাদের অনুমতি দেওয়া না হলে , মানবাধিকার লঙ্ঘনের অপরাধে ঐ সব দেশের ওপর পশ্চিমারা বিশেষ করে মাযুরা ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ) ও ইইউ তাহরীমের ( নিষেধাজ্ঞা ) পেরেক ঠুকে দিতে পারে এমনকি ইরাক , আফগানিস্তান, লিবিয়া , ইয়ামান ও সোমালিয়ায় মাযুরার ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) নেতৃত্বে পশ্চিমারা যেমন সামরিক হামলা ও আগ্রাসন চালিয়েছে ঠিক তেমনি এ সব দেশ পশ্চিমাদের হামলা ও আগ্রাসনের শিকার হতেও পারে !

পিশাচ, খবীস , ইতর , বদমাইশ , অসভ্য রক্ত খেকো ভ্যাম্পায়ার ড্রাকুলা সদৃশ পাশ্চাত্য তাদের অসভ্যতা ও অপসংস্কৃতি অন্যদের ওপর চাপিয়ে থাকে। এটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় বিপদ ও সবচাইতে বিপজ্জনক বিষয় । কারণ পশ্চিমারা বিশেষ করে ডেমোক্রেসি , লিবারেলিজম , ধনতন্ত্র , বাক্ - ফাক্ স্বাধীনতা , মানবাধিকার , নারী অধিকার ইত্যাদি হরেক রকমের ইজম ফিজম জোর - জবরদস্তি ও যুদ্ধ করে মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ মেরে খতম করে বিভিন্ন দেশের ওপর চাপিয়ে দেয় ।

আর পাশ্চাত্য বিশেষ করে মাযুরা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) , যুরা ( যুক্তরাজ্য) , ফ্রান্সের প্রত্যক্ষ সর্বাত্মক সমর্থন , সাহায্য ও সহযোগিতায় গাযায় ইসরাইল কর্তৃক ৩২০০০ এর অধিক মানুষ যাদের ৭০ % এর অধিক শিশু ও নারী তাদের হত্যা এবং ৭৫ হাজারের অধিককে আহত এবং সব ধরনের যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন ইত্যাদি হচ্ছে পাশ্চাত্যের ভয়ঙ্কর কুৎসিত, অমানবিক , লোমহর্ষক রক্তপিপাসু রক্তচোষা ভ্যাম্পায়ার ড্রাকুলা চরিত্র ও চেহারার পরিচায়ক । যারা পাশ্চাত্য পন্থী , পাশ্চাত্যের প্রশস্তি ও প্রশংসায় পঞ্চমুখ এবং পাশ্চাত্যের গুণকীর্তন গাইতে ব্যস্ত ওরাও পাশ্চাত্যের সকল অপরাধযজ্ঞে এক সমান শরীক , ভাগী ও অংশীদার এবং মৃত্যুর পরে পরকালে পশ্চিমাদের সাথেই তাদের হাশর ও নশর ( উত্থান ) হবে এবং পশ্চিমারা যেখানে যাবে ও স্থিত হবে পরকালে ঠিক সেখানেই তারাও যাবে ও স্থিত হবে ।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .