۳۱ اردیبهشت ۱۴۰۳ |۱۲ ذیقعدهٔ ۱۴۴۵ | May 20, 2024
রাফাহ থেকে গাজার বালুময় এলাকায় ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের অভিবাসন শুরু হয়েছে।
রাফাহ থেকে গাজার বালুময় এলাকায় ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের অভিবাসন শুরু হয়েছে।

হাওজা / রাফাহ থেকে গাজার বালুময় এলাকায় ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের অভিবাসন শুরু হয়েছে।

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, জাতিসংঘ বলছে, ইসরাইলি হুমকির পর কয়েক হাজার ফিলিস্তিনি শরণার্থীকে রাফাহ শহর ছেড়ে যেতে বাধ্য করা হচ্ছে, যেখানে পুনর্বাসনের কোনো অবকাঠামো নেই।

ফারস নিউজের মতে, ফিলিস্তিনিদের জন্য এইড অ্যান্ড এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সি বুধবার তাদের প্রতিবেদনে বলেছে যে ইহুদিবাদী সরকারের হুমকি এবং রাফাহ শহর খালি করার আদেশের ফলে, আনুমানিক ৫০,০০০ মানুষ গত ৪৮ ঘন্টার মধ্যে দক্ষিণ গাজার রাফা থেকে পালিয়ে গেছে।

গাজায় ইউএনআরডব্লিউএর সিনিয়র কর্মকর্তা স্কট অ্যান্ডারসন সিএনএনকে বলেন যে আমরা প্রায় ৫০,০০০ লোকদেরকে খান ইউনুস, আল-মাওয়াসী এবং দেরুল-বালার দিকে যেতে দেখেছি।

সিএনএন জানায়, রাফাহ শহরের উপকণ্ঠে স্থল অভিযান এবং ইসরাইলি সেনাবাহিনীর অবিলম্বে শহরটি সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা ও হুমকির পর সোমবার গাজার জনগণ আবার রাফাহ ছাড়তে শুরু করে।

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার বিকল্পটিকে রাজনৈতিক টিকে থাকা এবং নেতানিয়াহুর যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার লক্ষ্য হিসাবে দেখছেন।

জাতিসংঘের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে যখন প্রশ্ন করা হয়েছিল, গাজা উদ্বাস্তুদের জন্য উপকূলীয় শহর আল-মাওয়াসিতে ইসরাইল যে মানবিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করেছে? সুতরাং এটি অবশ্যই প্রত্যাশিত অবকাঠামোর অভাব রয়েছে, অ্যান্ডারসন বলেন, বর্তমানে ৪০০,০০০ এরও বেশি মানুষ সেখানে আশ্রয় নিচ্ছে।

তিনি জোর দিয়েছেন যে এলাকাটি মূলত একটি উপকূলীয় বালুকাময় এলাকা এবং সেখানে যাওয়ার জন্য কোন পয়ঃনিষ্কাশন অবকাঠামো, জল বা এমনকি রাস্তাও নেই।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .