۲۹ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۱۰ ذیقعدهٔ ۱۴۴۵ | May 18, 2024
মাওলানা সৈয়দ তাকী আব্বাস রিজভী
মাওলানা সৈয়দ তাকী আব্বাস রিজভী

হাওজা / আলেম-ওলামা এবং জাতির সচেতন ও জাগ্রত জনগণের উচিত ফিতনার বিরুদ্ধে লড়াই করা।

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, মাওলানা সৈয়দ তাকী আব্বাস রিজভী, আহলে বাইত ফাউন্ডেশনের সহ-সভাপতি, নাত ও মানকাবতের প্রচলিত প্রথা ও ঐতিহ্য নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, সমাজে ছড়িয়ে পড়া গান ও গজলের বাণীতে সংগীতের সাথে নাত-ও-সালাম আবৃত্তি, এটি অন্ধ ও অন্যায় ভক্তির বহিঃপ্রকাশ এবং বিশ্বব্যাপী ইসলাম বিরোধী কার্যকলাপ এবং শিয়া ধর্মকে কলঙ্কিত করার ষড়যন্ত্র।

এটা বন্ধ করা আমাদের সকলের আইনগত দায়িত্ব

মাওলানা বলেছেন: আলেম-ওলামা এবং জাতির সচেতন ও জাগ্রত জনগণের উচিত এই ফিতনার বিরুদ্ধে লড়াই করা।

ভারতীয় গবেষক বলেন, যদিও এটা বলা অস্বাভাবিক হবে না যে, মাহফিল ও মিলাদে ব্যান্ড বাজা, ঢোল, তাশা পরিবেশন করা এগুলো পাকিস্তান থেকে এখন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে! যা প্রকৃতপক্ষে ইসলাম ও শিয়াদের বিরুদ্ধে শুধু ষড়যন্ত্রই নয় বরং সমাজের দুর্বল ও কুসংস্কারের ব্যাধিও বটে।

আমাদের সুপরিচিত নাত পাঠকারী এবং অন্যান্য মুরব্বিরা এই রোগের সাথে জড়িত বলে মনে হচ্ছে যারা ইচ্ছাকৃতভাবে এবং অনিচ্ছাকৃতভাবে শিয়া ধর্মের সর্বজনীন সংবিধান এবং এর সুন্দর চেহারাকে কলঙ্কিত করার ষড়যন্ত্রে জড়িত।

সালাম এবং নাত ও মানকাবত ইত্যাদিতে সঙ্গীতের ব্যবহার শুধু ইসলাম ও শিয়াকে সারা বিশ্বে উপহাসই করে না বরং ইমামদের জীবনী ও শিক্ষার ঘোষণার বিরুদ্ধেও অপমান।

তিনি বলেছিলেন, পেশাদার কবিদের এই ধ্বংসাত্মক চক্রান্ত আমাদের শত্রু এবং আমাদের বিরোধী শক্তিকে আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার সুযোগ দেয়।

মাওলানা তাকী আব্বাস রিজভী বলেন, শত্রুরা যাতে আমাদেরকে হেয় প্রতিপন্ন করতে না পারে সেজন্য সংযমকে সামনে রাখতে হবে। যেসব ঔপনিবেশিক শক্তি আমাদের উপর আধিপত্য বিস্তারের জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছে, তারা এখন এসবের মাধ্যমে রক্তাক্ত খেলা, নাচ ও পাপে আমাদের ঠেলে দিচ্ছে এক নতুন জলাবদ্ধতার মধ্যে।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .