۲۳ آذر ۱۴۰۳ |۱۱ جمادی‌الثانی ۱۴۴۶ | Dec 13, 2024
গাজা ও রাফাহ অঞ্চলে ইহুদিবাদী বোমা হামলায় বিশ্ব হতবাক, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র নির্লজ্জভাবে সমর্থন করে যাচ্ছে।
গাজা ও রাফাহ অঞ্চলে ইহুদিবাদী বোমা হামলায় বিশ্ব হতবাক, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র নির্লজ্জভাবে সমর্থন করে যাচ্ছে।

হাওজা / গাজা ও রাফাহ অঞ্চলে ইহুদিবাদী বোমা হামলায় বিশ্ব হতবাক, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র নির্লজ্জভাবে সমর্থন করে যাচ্ছে।

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, গত দুইদিনে গাজার ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা রাফাতে ইহুদিবাদী সন্ত্রাসীদের নির্বিচার ও হিংস্র বোমাবর্ষণ সারা বিশ্বকে নাড়া দিয়েছে এবং দখলদার ইহুদিবাদী সরকারের সমর্থকদের প্রতিক্রিয়া জানাতে বাধ্য করেছে।

রাফাহতে সাম্প্রতিক বোমা হামলার প্রতিক্রিয়ায় ব্রিটিশ পররাষ্ট্র সচিব ডেভিড ক্যামেরন বলেছেন যে এই হামলা বেদনাদায়ক চিত্র তৈরি করেছে এবং ইসরাইলি সেনাবাহিনীকে এ বিষয়ে অবিলম্বে এবং স্বচ্ছ তদন্ত করা উচিত।

অন্যদিকে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা মুখপাত্র জন কিরবি এমনটাই দাবি করেছেন তার দেশ সাধারণ ফিলিস্তিনি নাগরিকদের দুঃখজনক পরিস্থিতির প্রতি অন্ধ দৃষ্টি রাখবে না, তবে অন্যদিকে, তিনি আরও বলেছেন যে রাফাতে ইসরাইলের আক্রমণ আমেরিকান রেড লাইন অতিক্রম করেনি।

এদিকে, সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইহুদিবাদী গোষ্ঠীর রাফাহ শহরে বোমা হামলার তীব্র নিন্দা করেছে এবং ফিলিস্তিনিদের গণহত্যা বন্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দায়িত্বের ওপর জোর দিয়েছে।

জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়োকো কামিকাওয়াও গাজার ভয়াবহ মানবিক পরিস্থিতি এবং রাফাতে বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের ওপর ইহুদিবাদী হামলায় নারী ও শিশুদের শহীদ হওয়ার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

ফরাসি পার্লামেন্ট থেকে আরও খবর পাওয়া গেছে যে সেখানে বৈঠক চলাকালীন একজন বামপন্থী সংসদ সদস্য ফিলিস্তিনি পতাকা তুলে গাজার পরিস্থিতির তীব্র প্রতিবাদ জানান।

উল্লেখ্য যে, রবিবার রাতে ইহুদিবাদী সন্ত্রাসীরা রাফাতে ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের অস্থায়ী শিবিরে বোমা হামলা চালায়, যার ফলে সেখানকার তাঁবুতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে, যার ফলে শতাধিক মানুষ শহীদ ও আহত হয়।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .