۲۰ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۱ ذیقعدهٔ ۱۴۴۵ | May 9, 2024
ইমাম আলী (আ:) ইমাম হাসানকে (আ:) স্বাস্থ্য বিষয়ক বিধি নির্দেশ প্রদান
ইমাম আলী (আ:) ইমাম হাসানকে (আ:) স্বাস্থ্য বিষয়ক বিধি নির্দেশ প্রদান

হাওজা / ইমাম আলী (আ:) ইমাম হাসান মুজতবাকে (আ:) স্বাস্থ্য বিষয়ক বিধি নির্দেশ প্রদান কালে বলেছিলেন।

অনুবাদ : মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, ইমাম আলী (আ:) ইমাম হাসান মুজতবাকে (আ:) স্বাস্থ্য বিষয়ক বিধি নির্দেশ প্রদান কালে বলেছিলেন :

হে বৎস্য ! আমি কি তোমাকে এমন চার বৈশিষ্ট্য ও গুণ সম্পর্কে বলব না যা দিয়ে তুমি চিকিৎসা ও চিকিৎসকের মুখাপেক্ষী হবে না ?

অত:পর তিনি ( ইমাম হাসান (আ:) বললেন : জী হ্যাঁ , হে আমীরুল মুমিনিন !

يَا بُنَيَّ أَلَا أُعَلِّمُكَ أَرْبَعَ خِصَالٍ تَسْتَغْنِي بِهَا عَنِ الطِّبِّ

فَقَالَ : بَلَى يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ

তিনি ( হযরত আলী (আ:) বললেন :

১. ক্ষুধার্ত না হয়ে তুমি খাবার খেতে বসবে না এবং ২. ক্ষুধা ও খাবার খাওয়ার ইচ্ছা থাকাবস্থায় তুমি খাবার খাওয়া থেকে উঠে যাবে , ৩. খুব ভালো ভাবে খাবার চিবিয়ে খাবে এবং ৪. যখন তুমি ঘুমাতে যাবে ঠিক তখন প্রকৃতির প্রয়োজন সেরে নিবে ( পেশাব পায়খানা করে নেবে ) । যদি তুমি এগুলো মেনে চল তাহলে তুমি চিকিৎসকের শরণাপন্ন ও মুখাপেক্ষী হবে না ।

قَالَ ذ لَا تَجْلِسْ عَلَى الطَّعَامِ إِلَّا وَ أَنْتَ جَائِعٌ وَ لَا تَقُمْ عَنِ الطَّعَامِ إِلَّا وَ أَنْتَ تَشْتَهِيهِ وَ جَوِّدِ الْمَضْغَ وَ إِذَا نِمْتَ فَاعْرِضْ نَفْسَكَ عَلَى الْخَلَاءِ فَإِذَا اسْتَعْمَلْتَ هَذَا اسْتَغْنَيْتَ عَنِ الطِّب‏»

(সূত্র : খিসাল , পৃ : ২২৯)

تبصرہ ارسال

You are replying to: .