۲۱ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۲ ذیقعدهٔ ۱۴۴۵ | May 10, 2024
সৈয়দ ইব্রাহিম খলিল রিজভী

সৈয়দ ইব্রাহিম খলিল রিজভী উক্ত বিষয় সম্পর্কে বলেন: অন্যত্র ইরশাদ হচ্ছে- ماء آتاکم الرسول فخذوه وما نهکم عنه فانتهوا (( سوره حشر ایت ৭ (অর্থাৎ...“রাসূল যা কিছু তোমাদের প্রদান করে তা তোমরা গ্রহণ কর, এবং যা হতে তোমাদের নিষেধ করে তা হতে বিরত থাক”...(সূরা হাশ্রঃ৭

 পর্ব ২-

অন্যত্র ইরশাদ হচ্ছে- ماء آتاکم الرسول فخذوه وما نهکم عنه فانتهوا (( سوره حشر ایت ৭ (অর্থাৎ...“রাসূল যা কিছু  তোমাদের প্রদান করে তা তোমরা গ্রহণ কর, এবং যা হতে তোমাদের নিষেধ করে তা হতে বিরত থাক”...(সূরা হাশ্রঃ৭

ইরশাদ হচ্ছে- وما ینطق عن الهوی (৩) إن هو إلا وحی یوحی (৪) (سوره النجم) অর্থাৎ, “এবং প্রবৃত্তির তাড়নায় কথা বলেন না। কুরআন ওহী, যা প্রত্যাদেশ হয়” (সূরা আন্-নাজম ঃ ৩,৪)।

যে নবী নিজের প্রবৃত্তির তাড়নায় কথা বলেন না। এতে স্পষ্ট হয় যে, তাঁর কথা ও আমল শরীয়ত ব্যতীত আর কি হতে পারে? তাঁর কথাই শরীয়ত।

ইরশাদ হচ্ছে- لقد کان لکم فی رسول الله اسوة حسنة (سوره  الاحزاب ایت ২১ )

 অর্থাৎ “...তাঁদের জন্যে রাসূলুল্লাহর মধ্যে উত্তম নমুনা রয়েছে”। (সূরা আহযাব ঃ ২১)

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন স্বয়ং যখন নবী পাক (সাঃ)- এর পবিত্র সীরাতকে হুজ্জাত আখ্যায়িত করেছেন সেখানে কোন প্রকার প্রশ্ন উত্থাপন করার অধিকার কারো নেই।

মাসুম (আঃ) গণের কথা হুজ্জাত হওয়া প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হচ্ছে-

 قل لا اسئلکم علیه آجرا الا المودة فی القربی و من یقترف حسنة نزد له  قیها حسنا.( سوره شوری ২৩)

 অর্থাৎ “(হে রাসূল!) তুমি বলে দাও, আমি এর (বার্তা প্রচারের) জন্য তোমাদের নিকট হতে আমার পরমাত্মীয়গণের প্রতি সৌহার্দ্র ব্যতীত অন্য কোন প্রতিদান চাই না............”(সূরা শুরা ঃ ২৩)।

অত্র আয়াতে ‘পরমাত্মীয়গণ’ বলতে আলে মোহাম্মাদ (সাঃ) কে বুঝানো হয়েছে। বিখ্যাত মুফাস্সির ইমাম ফখরুদ্দীন রাযী স্বীয় তাফ্সীর গ্রন্থ তাফ্সীরে কাবীরে     উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় একই কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন

 لا شک آن فاطمة و علیا والحسن والحسین کان التعلق بینهم و بین رسول الله( صلی علیه و آله وسلم) اشد التعلقات و هذا کالمعلوم بالنقل المتواتر فوجب ان یکونوا هم آلال؛

“এতে কোন সন্দেহ নেই যে, রাসূলুল্লাহর (সাঃ) সাথে হযরত ফাতেমা, আলী, হাসান, ও হোসাইনের সম্পর্ক ছিল খুবই গভীর ও ঘনিষ্ট। এ বিষয়টি প্রসিদ্ধ ও মুতওয়াতির হাদীসের মাধ্যমে প্রমাণিত। (ওই সকল হাদীসসমূহকে মুতয়াতির হাদীস বলা হয় যেগুলো সমকালীন বহুসূত্রে ও পরম্পরায় বহু সূত্রে বর্ণিত যাতে সন্দেহের অবকাশ থাকেনা এবং ওলামা ও মুজতাহিদগণের নিকট হুজ্জাত বলে বিবেচিত)।…চলবে...

تبصرہ ارسال

You are replying to: .