۱ آذر ۱۴۰۳ |۱۹ جمادی‌الاول ۱۴۴۶ | Nov 21, 2024
লেবাননের রাজধানী বৈরুতের দক্ষিণে ইসরায়েলের বিমান হামলা
লেবাননের রাজধানী বৈরুতের দক্ষিণে ইসরায়েলের বিমান হামলা

হাওজা / দাহিয়া ডকট্রিনের’ প্রবর্তক ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর তৎকালীন নর্দান কমান্ডের প্রধান জেনারেল গাদি আইজেনকট। অবসরে যাওয়ার আগে তিনি ২০১৯ সালে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ হয়েছিলেন।

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, এ প্রবন্ধে উল্লেখিত দাহিয়া ডকট্রিন সংক্রান্ত কিছু কথা :

পশ্চিমাদেরকে অর্থাৎ পাশ্চাত্যকে খুব ভালো ভাবে চিনতে হবে । ইসরাইল আসলে পাশ্চাত্যেরই ট্রু কপি । পশ্চিমাদের ( পাশ্চাত্য ) ও ইসরাইলের পাশবিক পাষাণ অমানবিক হিংস্র রক্তপিপাসু রক্তচোষা ভয়ঙ্কর দানবীয় রাক্ষুসে বিধ্বংসী চেহারা ফুটে ওঠে ও স্পষ্ট হয়ে যায় কুখ্যাত দাহিয়া ডকট্রিন প্রয়োগ করে ইসরাইল গাযা ও লেবাননে যে ভয়ঙ্কর লোমহর্ষক হত্যাযজ্ঞ , গণহত্যা , জাতিগত নিধন , প্রজন্ম হত্যা ও ব্যাপক ধ্বংস যজ্ঞ চালাচ্ছে তা থেকে । পাশ্চাত্যের অনুচিত আর কখনো ও কোনো দিন মানবতা , মানবাধিকার , উদার নীতি বাদ , নীতি বাক্য , বাক স্বাধীনতা , প্রেস ফ্রিডম , মুক্ত বুদ্ধির চর্চা , গণতন্ত্র, নারী ও শিশুর অধিকার, মুক্তি ও স্বাধীনতা , গণতন্ত্র, আদর্শ , ন্যায় নীতি , ন্যায় পরায়ণতা , ন্যায়বিচার , ভদ্রতা , সভ্যতা , সততা , সচ্চরিত্র , ভদ্রতা ও সভ্যতার কথা না বলা । ইসরাইল এই এক বছরে যা করেছে অর্থাৎ যে ধ্বংসযজ্ঞ , হত্যাযজ্ঞ, হত্যাকাণ্ড ও গণহত্যা চালিয়েছে তার শত ভাগের এক ভাগও করে নি পুতিনের রাশিয়া ইউক্রেনে প্রায় তিন বছর ধরে চলমান যুদ্ধে । অথচ পাশ্চাত্য ( পশুচিত্ত পাষাণ্ড বলা উচিত ) রাশিয়াকে নানা ধরনের স্যাংশন আরোপ করেছে এবং রাশিয়াকে চরমভাবে অমানবিক , পাশবিক, হিংস্র রক্তপিপাসু বর্বর অসভ্য অভদ্র মানবাধিকার লংঘনকারী দেখাচ্ছে ও প্রচার করছে। গাযা ও লেবাননে যে মারাত্মক বেসামরিক ক্ষয়ক্ষতি অতি অল্প সময়ের মধ্যে ইসরাইল করেছে সে তুলনায় রাশিয়া ইউক্রেনে কিছুই করেনি । পশ্চিমারা আসলেই সত্তা ও জাতিগত ভাবেই সবচেয়ে বড় ও ভয়ঙ্কর ক্রিমিনাল ( অপরাধী) ও অপরাধজীবী । হ্যাঁ অপরাধ জীবী - ঠিক যেমন করে পশ্চিমা দুনিয়ায় কুখ্যাত নব্য জাহেলী নবজাগরণ অর্থাৎ রেনেসাঁর পঁচা গন্ধ অন্ধকারাচ্ছন্ন আঁতুড় ঘরে বুদ্ধিজীবী শব্দের উৎপত্তি হয়েছে ঠিক তেমনি এ নতুন পরিভাষা 'অপরাধ জীবী' পশ্চিমাদের ( পাশ্চাত্যের) ওপর আরোপ করতেই হবে এবং বলতে হবে " অপরাধ জীবী পাশ্চাত্য "। পশ্চিমারা আসলে গোটা দুনিয়া জুড়ে অপরাধ করেই যাচ্ছে গত তিন চার শতাব্দী ধরে এবং এখনও তারা অপরাধের ওপরই বেঁচে আছে ও জীবন যাপন করছে । পশ্চিমারা গত তিন চার শতাব্দী ধরে গোটা প্রকৃতি জগৎ ও মানবজাতির বিরুদ্ধে অপরাধে লিপ্ত। সমগ্র বিশ্ব জুড়ে অন্যায় , অবিচার, যুলুম, অত্যাচার, অনাচার চালিয়েছে ও চালিয়ে যাচ্ছে পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদী দেশ সমূহ । যে আদর্শ ও নীতিনৈতিকতার কথা ও বাণী পশ্চিমারা বিশ্বকে শোনায় তা অন্তঃসারশূন্য ফাঁকা বুলি ছাড়া আর কিছুই নয় । ইসরাইল নামক মেকি যালেম অপরাধী সন্ত্রাসবাদী সন্ত্রাসী অবৈধ দখলদার রাষ্ট্রটির প্রতিষ্ঠাই হয়েছে যুলুম, অন্যায় , অত্যাচার , অবিচার , সন্ত্রাস , সন্ত্রাসবাদ , হত্যাযজ্ঞ , গণহত্যা, জবরদখল , জাতিগত নিধন , অপরাধ , ডাহা মিথ্যা দাবি ও মিথ্যার ওপর ১৯৪৮ সালে যা কারো কাছে অজানা নয় । আর পশ্চিমা দেশগুলো বিশেষ করে মাযুরা ( মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ) , যুরা (যুক্তরাজ্য) , লা ফ্খঁস্ ( ফ্রান্স ) প্রভৃতি প্রত্যক্ষ সর্বাত্মক সমর্থন , সাহায্য , পৃষ্ঠপোষকতা ও মদদ যুগিয়েছে এই মেকি কৃত্রিম অপরাধী যালেম সন্ত্রাসী সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্রটির ( ইসরাইল ) প্রতিষ্ঠায় । তাই অপরাধী সন্ত্রাসী সন্ত্রাসবাদী দুষ্কৃতকারী যালেম ইসরাইলের মতোই ওর মদদদাতা পশ্চিমা দেশগুলোও এক সমান অপরাধী , সন্ত্রাসী , সন্ত্রাসবাদী , দুষ্কৃতকারী যালেম । আসলে পশ্চিমারাই অবৈধ জারজ এই ইসরাইলের জন্মদাত্রী। সেই ১৯৪৮ সাল থেকে বরং তারও বহু আগে থেকেই অর্থাৎ ১০০ বছরের অধিক কাল ধরে ফিলিস্তিনীরা পশ্চিমা - যায়নিষ্ট চক্রের অন্যায় , অবিচার , যুলুম , অত্যাচার , অনাচার, উৎপীড়ন , নিপীড়ন , বঞ্চনা , বৈষম্য বাদ , হত্যাযজ্ঞ, গণহত্যা , ধ্বংস যজ্ঞ, সন্ত্রাস , নির্যাতন , আগ্রাসন , লুণ্ঠন, বলপূর্বক উচ্ছেদ ও বহিস্কারের শিকার হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে । এই বিশাল ফিলিস্তিনী জনগোষ্ঠী ও জাতিকে তাদের মাতৃভূমি ফিলিস্তিন থেকে বলপূর্বক অন্যায় ভাবে গণহত্যা, হত্যাকাণ্ড , সন্ত্রাস ও সব ধরণের অপরাধ চালিয়ে বহিরাগত ( ইউরোপ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অবৈধভাবে আগত ) লুটেরা দখলদার যায়নবাদী ইহুদী ইসরাইলীরা উচ্ছেদ ও বহিস্কার করেছে এবং গোটা ফিলিস্তিন দখল করে এই অবৈধ মেকি কৃত্রিম সন্ত্রাসী সন্ত্রাসবাদী বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি কারী অপরাধী যুদ্ধবাজ ও যুদ্ধ জীবী রাষ্ট্র ইসরাইলের গোড় পত্তন করেছে। তাই ইসরাইল নামক এ অপরাধী রাষ্ট্রটির কোনো বৈধ ন্যায্য অধিকার নেই । আর অত্যাচারিত নিপীড়িত , নির্যাতিত , বৈধ ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত ফিলিস্তিনীরা অবৈধ দখলদার ইসরাইলের বিরুদ্ধে মুক্তি সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের অধিকার রাখে এবং হামাস পরিচালিত ৭ অক্টোবর ২০২৩ এর সফল তূফানুল আকসা অভিযান ছিল সম্পূর্ণ বৈধ ও হক ( ন্যায্য ) । কেবল ফিলিস্তিনীদেরই রয়েছে ইসরাইলের বিরুদ্ধে আক্রমণ ও আত্মরক্ষার বৈধ অধিকার। ইসরাইলের নেই কোনো বৈধ ন্যায্য অধিকার এমনকি আত্ম রক্ষারও অধিকার নেই। ইসরাইলের অধিকার প্রসঙ্গে পশ্চিমারা ভুল ডাহা মিথ্যা কথা বলে বেড়ায় ও গোঁজামিল দেয় । গোটা ফিলিস্তিন ভূখণ্ড ফিলিস্তিনীদের এবং তা ইসরাইলের বা বহিরাগত অবৈধ দখলদার হানাদার ইহুদী ইসরাইলীদের নয় । বুদ্ধিবৃত্তি ( আকল ْعَقْل ), বিবেকবোধ ( وِجْدَانْ ) , ধর্ম ( دِیْنْ ) , আখলাক ( নীতি নৈতিকতা) , মানবতা , ইনসাফ, ন্যায় বিচার ( عَدْلْ وَ اِنْصَافْ ) এবং বৈধ ও ন্যায্য অধিকারের দৃষ্টি কোণ থেকে পশ্চিমা দেশগুলো এবং ইসরাইলের কোনো অজুহাত ও যুক্তি গ্রহণযোগ্য নয় । সাফ কথা : ইসরাইলের কোনো ন্যায্য বৈধ অধিকার নেই। কেবল গায়ের জোর , পেশীবল , বাহুবল তো কখনোই বৈধতা ও বৈধ ন্যায্য অধিকার প্রদান করে না কাউকে । (দাহিয়া ডকট্রিন)

ইসরাইল যা কিছু করছে তা সব অন্যায় অন্যায় অন্যায় ; তা সব অবৈধ অবৈধ অবৈধ । দুনিয়ার সকল মানুষ এমনকি মযলূম ফিলিস্তিনীরাও যদি এই অবৈধ যালেম অপরাধী মানবতাবিরোধী সন্ত্রাসী দখলদার ইসরাইলের অস্তিত্ব মেনে নেয় তারপরও ইসরাইল বৈধতা পাবে না। কারণ বুদ্ধিবৃত্তি , বিবেকবোধ , আদর্শ , দ্বীন - ধর্ম , ন্যায় , ইনসাফ, নীতি নৈতিকতা ও মানবতা এমন মানবতাবিরোধী, যালেম , অত্যাচারী , অপরাধী , অন্যায়কারী , সন্ত্রাসী , দুষ্কৃতকারী , জংলী , অসভ্য -বর্বর , পাশবিক , পাষাণ ,হিংস্র , রক্তপিপাসু , মানব হত্যাকারী , গণহত্যা কারী , জাতি নিধন কারী মেকি কৃত্রিম রাষ্ট্রের অস্তিত্ব কখনো মেনে নিতে ও স্বীকৃতি দিতে পারে না ।

অতএব ইসরাইল সর্বৈব অবৈধ যার টিকে থাকা ও আত্মরক্ষার কোনো বৈধ ন্যায্য যৌক্তিক অধিকার নেই। তাই বিশ্বের সকল বিবেকবান স্বাধীনচেতা মুক্তমনা ব্যক্তির উচিত এই অবৈধ অপরাধী মানবতাবিরোধী যালেম অত্যাচারী অন্যায়কারী সন্ত্রাসী সন্ত্রাসবাদী দুষ্কৃতকারী কৃত্রিম মেকি রাষ্ট্র ইসরাইলের পতন ঘটানোর জন্য যা যা করা দরকার , করণীয় ও কর্তব্য তা সব আঞ্জাম দেওয়া এবং এ দায়িত্ব ও কর্তব্য থেকে হাত গুটিয়ে বসে থাকাই হচ্ছে অপরাধ এবং যালেম পাপী অপরাধীকে সাহায্য ও সহায়তা করার শামিল। ইসরাইল যে দাহিয়া ডকট্রিন গাযা ও লেবাননে প্রয়োগ করছে তা পার্শ্ববর্তী অন্যান্য দেশের ওপরও প্রয়োগ করবে। উল্লেখ্য যে ইসরাইলের এই দাহিয়া ডকট্রিন ( যা আসলে পোড়ামাটি নীতি ) আসলে পশ্চিমাদেরও ডকট্রিন বটে । কারণ পশ্চিমাদের এবং ইসরাইলের মধ্যে কোনো তফাৎ নেই। অতএব যা ইসরাইলের নীতি ঠিক সেটাই পশ্চিমাদের নীতি। আর বিশ্ববাসী যদি ইসরাইলের এই নীতি ও ডকট্রিনের বিরুদ্ধে রুখে না দাঁড়ায় তাহলে ভবিষ্যতে পশ্চিমারা তাদের স্বার্থে প্রয়োজন হলেই এই দাহিয়া ডকট্রিন কোনো রাখ ঢাক না করেই যে কোনো দেশের ওপর প্রয়োগ করবে। অতএব পশ্চিমাদের ধ্বংস যজ্ঞ , আগ্রাসন ও দাহিয়া ডকট্রিন প্রয়োগ ও বাস্তবায়নের হাত থেকে নিরাপদ থাকার জন্য বিশ্ববাসীর উচিত উপযুক্ত যথাযথ কার্যকর বৈপ্লবিক পদক্ষেপ নেওয়া। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে বিশ্বের সকল দেশেই পশ্চিমা পন্থী পাশ্চাত্য প্রেমিকদের উপস্থিতি যারা পশ্চিমাদের অবৈধ স্বার্থ সংরক্ষণ করছে । আর দু:খজনক হলেও সত্য যে স্বয়ং মুসলিম ও আরব দেশ সমূহের সরকার ও প্রশাসনিক ক্ষমতা এদের হাতেই রয়েছে এবং এরা সবাই গাযা ও লেবাননে ইসরাইলের এ সব অন্যায় ও অপরাধের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করছে না বরং নীরব ও নিরুত্তাপ রয়েছে । কারণ , এরা তো পাশ্চাত্য প্রেমে বিভোর ও মদমত্ত। তাই কিভাবে এরা প্রেমাস্পদের প্রেমাস্পদ পশ্চিমাদের জানের জান ইসরাইলের বিরোধিতা করবে । আসলে পাশ্চাত্য প্রেমিকরা আবশ্যিকভাবে ইসরাইলেরও প্রেমিক । রাখ ঢাক ছাড়াই প্রকাশ্যে সবার চোখের সামনে ইসরাইল কর্তৃক এ দাহিয়া ডকট্রিনের প্রয়োগ থেকে স্পষ্ট হয়ে যায় যে গত তিন চার শতাব্দী ধরে দুই আমেরিকা মহাদেশ , অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের আদিবাসীদের ওপর এই দাহিয়া ডকট্রিন প্রয়োগ করে তাদেরকে সম্পূর্ণ নির্মূল করে দিয়েছে বসতি স্থাপন কারী বহিরাগত পশ্চিমা অর্থাৎ ইউরোপীয়রা। আসলে যে জবরদখল প্রক্রিয়ায় ফিলিস্তিনে ইসরাইল নামক মেকি কৃত্রিম সন্ত্রাসী যালেম রাষ্ট্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ঠিক সেই একই পদ্ধতিতে জবরদখলকারী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র , কানাডা , দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ও রাষ্ট্র সমূহ , অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আজ বিশ্ববাসী সজাগ হয়ে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ না করলে আরো বহু দেশে ও জাতিকে আমেরিকা মহাদেশ দ্বয়ের রেড ইন্ডিয়ান এবং অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের আদিবাসীদের বা গাযা লেবাননের বাসিন্দাদের করুণ ভাগ্য ও পরিণতি বরণ করতে হতে পারে। অতএব সবাইকে ইসরাইলের এই দাহিয়া ডকট্রিনের জোরালো বিরোধিতা করতে হবে এবং বলপ্রয়োগ করতে হবে। হার্বী যালেম কাফের ইসরাইল ও পশ্চিমাদের দাহিয়া ডকট্রিনের বিপক্ষে বিশ্ববাসীকেও অপরাধী ইসরাইল ও পশ্চিমাদের ওপর দাহিয়া ডকট্রিন প্রয়োগ করতে হবে । কারণ পশ্চিমারাও জাতিগত নিধনের অপরাধে অপরাধী। রেড ইন্ডিয়ান ও আদিবাসী জনগোষ্ঠী এবং বিশ্বের বিভিন্ন জাতির রক্তে রঞ্জিত গোটা পাশ্চাত্য অতীতেও এবং আজও । মাত্র সাম্প্রতিক ২৪ বছরে ইরাক , আফগানিস্তান ও লিবিয়ায় মিলিয়ন মিলিয়ন নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছে মাযুরা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) ও যুরা ( যুক্তরাজ্য ) এই দাহিয়া ডকট্রিন খাটিয়ে। এদের মূলোৎপাটন না করলে এরাই সবাইকে মূলোৎপাটন করবে এই দাহিয়া ডকট্রিন প্রয়োগ করে। পশ্চিমারা সাধু সুজন নয় বরং অসাধু কুজন । এই তূফানুল আকসা হচ্ছে ফিলিস্তিনীদের অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রাম। হয় ফিলিস্তিনীদের অস্তিত্ব বিলীন হবে নতুবা ইসরাইলের। মাঝামাঝি কোনো অবস্থা নেই এবং তা সম্ভব নয় । এমনকি যুদ্ধ বন্ধ করে দ্বিরাষ্ট্র ( ইসরাইল ও ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ) কায়েম হলেও । কারণ এ দ্বিরাষ্ট্র তত্ত্ব ফিলিস্তিনীদের ন্যায্য অধিকার বাস্তবায়ন করতে অক্ষম। ফিলিস্তিনীদের ন্যায্য অধিকার হচ্ছে সমগ্র ফিলিস্তিনের ওপর যা এখন যালেম যায়নবাদী ইহুদীদের অবৈধ জবর দখলে রয়েছে । তাই ফিলিস্তিনীদের উক্ত ভূখণ্ডকে ইসরাইল না বলে বলা উচিত জবর দখলকৃত পরাধীন ফিলিস্তিন। ইসরাইল কোনো দেশের নাম নয় বরং ফিলিস্তিন হচ্ছে ঐ দেশ বা ভূখণ্ডের প্রকৃত নাম ।

রিপোর্ট: মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান

تبصرہ ارسال

You are replying to: .