۱۸ شهریور ۱۴۰۳ |۴ ربیع‌الاول ۱۴۴۶ | Sep 8, 2024
a
আপেল

হাওজা / আপেল ভারতে ব্যাপক হারে খাওয়া হয় এবং দেশটিতে এ ফল হচ্ছে জনপ্রিয়। সেব শব্দটি সংস্কৃত ' সেব্য ' শব্দ থেকে উদ্ভূত হয়েছে যার অর্থ হচ্ছে সেবন ও পরিবেশনের যোগ্য ।

মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, What is the Hindi name for apple?

सेब ( সেব)

The Hindi name for apple is सेब (seb), pronounced as “sayb”. Apples are widely consumed in India and are a popular fruit in the country. The word “seb” has been derived from the Sanskrit word “sevya”, which means 'worth of being served'. ( আপেল ভারতে ব্যাপক হারে খাওয়া হয় এবং দেশটিতে এ ফল হচ্ছে জনপ্রিয়। সেব শব্দটি সংস্কৃত ' সেব্য ' শব্দ থেকে উদ্ভূত হয়েছে যার অর্থ হচ্ছে সেবন ও পরিবেশনের যোগ্য । )

আর আধুনিক ফার্সী ভাষায় এ ফলটি সীব্ ( سیب ) । কিন্তু পুরাতন ফার্সীতে এর উচ্চারণ সেব যা তাজিকিস্তান ও মধ্য এশিয়ায় তাজিক ফার্সীতে প্রচলিত আছে এবং লেখা হয় себ ( seb) ।

অথচ ব্রিটেনে যখন ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যেত না তখন ব্রিটেনের গরীব লোকেরা আপেল কিনে খেতে পারত না বলেই শৃগাল সদৃশ চতুর ব্রিটিশ রাজ প্রশাসন বেতনভুক পুষ্টি বিজ্ঞানীদের দিয়ে একটি মহা বৈজ্ঞানিক প্রবাদ বাক্য গঠন করে বিজ্ঞানের বই পুস্তকে ঢুকিয়ে দেয় : Tomato is poor man's apple ( টমেটো গরীব মানুষের আপেল বা সেবা ফল !!! ) যাতে ব্রিটিশ দরিদ্র গরীব জনগোষ্ঠীকে প্রবোধ দেয়া যায় যে ফাকর বা দারিদ্র্যের কারণে যদি তোমরা আপেল ( সেব ) খেতে না পার তো দু:খ কর না। দামী আপেলের (সেব ) বদলে সস্তা টমেটো খাও । এই টমেটো হচ্ছে গরীব মানুষের আপেল ( সেব ) । অতএব আপেলের ( সেব ) বদলে সবাই টমেটো খাও । " এরপর তথাকথিত পোষ্য বিজ্ঞানীর দিয়ে চতুর ব্রিটিশ রাজ প্রশাসন প্রচার করে যে " টমেটোর পুষ্টিমান ও পুষ্টি গুণ আপেলের চেয়ে নাকি অনেক বেশি " !!! কথা হচ্ছে দুনিয়া জুড়ে লুটপাট করে অজস্র সম্পদ ও অর্থকড়ি ব্রিটেনে এনে সেগুলো কাদের পকেটে গেছে যে খোদ ব্রিটেনের সাধারণ জনগণ দারিদ্রের কারণে আপেল ( সেব্ ফল ) কিনে খেতে পারত না ?!!! অর্থাৎ দুনিয়া জুড়ে হরি লুটের এ সব অর্থ সম্পদ তখনকার সাধারণ ব্রিটিশ জনগণের উপকারে আসে নি , পকেটে যায় নি এবং তাদের দারিদ্র্য ( ফাকর) ঘুচাতে ও দূর করতেও পারে নি। আসলে আপেল ( সেব ) ও টমেটোর পুষ্টি মান ও গুণ নয় বরং অর্থনীতি ঐ প্রবাদ বাক্যে স্থান ও গুরুত্ব লাভ করেছে । পরে পুষ্টি গুণ ও মানের কেচ্ছা তৈরি করে Tomato is poor man's apple - এ বাক্যটিকে পুষ্টি বিজ্ঞানের স্তুতি বাক্যে রূপান্তরিত করে দিয়েছে শৃগাল সদৃশ ব্রিটিশ প্রশাসন এবং সমগ্র বিশ্বে তা ছড়িয়েও দিয়েছে এবং স্কুল কলেজের পাঠ্য বই - পুস্তকে ঢুকিয়ে দিয়েছে । এখন সবাই স্তুতি বাক্যের মত পড়ে , যপে ও বলে : " টমেটো গরীবের আপেল !! " ( Tomato is poor man's apple) ছোট বেলায় আমরাও বৈজ্ঞানিক এ প্রবাদ ও স্তুতি বাক্যটি পড়েছি , যপেছি ও বলেছি বহুবার। কিন্তু একটা খটকা মনে লেগেই ছিল যা কোনো দিন দূর হয় নি এবং যার জন্য কোনো দিন বৈজ্ঞানিক এ স্তুতি বাক্যে ঈমান ( খাঁটি বিশ্বাস ) আনতে পারি নি। অনেক সময় এ স্তুতি বাক্য নিয়ে কটুক্তি বা বিরূপ মন্তব্য করার জন্য গুরুজনদের ধমক ও বকা খেতে হয়েছে। কিন্তু আপেলের মিষ্টি মধুর স্বাদ ও চিত্ত প্রশান্ত কারী সুঘ্রাণ সব সময় আকর্ষণীয় এবং টমেটোর চাইতে আপেল ই ছিল আমার কাছে অধিক প্রিয় যা এখনও আছে।

আসলে ব্রিটিশ তথা পশ্চিমাদের গণতন্ত্র , মানবাধিকার, বাক - বুলি ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা ইত্যাদির মতোই তাদের এ সব তথাকথিত বৈজ্ঞানিক প্রবাদ ও স্তুতি বাক্যও অন্ত:সারশূন্য !!!

تبصرہ ارسال

You are replying to: .