হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, পৃথিবী থেকে মাত্র ৩৬০ কিলোমিটার দূরে মহাশূন্যে এক দুর্ঘটনা কবলিত হয়ে নাসার মহাকাশ কেন্দ্র ক্যাপসুল থেকে ঐ দুই নভোচারীকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে পারছে না নাসা ও বোয়িং সংস্থা এবং ইলান মাস্কের মহাকাশ যান ৬ মাস পরে নাকি ফিরিয়ে আনতে পারে ঐ দুই নভোচারীকে । তাহলে ৫৬ থেকে ৫২ বছর আগে এই নাসা কিভাবে ২৪০০০০ মাইল বা ৩৮৪৪০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চাঁদে মনুষ্য নভোযান প্রেরণ করে ঠিক যেমন চন্দ্র পৃষ্ঠে মানুষ নভোচারী নামিয়েছিল ঠিক তেমনি তাদেরকে পৃথিবীতেও ফিরিয়ে এনেছিল কোনো ধরনের দুর্ঘটনা ছাড়াই ? অথচ এখনকার চেয়ে তখনকার ( ৫২ / ৫৬ বছর আগে কার ) মহাকাশ বিজ্ঞান , প্রযুক্তি ও নভোযান অনেক পিছিয়ে ছিল ।
কিন্তু এখন মহাকাশ বিজ্ঞান , যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তিতে এত প্রগতি ও উন্নতির পরেও পৃথিবী থেকে মাত্র ৩৬০ কিলোমিটার দূর থেকে দুর্ঘটনা কবলিত নভোযানকে কেন ফিরিয়ে আনতে পারছে না নাসা ( নাসিকা ) ও বোয়িং কোম্পানি ?
৩৬০ কিলোমিটার দূরে যদি বর্তমানে এই অবস্থা হয় তাহলে আজ থেকে ৫২ / ৫৬ বছর আগে চাঁদে মানুষের পদার্পনের বিষয়টা বেশ অবিশ্বাস্যকর ও সন্দেহ জনক কেন লাগবে না ? ১৯৬৯ - ১৯৭২ সালের মধ্যে মানুষ নাকি ( নাসার দাবি অনুযায়ী ) একাধিক বার চাঁদে যেতে পেরেছে এত বিশাল দূরত্ব পাড়ি দিয়ে কোন ধরনের দুর্ঘটনা ছাড়াই ! আর ২০২৪ সালে মাত্র ৩৬০ কিলোমিটার দূরে স্পেস ক্রাফট দুর্ঘটনা কবলিত হয়ে যাওয়ার পর পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে পারছে না নাসা ও বোয়িং কোম্পানি !!!!!!
তাই ছয় মাস পরে ইলান মাস্কের মহাকাশ সংস্থার নভোযান ( স্পেস ক্রাফট ) আটকা ঐ দুজন নভোচারীকে দুর্ঘটনা কবলিত বোয়িং কোম্পানির স্পেসক্রাফট ( নভোযান) থেকে উদ্ধার করে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে পারবে কিনা তা দেখার বিষয়। আর ঐ সময় ( ছয় মাস পরে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি ) পর্যন্ত আটকা ঐ দুজন নভোচারী কি জীবিত থাকতে পারবে দুর্ঘটনা কবলিত বোয়িং স্পেসক্রাফটে ?!! কারণ তাদের পেশী ও হাড়ের ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে।
মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান
News ID: 401920
31 اگست 2024 - 13:37
- پرنٹ
হাওজা / পৃথিবী থেকে মাত্র ৩৬০ কিলোমিটার দূরে মহাশূন্যে এক দুর্ঘটনা কবলিত হয়ে নাসার মহাকাশ কেন্দ্র ক্যাপসুল থেকে ঐ দুই নভোচারীকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে পারছে না নাসা