রাসূলুল্লাহ ( সা.) বলেছেন, “যে ব্যক্তি নূহের লক্ষ্যের দৃঢ়তা, আদমের জ্ঞানের গভীরতা, ইব্রাহীমের সহিষ্ণুতা, মূসার বুদ্ধিমত্তা ও ঈসার আত্মসংযম ( দুনিয়া বিমুখতা) দেখতে চায় সে যেন আলীর প্রতি লক্ষ্য করে।”
ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল তাঁর ‘মুসনাদ’ গ্রন্থে এবং বায়হাকী তাঁর ‘সহীহ’তে হাদীসটি বর্ণনা করেছেন।
[ইবনে আবিল হাদীদ, বায়হাকী ও আহমাদ উভয় হতে হাদীসটি বর্ণনা করেছেন। তিনি তাঁর ‘শারহে নাহজুল বালাগাহ্’র ২য় খণ্ডের ৪৪৯ পৃষ্ঠায় এটি এনেছেন। ইমাম ফখরে রাজী তাঁর ‘তাফসীরে কাবীর’ গ্রন্থের ২য় খণ্ডের ২৮৮ পৃষ্ঠায় মুবাহালার আয়াতে তাফসীরে শিয়া-সুন্নী নির্বিশেষে সকলের দৃষ্টিতে হাদীসটি অকাট্য বলেছেন। আহমাদ ইবনে সিদ্দিকী হাসানী মাগরেবী তাঁর ‘ফাতহুল মুলকিল আলী ফি সিহহাতে হাদীসে বাবি মাদীনাতে ইলমে আলী’ গ্রন্থের ৩৪ পৃষ্ঠায় হাদীসটিকে সহীহ বলে উল্লেখ করেছেন। আরেফকুল শিরোমণি মুহিউদ্দীন আরাবী হতে আরেফ শা’রাণী তাঁর ‘আল ইয়াওয়াকীত ওয়াল জাওয়াহির’ গ্রন্থের ১৭২ পৃষ্ঠায় বলেছেন, “মুহিউদ্দীন বলেছেন: সকল নবীর সৎ গুণাবলী হজরত আলীর মধ্যে সমম্বিত হয়েছিল এবং তিনি সকল নবীর গোপনভেদ সমম্বয়কারী।”]