মাওলা আলীর (আঃ)
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, হে আলী, তোমার ওপর আমার শ্রেষ্ঠত্ব হলো নবুওয়াতের কারণে এবং আমার পরে কোন নবী নেই।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, তোমাদের মধ্যে এমন এক ব্যক্তি রয়েছে যে কোরআনের ব্যাখ্যার জন্য যুদ্ধ করবে যেমনটি আমি এর অবতীর্ণ হবার জন্য যুদ্ধ ও প্রচেষ্টা চালিয়েছি।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, আমার উম্মত অচিরেই তোমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে যদিও তখন তুমি আমার বিধানের ওপর জীবন যাপন করবে ও আমার সুন্নাহর ওপর মৃত্যুবরণ করবে।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, তিন ব্যক্তি সিদ্দীক: হাবীব নাজ্জার, হিযকীল, আলী ইবনে আবি তালিব যে তাঁদের সকল হতে উত্তম ও শ্রেষ্ঠ।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, অগ্রগামীর তিন ব্যক্তি: মূসার অনুগামীদের মধ্যে অগ্রগামী হলেন ইউশা ইবনে নূন, ঈসার অনুগামীদের মধ্যে অগ্রগামী হলেন ইয়াসীনের অধিকারী এবং মুহাম্মদের অগ্রগামীদের প্রধান হলো আলী ইবনে আবি তালিব।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / হে আলী! তোমার মধ্যে ঈসার নিদর্শন সমূহ রয়েছে, যে নিদর্শনের কারণে ইহুদীরা তাঁর প্রতি শক্রতা পোষন করত।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, যে ব্যক্তি নূহের লক্ষ্যের দৃঢ়তা, আদমের জ্ঞানের গভীরতা, ইব্রাহীমের সহিষ্ণুতা, মূসার বুদ্ধিমত্তা ও ঈসার আত্মসংযম ( দুনিয়া বিমুখতা) দেখতে চায় সে যেন আলীর প্রতি লক্ষ্য করে।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূলের (সা:) বলেন, আরশের পাদদেশে লেখা রয়েছে আল্লাহ্ ছাড়া উপাস্য নেই, মুহাম্মদ আল্লাহর রাসূল এবং তাঁকে আমি আলীর মাধ্যমে সহযোগিতা ও সমর্থন দিয়েছি।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, বেহেশতের দ্বারে লেখা রয়েছে: আল্লাহ্ ব্যতীত উপাস্য নেই, মুহাম্মদ তাঁর রাসূল এবং আলী রাসূলের ভ্রাতা।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আমি ও আলী কিয়ামত দিবসে আমার উম্মতের জন্য দলিল।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / নবী (সা.) বলেছেন, হে আলী! আমি ও তুমি ব্যতীত মসজিদে কারো অপবিত্র হওয়া জায়েজ হবে না।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / হে আলী! আমার পর তোমার মাধ্যমেই হেদায়েতপ্রাপ্তগণ হেদায়েত পাবে।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) ফাতিমা (আ.)-কে বলেন, হে ফাতিমা! তুমি এই বিয়েতে ( আলীর সাথে) সন্তুষ্ট কি? (জেনে রাখ) আল্লাহ পৃথিবীবাসীদের প্রতি দৃষ্টি নিক্ষেপ করলেন এবং দু’ব্যক্তিকে তাদের হতে মনোনীত করলেন, যার একজন তোমার পিতা, অন্যজন তোমার স্বামী।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / রাসূল(সা.) বলেছেন: আমার ও আলীর হাত ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রে সমান।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, হে আম্মার! যখন দেখবে আলী এক পথে চলছে আর লোকেরা অন্য পথে। আলীর সঙ্গে যাও ও অন্যদের ত্যাগ কর।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, তোমাদেরকে হেদায়েতের দ্বার হতে বহিষ্কার করবে না এবং গোমরাহীর পথেও পরিচালিত করবে না।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / কেউ যদি আল্লাহর রসূল (সা:) এর ন্যায় জীবন যাপন এবং চিরস্থায়ী বেহেশতে থাকতে চাই আলীর অভিভাবকত্বকে ও বেলায়েতকেও মেনে চলতে হবে।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, যে চায় তার জীবন আমার জীবনের মত ও মৃত্যু আমার মৃত্যুর মত হোক এবং চায় যে চিরস্থায়ী বেহেশতের প্রতিশ্রুতি আল্লাহ আমাকে দিয়েছেন সেখানে থাকতে, তার উচিত আলী ইবনে আবি তালিবের অভিভাবকত্বকে মেনে নেয়া।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, হে আলী! সৌভাগ্য সেই ব্যক্তির যে তোমাকে ভালবাসে।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন: হে আলী! তুমি দুনিয়া ও আখেরাতের নেতা, তোমার বন্ধু আমার বন্ধু এবং আমার বন্ধু আল্লাহর বন্ধু।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, যে আলীর সঙ্গে শক্রতা পোষন করে সে আমার সঙ্গেই শক্রতা পোষন করে।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / যে কেউ আলীকে মন্দ নামে সম্বোধন করলো সে যেন আমাকেই মন্দ নামে সম্বোধন করলো।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, যে আলী হতে বিচ্ছিন্ন হলো সে আমা হতেই বিচ্ছিন্ন হলো।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) যে বলেন, আলীর আনুগত্য করেছে সে যেন আমারই আনুগত্য করেছে, আর যে তার বিরোধিতা করেছে সে আমারই বিরোধীতা করেছে।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, আলী আমা হতে এবং আমি আলী হতে।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন: আলী ইবনে আবি তালিব ক্ষমার দ্বার। যে কেউ এ দ্বার দিয়ে প্রবেশ করবে সে মুমিন, আর কেউ তা হতে বের হয়ে গেলে সে কাফের।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / আল্লাহর রসূল (সা:) বলেন, আলীর স্থান আমার নিকট আমার প্রতিপালকের নিকট আমার স্থান ও মর্যাদার ন্যায়।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / নবী (সা.) বলেছেন, আলী আমার জ্ঞানের প্রবেশ দ্বার ও আমি যে বিষয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছি আমার পরে আমার উম্মতের জন্য সে তার ব্যাখ্যাকারী।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / নবী (সা.) বলেছেন, আমি প্রজ্ঞার ঘর আলী তার দরজা।
-
মাওলা আলীর (আঃ) সম্পর্কে আল্লাহর রসূলের (সা:) বানী
হাওজা / নবী (সা.) বলেছেন, আমি জ্ঞানের শহর ও আলী (আ.) তার দ্বার এবং যে কেউ শহরে প্রবেশ করতে চাইলে দ্বার দিয়েই প্রবেশ করবে।