۲۷ آبان ۱۴۰۳ |۱۵ جمادی‌الاول ۱۴۴۶ | Nov 17, 2024
হজরত ফাতিমা জাহরা (সা.)
হজরত ফাতিমা জাহরা (সা.)

হাওজা / হজরত ফাতিমা জাহরা (সা.)-এর শাহাদাতের দুটি ভিন্ন তারিখে শাহাদাত সম্পর্কে দুটি উক্তি রয়েছে, অর্থাৎ ৭৫ দিন ও ৯৫ দিন।

রিপোর্ট: হাসান রেজা

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, এরাব এবং বিরাম চিহ্ন পরে আরবি লিপিতে যোগ করা হয়েছিল, যার কারণে "খামসা ওয়া সাবইন" (৭৫ দিন) এবং "খামসা ওয়া তিসঈন" (৯৫ দিন) এর মধ্যে পার্থক্য পরিষ্কার ছিল না। এই কারণে উভয় বিবৃতি বিদ্যমান এবং তাদের কোনটিই চূড়ান্ত হিসাবে গ্রহণ করা যায় না।

ইমাম মাহদী (আ.) বলেছেন: "আল্লাহর রসূল (সা.)-এর কন্যা আমার জন্য সর্বোত্তম উদাহরণ।" এ কথা থেকে স্পষ্ট হয় যে, হযরত ফাতিমা জাহরা (সা.) শুধু যুগের ইমাম (আ.)ই নন, বরং সকল মুসলমানের জন্য একজন সর্বোচ্চ আদর্শ।

হজরত ফাতিমা জাহরা (স.)-কে হযরত জিব্রাইল আমিন যে জ্ঞান দিয়েছেন তা ‘মুশাফ ফাতিমা’ নামে পরিচিত।

শিয়াদের বিশ্বাস অনুযায়ী, এই মুসহাফটি পবিত্র কোরআনের দ্বিগুণ বড় এবং এতে কেয়ামত পর্যন্ত সব ঘটনা লিপিবদ্ধ রয়েছে, যা বর্তমানে ইমাম মাহদী (আ.)-এর দখলে আছে।

হাদিস আল-কিসা এই হাদিসে হজরত ফাতিমা (সা.)-কে সৃষ্টির কেন্দ্র হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে: ফাতিমা, তাঁর পিতা, তাঁর স্বামী এবং তাঁর ছেলেরা...

এই শব্দগুলো তার মহত্ত্ব ও কেন্দ্রীয়তাকে প্রতিফলিত করে।

হজরত ফাতিমা জাহরা (সা.)-এর অবস্থানের মাহাত্ম্য দুনিয়া ও আখেরাতে সফল হওয়ার জন্য আমাদের জীবনে তাঁর ভূমিকা গ্রহণ করা উচিত।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .