হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৫ সালের ঐ সব মহড়া ও ড্রিল চলাকালে , ইরান সামুদ্রিক মাইন পাতারও অনুশীলন করেছিল । ১৯৮৬ সালে একটি ইরানী সামুদ্রিক মাইন ইউএসএস স্যামুয়েল বি. রবার্টস নামের মার্কিন ফ্রিগেট প্রায় ডুবিয়েই দিয়েছিল ।
শুষ্টার বলেন : এ মাইনে প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু ২০১৫ সালের মহড়া চলাকালে একজন ইরানী কম্যান্ডার বলেছিলেন : ইরান এমনকি ( এতদ সংক্রান্ত ) আরো ভালো ও উন্নত প্রযুক্তি ও কৌশল ( know how ) উদ্ভাবন করেছে ।
ইরানী নৌবাহিনীর তদানীন্তন কম্যান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল আলী ফাদাভী বলেছিলেন : " আমাদের রয়েছে সবচেয়ে উন্নত ধরণের সামুদ্রিক মাইন যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কল্পনাও করতে পারবে না ।"
ইরান মাইন সমূহ নিয়েও সংখ্যা সমূহের খেলা খেলে । মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা এজেন্সি বলেছে : ইরানের নতুন ও পুরোনো ভার্সনের ( সবকটি মিলিয়ে ) ৫০০০ টি এ ধরণের ( সামুদ্রিক বা জল ) মাইন আছে ।
The IISS says it augments those numbers with subterfuge ( এড়ানোর কৌশল ).
আইআইএসএস বলছে : ইরান এড়ানোর কৌশল প্রয়োগ করে ঐ সংখ্যাগুলো বাড়িয়ে বলে।
আইআইএসএস বলছে : ইরান হাজার হাজার ভুয়া নকল মাইনের সাথে সত্যিকার মাইন ব্যবহার করতে পারে । আর এভাবে
মাইন পরিস্কারকারীদের জন্য মাইনের হুমকি প্রশমনের কাজ অত্যন্ত কঠিন হয়ে দাঁড়াবে এবং শত্রুর নৌ শক্তি মোতায়েন ও চলাচলের গতিও কমে ও শ্লথ হয়ে যাবে ।
অনুবাদ: মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান